এইমাত্র
  • লালমনিরহাটে দ্বিতীয় দফায় হরিজনদের মানববন্ধন
  • পরিচয় শনাক্তে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১১৪ মরদেহ তোলা শুরু
  • স্কালোনির কাছে ক্ষমা চাইলেন ফিফা প্রেসিডেন্ট
  • এনসিপিসহ ৩ দলের নতুন জোটের ঘোষণা বিকেলে
  • প্রজন্ম লীগ নেতার নেতৃত্বে সাবেক সেনা সদস্যের ওপর হামলার অভিযোগ
  • বিএনপির প্রার্থী প্রত্যাহারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
  • উচ্চমাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের অবরোধ প্রত্যাহার, শাহবাগে যান চলাচল স্বাভাবিক
  • বাংলা একাডেমির মাঠে বিজয় বইমেলা শুরু হচ্ছে বুধবার
  • এগিয়ে থেকে ড্র করলো লিভারপুল, সহজ জয় ম্যান সিটির
  • সালমান শাহ হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ১৩ জানুয়ারি
  • আজ রবিবার, ২৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    রাজনীতি

    নির্বাচনী প্রচারে তারেক রহমানের ছবি ব্যবহারে আপত্তি এনসিপির

    সময়ের কণ্ঠস্বর, ঢাকা প্রকাশ: ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৩ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর, ঢাকা প্রকাশ: ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৩ পিএম

    নির্বাচনী প্রচারে তারেক রহমানের ছবি ব্যবহারে আপত্তি এনসিপির

    সময়ের কণ্ঠস্বর, ঢাকা প্রকাশ: ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৩ পিএম

    নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণায় দলীয় প্রধানের সঙ্গে তারেক রহমান বা সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ছবি ব্যবহার করলে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।

    বুধবার (১৯ নভেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে ইসি আয়োজিত রাজনৈতিক দলের সংলাপে এনসিপির নেতারা এমন সুপারিশ করেন।

    দলটির যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মূসা বলেন, ‘দলীয় প্রধানের ছবি ছাড়া অন্য কারো ছবি না রাখতে পারার বিধান রাখায় স্বাগত জানাই। এখন খালেদা জিয়া হচ্ছেন বিএনপির প্রধান, তারেক রহমানের বা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ছবি কেউ ব্যবহার করলে এই বিধি ব্যবহার করে ব্যবস্থা নিতে হবে। তখন এই কমিশনের সক্ষমতা আমরা দেখতে পারব।’

    দলের মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘নির্বাচনী জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকেই ভোট করতে পারে-এই সিদ্ধান্তে অটল থাকার অনুরোধ জানাব নির্বাচন কমিশনকে।’

    তিনি বলেন, ‘কেউ যদি নিজের শরীরে অন্যের জামা পরে যায়… সেটা ঠিক নয়। এখন একটা সুযোগ এসেছে নিজ দল নিয়ে মানুষের কাছে যাওয়ার।’

    নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী আরও বলেন, প্রতিটি দলের জন্য যদি একজন করে দায়িত্বশীল কর্মকর্তা নির্ধারণ করে দেয়া হয়, তবে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সহজ হবে এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কার্যক্রমও আরও সুচারুভাবে সম্পন্ন করা যাবে।

    জহিরুল ইসলাম মূসা বলেন, ‘বিলবোর্ডের ক্ষেত্রে কাপড় দিয়ে করা, এটা প্র্যাকটিক্যাল না। দলে ব্যয় ৫০ লাখ টাকা করা হয়েছে। এখন একটা বিলবোর্ড করতেই ২০ লাখ টাকা লাগে। এতে অন্যায্য প্রতিযোগিতার মধ্যে ফেলে দিচ্ছে। এগুলো কীভাবে ব্যবস্থা করবেন। একটা সুন্দর বিধি আপনারা করেছেন। কিন্তু আইনের ভেতরে অনেক অস্পষ্টতা এবং কাঠামোগত দুর্বলতা রয়েছে।’

    এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘মাইকের ক্ষেত্রে ৬০ ডেসিবল শব্দের মাত্রার কথা বলেছেন। কিন্তু এটা মাপার যন্ত্র কী আছে? নির্বাচন ঘনিয়ে এলে অস্ত্রের ঝনঝনানি নিয়ন্ত্রণ করে কীভাবে অন্য দলের প্রার্থীকে সুরক্ষা দেবেন। যে আইন করেছেন সেটা বাস্তবায়ন করার সক্ষমতা এবং সদিচ্ছা নাই আপনাদের। তরুণ প্রার্থীদের জনগণের কাছে পৌঁছানের সুযোগ দিতে হবে। অবশ্যই আগের মন্ত্রী, এমপিদের সঙ্গে এক মঞ্চে বিতর্কের সুযোগ সৃষ্টি করে দিতে হবে। যারা পেশি বা কালো টাকা বা অস্ত্র দিয়ে ভোট নিয়ন্ত্রণ করতে চায়, তাদেরও একই বৈঠকে বিতর্কের সুযোগ সৃষ্টি করে দিতে হবে। ‘

    এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপব্যবহার রোধে মেটা, টিকটকের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলেন।

    প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বে সংলাপে অন্য নির্বাচন কমিশনার, ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন দলের নেতারা অংশ নেন।

    এইচএ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…