এইমাত্র
  • ফুলেল শ্রদ্ধায় জাতীয় পতাকার রূপকার শিব নারায়ণের শেষ বিদায়
  • গাইবান্ধায় মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির প্রতিবাদে মানববন্ধন
  • ভালোবাসার মানুষকে জীবনসঙ্গী পেতে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি
  • অর্থ মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, নেবে ৪৮ জন
  • পাবনায় হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু
  • উপজেলা পরিষদ নিবার্চন রাজনৈতিক নিবার্চন নয়: ইসি আলমগীর
  • খুলনায় ১২ স্বর্ণের বারসহ আটক ১
  • সোনার দাম কমেছে, আজ থেকেই কার্যকর
  • টাঙ্গাইলে টিচার্স ফাউন্ডেশনের সনদ ও বৃত্তি প্রদান
  • ইবিতে চোর সন্দেহে ২ জনকে পুলিশে সোপর্দ
  • আজ শনিবার, ৭ বৈশাখ, ১৪৩১ | ২০ এপ্রিল, ২০২৪
    দেশজুড়ে

    ইজারা ছাড়াই চলছে বালু উত্তোলন, ব্যবস্থা গ্রহণে প্রশাসনে ধীর গতি

    নাজমুস সাকিব মুন, পঞ্চগড় প্রতিনিধি প্রকাশ: ৪ জুন ২০২৩, ০৫:৩০ পিএম
    নাজমুস সাকিব মুন, পঞ্চগড় প্রতিনিধি প্রকাশ: ৪ জুন ২০২৩, ০৫:৩০ পিএম

    ইজারা ছাড়াই চলছে বালু উত্তোলন, ব্যবস্থা গ্রহণে প্রশাসনে ধীর গতি

    নাজমুস সাকিব মুন, পঞ্চগড় প্রতিনিধি প্রকাশ: ৪ জুন ২০২৩, ০৫:৩০ পিএম

    পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে ইজারা ছাড়াই চলছে দেদারছে বালু উত্তোলন। উপজেলা পরিষদ থেকে তিন কিলোমিটারের মধ্যে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন হলেও বিষয়টি জানে না প্রশাসন।

    জানা যায়, চলতি বছরে দেবীগঞ্জের তিনটি বালুমহালের মধ্যে শুধু তেলিপাড়া বালুমহাল ইজারা দেওয়া হয়েছে। বাকী দুইটি অর্থাৎ দেবীগঞ্জ ও সোনাপোতা বালুমহাল এখনো ইজারা দেওয়া হয়নি।

    এইদিকে দেবীগঞ্জ বালুমহাল ইজারা দেওয়া না হলেও এর আওতাধীন অংশ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়, প্রশাসনের নাকের ডোগায় দিনের পর দিন অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন হলেও সে ব্যাপারে কোন তথ্য নেই প্রশাসনের নিকট।

    অভিযোগ রয়েছে, এখান থেকে প্রতিদিন যে কয়েক ট্রাক বালু বিক্রি হয়, সেখান থেকে ট্রাক প্রতি নির্দিষ্ট হারে টাকা পায় তেলিপাড়া বালুমহালের ইজারাদার। ফলে এই অবৈধ বালু উত্তোলনে তারাও প্রশাসনের নিকট কোন অভিযোগ দেন না।

    প্রতিদিন প্রায় দেড় শতাধিক ট্রাক্টর বালু উত্তোলন করে তা শরীফবাজার সংলগ্ন ফেডারেশন মাঠে মজুদ করা হয়। এরপর সকাল থেকে রাত অবধি ট্রাকে বালু লোড দেওয়া হয় বিক্রির উদ্দেশ্যে।

    রবিবার (০৪ জুন) বিকালে ফেডারেশন মাঠে গিয়ে দেখা যায় দুইটি ট্রাকে বালু লোড করছে শ্রমিকরা। এই সময় সাংবাদিক পরিচয়ে তাদের সাথে কথা বলতে চাইলে তারা কথা বলতে রাজি হননি। এমনকি বালু ব্যবসার সাথে কারা জড়িত সেই বিষয়েও কোন সদুত্তর দেয়নি।

    অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের জন্য একদিকে সরকার যেমন রাজস্ব হারাচ্ছে তেমনি গ্রামীণ সড়কের স্থায়িত্ব কমার সাথেসাথে নদীর পাড়ে ভাঙ্গন ঝুঁকি বাড়ছে।

    স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, বালু উত্তোলন পয়েন্ট থেকে পাশেই উপজেলা ভূমি অফিসের নাজির সুমন আহমেদের বাড়ি হলেও কখনই অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলনের ব্যাপারে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানান না তিনি। ফলে এখানে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে বালু ব্যবসায় জড়িত সিন্ডিকেটটি।

    উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম ফেরদৌস বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে তাৎক্ষণিক তিনি ফোনে এসিল্যান্ডকে বিষয়টি যাচাই করে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন।

    সহকারি কমিশনার (ভূমি) গোলাম রব্বানী সরদারের নিকট এই বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এই বিষয়ে আমার বলার এখতিয়ার নেই।

    এআই

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…