এইমাত্র
  • আজও ঢাকার বায়ু অস্বাস্থ্যকর, শীর্ষে লাহোর
  • ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা, আহত ১
  • সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
  • দায়িত্ব নিলেন নতুন সিআইডি প্রধান
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অর্জন ৭১ ও ২৪: তারেক রহমান
  • যুক্তরাষ্ট্র-চীন সম্পর্ক খুবই ভালো: ট্রাম্প
  • আ.লীগ নিষিদ্ধে প্রজ্ঞাপন জারি না করায় যা বললেন সারজিস
  • মোদি বুঝতে পারছেন পাকিস্তানের মুখোমুখি হওয়া কতটা ব্যয়বহুল: আফ্রিদি
  • পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল সহ্য করা হবে না, হুঙ্কার মোদির
  • দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমল
  • আজ মঙ্গলবার, ৩০ বৈশাখ, ১৪৩২ | ১৩ মে, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    নাটোরে আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে মন্দিরের চাল আত্মসাতের অভিযোগ

    মেহেদী হাসান তানিম, নাটোর প্রতিনিধি প্রকাশ: ৩০ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:১৭ পিএম
    মেহেদী হাসান তানিম, নাটোর প্রতিনিধি প্রকাশ: ৩০ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:১৭ পিএম

    নাটোরে আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে মন্দিরের চাল আত্মসাতের অভিযোগ

    মেহেদী হাসান তানিম, নাটোর প্রতিনিধি প্রকাশ: ৩০ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:১৭ পিএম

    নাটোরের নলডাঙ্গায় এক আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে মন্দিরের চাল আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। সেই আওয়ামী লীগ নেতার নাম শ্রী সন্তোষ কুমার প্রামাণিক। তিনি নলডাঙ্গা উপজেলার মাধনগর ইউনিয়নের ৫নং ওর্য়াড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও হিন্দু-বৌদ্ধ-খিস্ট্রান ঐক্য পরিষদের মাধনগর ইউনিয়নের সভাপতি। মন্দিরের চাল আত্মসাতের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকতার কাছে গণসাক্ষরসহ গ্রামবাসীর পক্ষে লিখিত অভিযোগ করেছেন ভট্টপাড়া হিন্দু সম্প্রদায়ের সমাজ প্রধান ও হিসাব রক্ষক শ্রী সুশীল চন্দ্র সরকার।

    অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ভট্টপাড়া শ্রী শ্রী কালীমাতা মন্দিরে গ্রামের হিন্দু সম্প্রদায় পূঁজা অর্চনার করে। সেখানে সরকারের দেওয়া ২০২৪ সালের জুন মাসের জি.আর বরাদ্দের ৫০০ কেজি চাল আসে। কিন্তু সমাজের কাউকে না জানিয়ে, হিন্দু সম্প্রদায়ের একজন সদস্য শ্রী সন্তোষ কুমার প্রামাণিক বরাদ্দকৃত চাল উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন। বরাদ্দকৃত চাল ফেরত ও সন্তোষ কুমারের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকতার কাছে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।

    মাধনগর ইউনিয়নের ৫নং ওর্য়াড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও হিন্দু-বৌদ্ধ-খিস্ট্রান ঐক্য পরিষদের মাধনগর ইউনিয়নের সভাপতি সন্তোষ কুমার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ঘটনাটি সত্য নয়, মন্দিরের কাজেই বরাদ্দকৃত চালের টাকা ব্যবহার হয়েছে। সমাজের অপর একটি পক্ষের সঙ্গে আমাদের পূর্বের বিভেদ রয়েছে। যার ফলে আমার বিরুদ্ধে তারা মিথ্যা অভিযোগ এনেছে। এ বিষয়ে ইউএনও স্যারের নির্দেশে আগামী শুক্রবার সমাজ প্রধানদের সঙ্গে বসবে উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদ ও হিন্দু-বৌদ্ধ-খিস্ট্রান ঐক্য পরিষদের নেতারা বসে বিষয়টি ফয়সালা করা হবে।

    নলডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) দেওয়ান আকরামুল হক বলেন, গত বছর হরিবাসরের জন্য ওই মন্দিরে ৫০০ কেজি চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। এখন চালগুলো আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ তদন্ত করার জন্য প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তদন্ত রিপোর্ট অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    এইচএ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…