এইমাত্র
  • কাশ্মির হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করলো পাকিস্তান
  • তিউনিসিয়া থেকে ফিরল ২১ বাংলাদেশি
  • আখাউড়ায় পৃথক অভিযানে যুবদল কর্মীসহ গ্রেফতার ৬
  • কাশ্মীরে হামলার ঘটনায় মোদিকে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
  • পারভেজ হত্যার মূল আসামি মেহরাজকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব
  • এবার গৃহকর্মীর বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা পরীমণির
  • ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে সোনার দামে বড় পতন
  • পারভেজ হত্যার আসামি বৈষম্যবিরোধী নেতা হৃদয় মিয়াজীর ৭ দিনের রিমান্ড
  • কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থীর সাময়িক বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার, খুলছে হল
  • পহেলগাঁওয়ে হামলাকারীর হাত থেকে অস্ত্র কেড়ে নিতে চান সাহসী আদিল হুসেন
  • আজ বুধবার, ১০ বৈশাখ, ১৪৩২ | ২৩ এপ্রিল, ২০২৫
    জাতীয়

    ঈদে জরুরি সেবা নিশ্চিতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের নির্দেশনা

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ১৮ মার্চ ২০২৫, ০৪:৫০ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ১৮ মার্চ ২০২৫, ০৪:৫০ পিএম

    ঈদে জরুরি সেবা নিশ্চিতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের নির্দেশনা

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ১৮ মার্চ ২০২৫, ০৪:৫০ পিএম

    আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটিতে হাসপাতালগুলোতে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে ১৬ দফা নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।

    মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

    নির্দেশনাগুলো হলো-

    ১. জরুরি বিভাগে প্রয়োজনে অতিরিক্ত চিকিৎসক পদায়ন পূর্বক সার্বক্ষণিক চিকিৎসকের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে।

    ২. জরুরি বিভাগ ও লেবার রুম, ইমারজেন্সি ওটি, ল্যাব সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে।

    ৩. কর্মস্থলে পর্যাপ্ত জনবল ও চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার জন্য ঈদের আগে ও পরে সমন্বয় করে জনবলকে পর্যায়ক্রমে ছুটি দেয়া যেতে পারে।

    ৪. প্রতিষ্ঠান প্রধান নিরবচ্ছিন্ন জরুরি চিকিৎসা কার্যক্রম ও জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে ছুটি মঞ্জুর করবেন।

    ৫. সিভিল সার্জন, বিভাগীয় পরিচালককে অবহিত করে শুধু মাত্র ঈদের ছুটিকালীন সময়ে নিজ জেলার মধ্যে অতি প্রয়োজনীয় জনবল সমন্বয় করতে পারবেন।

    ৬. হাসপাতালের অন্তঃবিভাগ ইউনিট প্রধানরা প্রতিদিন তাদের বিভাগীয় কার্যক্রম তদারকি করবেন। মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিশেষায়িত হাসপাতাল, জেলা সদর হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সমূহে জরুরি ল্যাব, এক্স-রে সেবা সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। উপজেলা পর্যায়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের অনকল সেবা চালু রাখতে হবে।

    ৭. ছুটি শুরু হবার পূর্বেই ছুটিকালীন সময়ের জন্য পর্যাপ্ত ঔষধ, আইভি ফ্লুইড, কেমিক্যাল রি-এজেন্ট, সার্জিক্যাল সামগ্রী মজুদ ও তাৎক্ষণিক ভাবে সরবরাহের ব্যবস্থা রাখতে হবে। এক্ষেত্রে স্টোর কিপার অথবা ছুটি কালীন দায়িত্বপ্রাপ্ত স্টাফ অবশ্যই নিজ জেলা ও উপজেলায় অবস্থান করবেন।

    ৮. অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে।

    ৯. ছুটিকালীন সময়ে হাসপাতালের নিরাপত্তার জন্য স্থানীয় প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে আগাম পত্র দিতে হবে।

    ১০. ছুটিকালীন সময়ে সকল স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠানে অগ্নি নির্বাপণ বিষয়ক সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

    ১১. প্রতিষ্ঠান প্রধান ও বিভিন্ন বিভাগের প্রধানরা ছুটিকালীন সেবা প্রদানকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করবেন এবং ঈদের দিন কুশল বিনিময় করবেন।

    ১২. প্রতিষ্ঠান প্রধান ছুটি নিলে অবশ্যই বিধি মোতাবেক কাউকে দায়িত্ব দিয়ে যাবেন এবং দায়িত্ব গ্রহণকারী কর্মকর্তা সকল দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে পালন করবেন। দায়িত্ব প্রাপ্ত ব্যক্তির নাম ও মোবাইল নম্বর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে হবে।

    ১৩. প্রতিষ্ঠান প্রধান ঈদের দিন রোগীদের উন্নতমানের খাবার পরিবেশন তদারকি করবেন এবং রোগীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন।

    ১৪. বহির্বিভাগ একাধারে ৭২ ঘণ্টার অধিক বন্ধ রাখা যাবে না। এর ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠান প্রধানরা স্ব-স্ব প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।

    ১৫. ক. সকল বেসরকারি ক্লিনিক বা হাসপাতাল রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের অধীনে সার্বক্ষণিক জরুরি ও প্রসূতি বিভাগ খোলা রাখবে।

    খ. কোন রোগী রেফার করার আগে প্রয়োজনীয় প্রাথমিক চিকিৎসা এবং যাত্রাপথের চিকিৎসা নিশ্চিত করতে হবে।

    গ. রেফার্ড রোগীদের ক্ষেত্রে অ্যাম্বুলেন্স প্রাপ্তির প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদান করতে হবে।

    ১৬. যেকোনো দুর্যোগ, অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা সম্পর্কে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কন্ট্রোলরুমকে তাৎক্ষণিকভাবে অবহিত করতে হবে।


    এমআর-২

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…