এইমাত্র
  • চুয়াডাঙ্গায় মোটরসাইকেলসহ যুবককে পুড়িয়ে হত্যা
  • সিলেট সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশকালে ৪ নারী আটক
  • বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস ধর্ষণ নয়: কলকাতা হাইকোর্ট
  • জলবিদ্যুৎ ভাগ করার জন্য দক্ষিণ এশিয়া গ্রিড তৈরির আহ্বান
  • বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়েই যাচ্ছে ভারত: মির্জা ফখরুল
  • গাজীপুরে দুই কারখানা শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ প্রত্যাহার
  • জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের বোর্ড অব ডাইরেক্টরস কমিটি গঠন
  • বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা রোজি কবির আর নেই
  • যশোরে ১৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা
  • মুজিববাদী রাজনীতি ও শেখ পরিবারের বন্দনা বন্ধ করা উচিত: উপদেষ্টা মাহফুজ
  • আজ বুধবার, ২৯ কার্তিক, ১৪৩১ | ১৩ নভেম্বর, ২০২৪
    ধর্ম ও জীবন

    ১৮০ দিনে কুরআন হাফেজ হলেন ১০ বছর বয়সী ইমদাদ

    ধর্ম ও জীবন ডেস্ক প্রকাশ: ১০ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৪৬ পিএম
    ধর্ম ও জীবন ডেস্ক প্রকাশ: ১০ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৪৬ পিএম

    ১৮০ দিনে কুরআন হাফেজ হলেন ১০ বছর বয়সী ইমদাদ

    ধর্ম ও জীবন ডেস্ক প্রকাশ: ১০ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৪৬ পিএম

    মা-বাবার স্বপ্ন ছিলো ছেলেকে কুরআন হাফেজ বানাবেন। সেই লক্ষে নিজেদের ১০ বছর বয়সী ছেলে ইমদাদুল ইসলামকে ভর্তি করেন নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার তামীরুল উম্মাহ হিফজুল কুরআন মাদরাসায়। হিফজ্ বিভাগের ভর্তি হয়ে মাত্র ১৮০ দিনে ৩০ পারা পবিত্র কুরআন মুখস্ত করে হাফেজ হন ইমদাদ।

    জানা যায়, চলতি বছরের মার্চে ছেলেকে কুরআন হাফেজ বানানোর স্বপ্ন নিয়ে সুবর্ণচর উপজেলার চরওয়াপদা ইউনিয়নের থানারহাট এলাকার এরশাদ উদ্দিন ও বকুল দম্পতি তাদের ১০ বছরের সন্তান ইমদাদকে ভর্তি করেন স্থানীয় তামীরুল উম্মাহ হিফজুল কুরআন মাদরাসার হিফজ্ বিভাগে। ভর্তির মাত্র ৬ মাসের মাথায় পুরো ৩০ পারা কুরআন মুখস্ত করতে সক্ষম হয় ইমদাদ। তার এমন সাফল্যে খুশি তার সহপাঠী, শিক্ষক ও স্থানীয়রা।

    খুব অল্প সময়ে যেভাবে পবিত্র কুরআন মুখস্ত করছেন ঠিক সেভাবে সবার দোয়া ও ওস্তাদদের দোয়ায় আরও এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন সদ্য হাফেজ হওয়া ইমদাদুল ইসলামের। এজন্য তিনি দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন। তিনি জানান, আলহামদুলিল্লাহ! আমার কাছে খুব ভালো লাগছে। আমার ওস্তাদরা আমাকে অনেক বেশি সহায়তা করেছেন। ওস্তাদদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ।

    সহপাঠীরা জানায়, এমদাদ মাত্র ছয় মাসে হিফজ শেষ করেছে যার জন্য আমরা খুব আনন্দিত। তার মাধ্যমে আমাদের মাদরাসার নাম উজ্জ্বল হয়েছে। আমরা দোয়া করি যেন এমন আরও অনেকেই হাফেজ হতে পারে। আল্লাহ যেন সবাইকে কবুল করেন।

    এমদাদুল ইসলামের বাবা এরশাদুল জানান, তার দাদির ইচ্ছা ছিল তাকে হাফেজ বানানো। সে তার দাদির স্বপ্ন পূরণ করেছে। তার জন্য সবার কাছে দোয়া প্রার্থনা করছি। আল্লাহ যেন আমার ছেলেকে কবুল করে।

    এফএস

    ট্যাগ :

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…