এইমাত্র
  • যে কুমির ডেকে আনছেন তা আপনাদেরকেই খাবে: আসিফ মাহমুদ
  • ড. ইউনূস ‘পদত্যাগের বিষয়ে ভাবছেন’, বিবিসিকে নাহিদ
  • দায়িত্ব ছাড়লেন জসীম উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব রুহুল আলম
  • সেনানিবাসে আশ্রয় দেওয়া ৬২৬ জনের তালিকা প্রকাশ
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন নাহিদ ইসলাম
  • ঢাকার মেয়র পদে লড়বেন হাসানাত-সাদিক কায়েম
  • ভারতের নিয়ন্ত্রিত নদীর পানি পাকিস্তান পাবে না: মোদি
  • দুই শতাধিক যাত্রী নিয়ে মাঝ আকাশে ঝড়ের কবলে বিমান
  • চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল: আইসিইউ অচল, জীবন ঝুঁকিতে রোগীরা
  • ওভাল অফিসে দ. আফ্রিকার প্রেসিডেন্টকে হেনস্তা করলেন ট্রাম্প
  • আজ শুক্রবার, ৯ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ | ২৩ মে, ২০২৫
    শিক্ষাঙ্গন

    ‘চাপ দিয়ে’ কুয়েট উপাচার্যকে অপসারণ করলে মানবে না শিক্ষক সমিতি

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:১০ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:১০ পিএম

    ‘চাপ দিয়ে’ কুয়েট উপাচার্যকে অপসারণ করলে মানবে না শিক্ষক সমিতি

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:১০ পিএম

    খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মাছুদকে ‘চাপ দিয়ে’ অপসারণ করা হলে তা মেনে নেবে না কুয়েট শিক্ষক সমিতি।

    কুয়েটের প্রশাসনিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে বুধবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন শিক্ষক সমিতির নেতারা।

    সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. সাহিদুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. ফারুক হোসেনসহ কয়েকজন বক্তব্য রাখেন।

    এসময় তারা সব পক্ষের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আহ্বান জানান। এছাড়া শিক্ষা উপদেষ্টা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বললেও শিক্ষকদের সঙ্গে কথা না বলায় হতাশা প্রকাশ করেন তারা।

    সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আশরাফুল গণি ভূঁইয়া বলেন, শিক্ষা উপদেষ্টা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বললেও শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলেননি। এতে আমরা ব্যথিত হয়েছি। অল্প কয়েকজন মিছিল করলে সাংবাদিকরা নিউজ করেছে যে কুয়েট উত্তাল, অথচ কুয়েটে শিক্ষার্থী ৫ হাজারেরও বেশি। শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের রাজনৈতিক ট্যাগ দিচ্ছে, যা দুঃখজনক। কিছু সংখ্যক শিক্ষার্থী উপাচার্যকে মারধর করেছে, গায়ে থুতুও দিয়েছে। কয়েকজন শিক্ষক লাঞ্ছিত হয়েছেন, তাদের নিয়ে কটূক্তি করা হয়েছে। তিনি এসবের বিচার দাবি করেন।

    ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েটে ছাত্রদল-যুবদলের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে অর্ধশতাধিক আহত হন। এ ঘটনার পর ২৫ ফেব্রুয়ারি সিন্ডিকেট সভায় অনির্দিষ্টকালের জন্য একাডেমিক কার্যক্রম ও হল বন্ধ ঘোষণা করা হয়। কর্তৃপক্ষের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ১৩ এপ্রিল বন্ধ থাকা কুয়েট ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেন শিক্ষার্থীরা।

    ১৪ এপ্রিল রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০১তম জরুরি সিন্ডিকেট সভায় ১৮ ও ১৯ ফেব্রুয়ারির সহিংসতার ঘটনায় ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এছাড়া অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকা শিক্ষা কার্যক্রম আগামী ৪ মে এবং আবাসিক হলগুলো ২ মে খুলে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়। এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে রাতেই প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীরা ১৫ এপ্রিল দুপুরে নিজেরাই একের পর এক হলের তালা ভেঙে প্রবেশ করেন।

    এরপর উপাচার্যের পদত্যাগ না হলে তারা আমরণ অনশনের ঘোষণা দেন। এরই ধারাবাহিকতায় ২১ এপ্রিল বিকেল ৩টা থেকে কুয়েটের ছাত্র কল্যাণ পরিষদ চত্বরে তারা অনশন শুরু করেন।

    এবি

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…