

তিনি বলেন, এ পর্যন্ত জঙ্গি ইসুতে ৪৪টি মামলা হয়েছে। আমরা অনেক তথ্য সংগ্রহ করেছি। অনেক আসামি শনাক্ত হয়েছে। কিন্তু গ্রেফতার হয়নি।
এবিটি সদস্য সাদ ও সোহেলকে গ্রেফতার সম্পর্কে ডিবির যুগ্ম কমিশনার বলেন, গত ১৩ জুন রাজধানীর কামরাঙ্গীচর থেকে মোজাহিদুল ইসলাম ও আরিফুল ইসলাম সোলাইয়মান নামে এবিটির আরো দুই সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী এদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতার দুজন নিজেদের ঢাকা অঞ্চলের এবিটির দাওয়াতি শাখার দায়িত্বশীল পর্যায়ের কর্মকর্তা বলে জানিয়েছন।
তাদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে আব্দুল বাতেন জানান, এবিটির শীর্ষ এক নেতার নির্দেশ সাংগঠনিক মিটিংয়ের উদ্দেশ্যে ঘটনাস্থলে আসে। এবিটির সম্বন্ধে তারা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করেছে।