এইমাত্র
  • বেশি সময় নিলে মানুষের মধ্যে ক্ষমতার স্বাদ এসে যায়: জামায়াত আমীর অধ্যাপক মুজিবুর রহমান
  • গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
  • ভারতে পাচারের সময় সুনামগঞ্জ সীমান্তে ২৭৫ কেজি ইলিশ জব্দ
  • বাংলাদেশ থেকে পাটজাত পণ্য আমদানি করতে চায় পাকিস্তান
  • 'মির্জা' মোশাররফ করিম, বিপরীতে পারশা ইভানা
  • লক্ষ্মীপুরে বন্যায় দেড় লাখ কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত
  • উত্তাল মণিপুর, কাঁদানে গ্যাসে শিক্ষার্থীসহ আহত ৯০ জনের বেশি
  • ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশের কাছে ভারতের চিঠি
  • ‘কমলা হ্যারিস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে ইসরায়েলের অস্তিত্ব থাকবে না’
  • আত্মহত্যা করেছেন বলিউড অভিনেত্রী মাইলাকা অরোরার বাবা
  • আজ বুধবার, ২৭ ভাদ্র, ১৪৩১ | ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
    তথ্য-প্রযুক্তি

    ৬০০ আইএসপির সেবা বন্ধ, ইন্টারনেট দ্রুতই স্বাভাবিক হচ্ছে না!

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৭ অক্টোবর ২০২৩, ১২:২০ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৭ অক্টোবর ২০২৩, ১২:২০ পিএম

    ৬০০ আইএসপির সেবা বন্ধ, ইন্টারনেট দ্রুতই স্বাভাবিক হচ্ছে না!

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৭ অক্টোবর ২০২৩, ১২:২০ পিএম

    রাজধানীর মহাখালীতে খাজা টাওয়ারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডাটা সেন্টারের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। পুড়ে গেছে ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে (আইআইজি)। এতে সারাদেশের অন্তত ছয়শ’ ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার (আইএসপি) প্রতিষ্ঠানের সার্ভারে বিভ্রাট দেখা দিয়েছে। বন্ধ হয়ে গেছে অনেক প্রতিষ্ঠানের ইন্টারনেট সেবা। যেগুলো চালু আছে, সেগুলোরও ধীরগতি।

    ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (আইএসপিএবি) সভাপতি ইমদাদুল হক বলেন, ‘যতটুকু খবর পেয়েছি লেভেল থ্রি, ম্যাক্স হাব, আমরা নেটওয়ার্কস, আর্থনেট ও উইনস্ট্রিম আইআইজি পুড়ে গেছে। ফলে আমরা ইতোমধ্যে ৭০-৮০ শতাংশ ব্যান্ডউইথ হারিয়েছি। সারাদেশের ৫৫০-৬০০ আইএসপি প্রতিষ্ঠানের সেবা বন্ধের পর্যায়ে।’

    তিনি আরও বলেন, ‘খাজা টাওয়ারে আগুনের ঘটনায় যে পরিমাণ ড্যামেজ (ক্ষতি) হয়েছে, তাতে ইন্টারনেটের গতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরাতে অন্তত এক সপ্তাহ সময় লাগবে বলে ধারণা। আর যদি ডিভাইসগুলো পুড়ে গিয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে আরও বেশি সময়ও লাগতে পারে। তার আগ পর্যন্ত সারাদেশে ইন্টারনেট ধীরগতির থাকবে।’

    ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার (আইএসপি) কোম্পানিগুলো জানিয়েছে, দেশের শীর্ষস্থানীয় কয়েকটি ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের ব্যান্ডউইডথ আসে খাজা টাওয়ারের দুটি ডাটা সেন্টার থেকে। এই ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার ৭০ শতাংশ দিয়ে থাকে। তাদের ডাটা সেন্টারগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে।

    একই কারণে মুঠোফোন সেবাও বিঘ্নিত হচ্ছে। গতকালই মোবাইল অপারেটর রবি এবং গ্রামীণফোন পৃথক বিবৃতিতে জানিয়েছে, খাজা টাওয়ারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কারিগরি কারণে তাদের কিছু গ্রাহক কল করার ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে পারেন। দ্রুততম সময়ে এ সমস্যার সমাধানে তারা চেষ্টা করছে।

    জানা গেছে, খাজা টাওয়ারের ছয়টি ফ্লোর জুড়ে সাইফ পাওয়ারটেকের ডেটা সেন্টার ও কার্যালয়। নবম ও দশম তলায় আর্থ গ্রুপ ও রেইস অনলাইনের অফিস ও ডেটা সেন্টার। ১২ তলার পুরোটা ও ১১ তলার কিছু অংশ জুড়ে এনআরবি টেলিকমের ডেটা সেন্টার। এ সেন্টারটি ভাড়ায় নিয়ে পরিচালনা করছে উইন্ডস্ট্রিম কমিউনিকেশন্স নামের আরেকটি কোম্পানি।

    উইন্ডস্ট্রিমের স্বত্বাধিকারী মাহাবুব আলম বলেন, এ ভবনে গ্রামীণফোনসহ অনেকগুলো প্রতিষ্ঠানের ডাটা সেন্টার ও সার্ভার রুম রয়েছে। এ ভবনের ডেটা সেন্টার ও সার্ভারগুলোর সঙ্গে সারা বাংলাদেশের প্রায় সব আইআইজি ও আইএসপি যুক্ত। আগুনে ভবনে থাকা ডেটা সেন্টার ও অপটিক্যাল ফাইবার কেবল ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে মারাত্মকভাবে। যে কারণে সারাদেশেই ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হবে বলে মনে করছেন তিনি।

    আরআই

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…