এইমাত্র
  • ‘দেশি মুরগি খেতে না পারা’ আলোচিত শিক্ষিকার ছয়তলা নিজস্ব ভবন রয়েছে
  • তেজগাঁওয়ে থেমে থাকা ট্রেনে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
  • টিএসসিতে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ১
  • দিল্লি বিস্ফোরণকে ‘সন্ত্রাসী হামলা’ বলছে ভারত
  • থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার সৈন্যদের ফের পাল্টাপাল্টি হামলা, নিহত ১
  • রেলওয়ের সকল স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদার
  • পেরুতে সড়ক থেকে গভীর খাদে বাস, নিহত অন্তত ৩৭
  • ইসরায়েলি সেনাদের যৌন নির্যাতনের ভয়াবহতা বর্ণনা করলেন ফিলিস্তিনি নারী
  • গাজায় এক মাসেই ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি ভাঙল ইসরায়েল
  • গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে ইউজিসির নির্দেশনা অমান্য করে অনলাইন ক্লাসের সিদ্ধান্ত
  • আজ বুধবার, ২৮ কার্তিক, ১৪৩২ | ১২ নভেম্বর, ২০২৫
    জাতীয়

    যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:১৩ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:১৩ পিএম

    যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:১৩ পিএম
    সংগৃহীত ছবি

    যাবজ্জীবন বা ৩০ বছরের বেশি সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি সাজা ভোগ করা ৩৭ জন বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

    মঙ্গলবার (০৪ নভেম্বর) এক আদেশ (প্রজ্ঞাপন নং-১৪৩) জারি করা হয়েছে এবং আগামী এক-দুই দিনের মধ্যে তা কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কারা অধিদপ্তর।

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি বন্দিদের তালিকা চূড়ান্ত করেছে। জেলা কারাগারগুলোর সুপারিশের ভিত্তিতে এ তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে বলে কারা অধিদপ্তর নিশ্চিত করেছে।

    কারা অধিদপ্তর জানিয়েছে, কারাবিধির ৫৬৯ ধারা অনুযায়ী এই ৩৭ জন বন্দির অবশিষ্ট সাজা মওকুফ করে মুক্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তারা সবাই রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি সময় সাজা ভোগ করেছেন।

    কারা অধিদপ্তরের সহকারী কারা মহাপরিদর্শক (উন্নয়ন) মো. জান্নাত-উল ফরহাদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘যাদের সাজা ছিল ৩০ বছর বা যাবজ্জীবন, তাদের মধ্যে যেসব বন্দি রেয়াতসহ ২০ বছর অতিক্রম করেছে, তাদের মামলা বিচারিকভাবে পর্যালোচনা করা হয়েছে। বয়স, আচরণ ও অন্যান্য বিষয় বিবেচনা করে সরকার তাদের অবশিষ্ট সাজা মওকুফের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’

    তিনি বলেন, ‘এই আদেশ অনুযায়ী সর্বশেষ সিদ্ধান্তে ৩৭ জন বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হচ্ছে। কারও অবশিষ্ট সাজা ছিল ১০ বছর, কারও ৭ বছর বা ৬ বছর। সবগুলোই মওকুফ করাতে এবার তারা মুক্তি পাবেন।’

    জান্নাত-উল ফরহাদ আরও বলেন, এদের মধ্যে কোনও নারী বন্দি নেই, যদিও প্রস্তাবে নারী-পুরুষ উভয়কেই অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। তাদের অধিকাংশই খুন (মার্ডার) মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত এবং তারা দেশের বিভিন্ন কারাগারে সাজা ভোগ করছিলেন।

    এমআর-২

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…