এইমাত্র
  • সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
  • দায়িত্ব নিলেন নতুন সিআইডি প্রধান
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অর্জন ৭১ ও ২৪: তারেক রহমান
  • যুক্তরাষ্ট্র-চীন সম্পর্ক খুবই ভালো: ট্রাম্প
  • আ.লীগ নিষিদ্ধে প্রজ্ঞাপন জারি না করায় যা বললেন সারজিস
  • মোদি বুঝতে পারছেন পাকিস্তানের মুখোমুখি হওয়া কতটা ব্যয়বহুল: আফ্রিদি
  • পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল সহ্য করা হবে না, হুঙ্কার মোদির
  • দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমল
  • সাইকেল কিনতে এসে টাকা চুরি, দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন
  • পারভেজ হত্যা মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে টিনা
  • আজ মঙ্গলবার, ৩০ বৈশাখ, ১৪৩২ | ১৩ মে, ২০২৫
    আন্তর্জাতিক

    পাকিস্তানে উদ্ভাবিত নতুন জাতের মুরগি বছরে ডিম দিবে ২০০র বেশি

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:০৯ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:০৯ পিএম

    পাকিস্তানে উদ্ভাবিত নতুন জাতের মুরগি বছরে ডিম দিবে ২০০র বেশি

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:০৯ পিএম
    ছবি: সংগৃহীত

    বছরে দুই শতাধিক ডিম দিতে সক্ষম এমন মুরগির জাত উদ্ভাবন করেছেন পাকিস্তানের বিজ্ঞানীরা। এটি প্রচলিত দেশি মুরগির তুলনায় প্রায় তিনগুণ বেশি। সম্প্রতি ফয়সালাবাদের ইউনিভার্সিটি অব অ্যাগ্রিকালচারের (ইউএএফ) বিজ্ঞানীদের হাত ধরে এই সফলতা এসেছে।

    জিও নিউজের খবরে বলা হয়, পাঞ্জাব অ্যাগ্রিকালচারাল রিসার্চ বোর্ডের (পিএআরবি) অর্থায়নে গবেষণাটি পরিচালিত হয়। এর লক্ষ্য, বিদেশি জাতের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে টেকসই গ্রামীণ জীবনযাপনকে উৎসাহিত করা।

    ইউএএফের ইনস্টিটিউট অব অ্যানিমেল সায়েন্সেস জানায়, ‘ইউনিগোল্ড’ নামে নতুন জাতটি ঘরোয়া খামারে উৎপাদনের উপযুক্ত। খাবারের চাহিদা কম হওয়ায় এটি গরমেও সহনশীল।

    গ্রামীণ পরিবেশের কথা মাথায় রেখে এই জাতের দুটি পৃথক ধরন—ফুল নেক ও নেকেড নেক—উন্নয়ন করা হয়েছে। উভয় ধরনের মুরগি স্থানীয় জলবায়ু ও খাদ্য পরিস্থিতিতে সহজেই মানিয়ে নিতে পারে।

    প্রচলিত দেশি মুরগি যেখানে বছরে ৭০ থেকে ৮০টি ডিম দেয়, সেখানে ইউনিগোল্ড দিতে পারে বছরে ১৭৯ থেকে ২১২টি ডিম। প্রতিটি ডিমের গড় ওজন ৫২ গ্রাম, যা দেশি ডিমের তুলনায় প্রায় ২৫ শতাংশ বেশি।

    পোলট্রি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের তথ্য অনুযায়ী, ইউনিগোল্ড মুরগি ২৫ থেকে ২৬ সপ্তাহ বয়সে ডিম দেওয়া শুরু করে এবং ৩২ সপ্তাহ বয়সে প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৮৩ দশমিক ২ শতাংশ হারে ডিম দেয়। এ জাতের তাপ সহনশীলতা ও কম খাদ্য চাহিদা এটিকে জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিতে থাকা অঞ্চলের জন্য অত্যন্ত উপযোগী করে তুলেছে।

    এইচএ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…