এইমাত্র
  • হাড় কাঁপাতে ধেয়ে আসছে শৈত্যপ্রবাহ ‘পরশ’
  • গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বেগম জিয়ার অসাধারণ অবদান ছিল: মান্না
  • রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য আমার নামে মামলা হয়েছে: শিশির মনির
  • দুপুরে সংবাদ প্রকাশ, বিকেলে সিলগালা নকল ঔষুধের কারখানা
  • বাড়ল সয়াবিন তেলের দাম, আগামীকাল থেকে কার্যকর
  • ইউনেসকোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্তির জন্য মনোনীত টাঙ্গাইল শাড়ি
  • আনোয়ারায় অবৈধ ক্লিনিক-হাসপাতালে প্রশাসনের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
  • আইনজীবী শিশির মনিরের বিরুদ্ধে মামলা
  • জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারের শোক প্রকাশ, দ্রুত বিচার আহ্বান
  • লোহাগড়ায় অবৈধ ৩৭ টি ইটভাটায় পরিবেশের বিপর্যয়
  • আজ রবিবার, ২৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    প্রবাস

    মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ৬ অবৈধ এজেন্ট আটক

    শরিফুল খান প্লাবন, কুয়ালালামপুর (মালয়েশিয়া) থেকে প্রকাশ: ৯ মার্চ ২০২৫, ০৭:১২ পিএম
    শরিফুল খান প্লাবন, কুয়ালালামপুর (মালয়েশিয়া) থেকে প্রকাশ: ৯ মার্চ ২০২৫, ০৭:১২ পিএম

    মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ৬ অবৈধ এজেন্ট আটক

    শরিফুল খান প্লাবন, কুয়ালালামপুর (মালয়েশিয়া) থেকে প্রকাশ: ৯ মার্চ ২০২৫, ০৭:১২ পিএম

    মালয়েশিয়ায় অভিবাসীকর্মী সরবরাহকারী ৫ বাংলাদেশি ও এক পাকিস্তানি অবৈধ এজেন্টকে গ্রেফতার করেছে ইমিগ্রেশন। বুধবার ক্লাং উপত্যকার আশপাশে পৃথক অভিযান পরিচালনা করে বিদেশি কর্মী সরবরাহে সক্রিয় অবৈধ এজেন্টদের গ্রেফতার করা হয়।

    মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক জাকারিয়া শাবান এক বিবৃতিতে বলেছেন, তিন সপ্তাহ ধরে সংগৃহীত গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে কুয়ালালামপুরের তামান কেমুনিং উটামা, শাহ আলম, তামান পান্ডান চাহায়া, আমপাং এবং জালান দাতুক ইউসফ এ অভিযান চালানো হয় এবং ৩০ থেকে ৫০ বছর বয়সী ছয় বিদেশি এজেন্টকে গ্রেফতার করা হয়।

    অভিযানে ১৭ জন ব্যক্তির কাগজপত্র পরীক্ষা এবং তল্লাশির পর পাঁচজন বাংলাদেশি এবং একজন পাকিস্তানিকে গ্রেফতার করা হয়। বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে পরিচালক বলেন, ধারণা করা হচ্ছে বাংলাদেশিদের মধ্যে একজন নিয়োগকর্তাও রয়েছে।

    জাকারিয়া বলেন, অভিযানে তার দল ৩৯৪ কপি বাংলাদেশি পাসপোর্ট, ছয়টি ইন্দোনেশিয়ান পাসপোর্ট, দুটি ভারতীয় পাসপোর্ট, নয়টি পাকিস্তানি পাসপোর্ট, একটি ফিলিপাইনের পাসপোর্ট জব্দ করেছে।

    তারমতে, সিন্ডিকেটটি এক বছর ধরে কাজ করছে এবং বিদেশিকর্মী কোটার জন্য আবেদন না করে কালো তালিকাভুক্ত নিয়োগকর্তাদের কাছে বিদেশিকর্মী সরবরাহ করার একটি পদ্ধতি ব্যবহার করে আসছিল। তারা প্রতিটি কর্মীর জন্য প্রতি বছর ৪ হাজার থেকে ৬ হাজার রিঙ্গিত হারে বর্ধিত অস্থায়ী কর্ম পরিদর্শন পাস পরিষেবাও অফার করে।

    জাকারিয়া বলেন, আরও তদন্তে দেখা গেছে যে একজনের বৈধ পাস ছিল, একজনের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে, দুজন ব্যক্তি পাসের শর্ত লঙ্ঘন করেছেন, অন্য দুজনের কাছে কোনও বৈধ ভ্রমণ নথি ছিল না।

    গ্রেফতারদের ১৯৫৯/৬৩ সালের ইমিগ্রেশন আইনের অধীনে আরও তদন্তের জন্য পুত্রজায়া ইমিগ্রেশন অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ১৯৬৩ সালের ইমিগ্রেশন রেগুলেশন, ১৯৬৬ সালের পাসপোর্ট আইন এবং ২০০৭ সালের ব্যক্তি পাচার ও অভিবাসী চোরাচালান বিরোধী আইন অনুসারেও তদন্ত করা হচ্ছে বলেও পরিচালক জানিয়েছেন।

    এসআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…