আগামী ৩১ ডিসেম্বর জাতীয় শহীদ মিনারে নতুন একটি ঘোষণা আসছে। এ বিষয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাসে আলোচনার জন্ম দিয়েছেন সরকারের উপদেষ্টা, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির অনেকেই। আজ শনিবার সন্ধ্যার পর থেকে ফেসবুকে এমন ক্যাম্পেইন চালাচ্ছেন তারা।
যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদসজীব ভূঁইয়া, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ, জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসিরউদ্দিন পাটওয়ারী, সদস্যসচিব আখতার হোসেন, মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাসনিম জারা, সমন্বয়ক রিফাত রশীদ, তারিকুল ইসলামসহ অনেকেই।
আসিফ মাহমুদ লিখেছেন, ‘কমরেডস, নাউ ওর নেভার।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ লিখেছেন, ‘কমরেডস, ৩১ ডিসেম্বর! নাউ ওর নেভার।’
জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সমন্বয়ক সারজিস আলম লেখেন, ‘৩১ ডিসেম্বর! শহীদ মিনার বিকেল ৩টা। এখনই সময়, বাংলাদেশের জন্য...।’
জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটওয়ারী লিখেছেন, ‘অল আয়েজ ওন শহীদ মিনার, ৩১ ডিসেম্বর, সময় বিকেল ৩টা।’
জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন লিখেছেন, ‘এ বছরেই হবে। ৩১ ডিসেম্বর। ইন শা আল্লাহ!’
জাতীয় নাগরিক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাসনিম জারা লিখেছেন, ‘শহীদ মিনার
৩১ ডিসেম্বর, বিকাল: ৩টা।’
সমন্বয়ক রিফাত রশীদ লিখেছেন, ‘অল আয়েজ ওন ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪। নাউ ওর নেভার।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে লেখা হয়েছে, ‘৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ বিপ্লবীরা প্রস্তুত তো?’
৩১ ডিসেম্বর শহীদ মিনারে আসলে কী ঘটতে যাচ্ছে সে বিষয়ে ফেসবুকে তারা স্পষ্ট করে কিছু জানাননি। অনেকের ধারণা, ওই দিন নতুন একটি রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ ঘটতে পারে।
এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী আমল থেকে বের হয়ে দেশ কেন জুলাই বিপ্লবের রূপ নিল, কীভাবে নিল, ৯ দফা থেকে ১ দফায় আমাদের কেন আসতে হলো, ছাত্র-জনতার আকাঙ্ক্ষা কীরূপ ছিল-এসব বিষয় নিয়ে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র পাঠ করবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
এফএস