এইমাত্র
  • সমন্বয়ক রাফিকে শেষ করে দেওয়ার হুমকি ছাত্রলীগের সাবেক নেতা রব্বানীর
  • ছাদ ভেঙ্গে আহত বলিউড তারকা অর্জুন কাপুর
  • ‘টেসলা’র ধাক্কায় গুরুতর জখম অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন
  • 'পিনিক'র পোস্টারে খাঁচায় বন্দি চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী
  • সারা রাত শুটিং করতেও কষ্ট লাগে না: জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি
  • নিখোঁজের সাতদিন পর সেপটিক ট্যাংকে মিলল যুবকের মরদেহ
  • ‘সংস্কারের নামে বিরাজনীতিকরণের দুরভিসন্ধি দেখতে চাই না’
  • কুষ্টিয়ায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দেশীয় অস্ত্রসহ আটক ৫
  • রাজনীতিতে একটি গুণগত পরিবর্তন আনতে হবে: আমির খসরু
  • রোহিত শর্মাকে অধিনায়ক করে ভারতের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণা
  • আজ রবিবার, ৫ মাঘ, ১৪৩১ | ১৯ জানুয়ারি, ২০২৫
    তথ্য-প্রযুক্তি

    স্পেডেক্সের সফল উৎক্ষেপণ

    নিজস্ব মহাকাশ স্টেশন বানাতে আরও একধাপ এগিয়ে গেল ভারত

    তথ্য-প্রযুক্তি ডেস্ক প্রকাশ: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৫৪ পিএম
    তথ্য-প্রযুক্তি ডেস্ক প্রকাশ: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৫৪ পিএম

    নিজস্ব মহাকাশ স্টেশন বানাতে আরও একধাপ এগিয়ে গেল ভারত

    তথ্য-প্রযুক্তি ডেস্ক প্রকাশ: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৫৪ পিএম

    বিশ্বে মাত্র তিনটি দেশের কাছে মহাকাশে দুটি এয়ারক্রাফট কিংবা স্যাটেলাইটের মধ্যে ডকিং করার ক্ষমতা রয়েছে। এর আগে আমেরিকা, রাশিয়া, চীন এই প্রযুক্তি ব্যবহারের সফলতা পেয়েছে। এবার চতুর্থ দেশ হিসেবে সেই তালিকায় নাম জুড়ে গেল ভারতের। খবর এনডিটিভি

    গত সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) রাত ১০টায় অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটা থেকে স্পেস ডকিং পরীক্ষা বা স্পেডেক্স অভিযানটি সফলভাবে সূচনা করেছে সংস্থাটি। এর মাধ্যমে মহাকাশে দুটি মডিউল একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত (ডকিং) করার প্রযুক্তিতে এক ধাপ এগিয়ে গেল। ভবিষ্যত ভারত মহাকাশে স্টেপ স্টেশন নির্মাণের পরিকল্পনার অংশ হিসেবে স্পেডেক্স পাঠিয়েছে। এর মাধ্যমে মহাকাশে ভারতের নিজস্ব স্পেস স্টেশন নির্মাণে ইসরোর ব্যাপক ভূমিকা রাখবে এই অভিযান। এছাড়া এর মাধ্যমে ভারতের মহকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো চাঁদের মিশনেও অংশ নেবে।

    চলতি বছরের অক্টোবরে ভারত সরকার জানায়, ২০৩৫ সালের মধ্যে দিল্লি মহাকাশে তাদের নিজস্ব স্টেশন নির্মাণ করবে।এই ‘স্পেডেক্স’ অর্থাৎ স্পেস ডকিং এক্সপেরিমেন্টের উদ্দেশ্য হলো মহাকাশযানকে ‘ডক’ এবং ‘আনডক’ প্রযুক্তির বিকাশ এবং প্রদর্শন। পৃথিবীর কক্ষপথে ঘূর্ণায়মান দু’টো মহাকাশযানকে সংযুক্ত করা বা ডকিং এবং তাদের বিচ্ছিন্ন করা বা আনডকিংয়ের জন্য প্রয়োজনীয় যে প্রযুক্তি, তারই বিকাশ।

    ‘স্পেডেক্স’ অভিযান দুটো ছোট মহাকাশযান ব্যবহার করে ‘ইন-স্পেস’ ডকিংয়ের জন্য এটি একটা সাশ্রয়ী প্রযুক্তি মিশন। একই উদ্দেশ্যে যখন একাধিক মহাকাশযান ব্যবহার করা হয়, তখন ‘ইন-স্পেস ডকিং’ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।

    এই অভিযানে মূলত দুটো ছোট মহাকাশযান রয়েছে- ‘এসডিএক্স০১’ এবং ‘এসডিএক্স০২’। এদের ওজন প্রায় ২২০ কেজি। এগুলো পিএসএলভি-সি৬০- এর মাধ্যমে উৎক্ষেপণ করা হবে। পিএসএলভি হলো পোলার স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকেল বা মেরু উপগ্রহ উৎক্ষেপণ যান।

    ভারতের সংবাদমাধ্যমে বলা হচ্ছে, দুটো মহাকাশযান বানাতে এবং অন্যান্য সরঞ্জামের জন্য ভারতীয় মূল্যে আনুমানিক ১২৫কোটি টাকা এবং উৎক্ষেপণ যন্ত্রের জন্য আনুমানিক ২৫০ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে।

    এবি

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…