এইমাত্র
  • পেঁয়াজ আমদানি শুরু, এক লাফে প্রতিকেজিতে দাম কমল ৩০ টাকা
  • দেশে চিকিৎসা নিয়েই সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন খালেদা জিয়া: মেডিকেল বোর্ড
  • খালেদা জিয়ার সিটি স্ক্যান সম্পন্ন, রিপোর্ট নরমাল: মেডিকেল বোর্ড
  • হাড় কাঁপাতে ধেয়ে আসছে শৈত্যপ্রবাহ ‘পরশ’
  • গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বেগম জিয়ার অসাধারণ অবদান ছিল: মান্না
  • রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য আমার নামে মামলা হয়েছে: শিশির মনির
  • দুপুরে সংবাদ প্রকাশ, বিকেলে সিলগালা নকল ঔষুধের কারখানা
  • বাড়ল সয়াবিন তেলের দাম, আগামীকাল থেকে কার্যকর
  • ইউনেসকোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্তির জন্য মনোনীত টাঙ্গাইল শাড়ি
  • আনোয়ারায় অবৈধ ক্লিনিক-হাসপাতালে প্রশাসনের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
  • আজ রবিবার, ২৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    আন্তর্জাতিক

    নরেন্দ্র মোদির কাছে বিচার চাইলেন পাকিস্তানি নারী

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:৫০ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:৫০ পিএম

    নরেন্দ্র মোদির কাছে বিচার চাইলেন পাকিস্তানি নারী

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:৫০ পিএম
    সংগৃহীত ছবি

    পাকিস্তানের করাচির এক নারী নিকিতা নাগদেব অভিযোগ করেছেন, তার স্বামী তাকে করাচিতে ফেলে রেখে গোপনে দিল্লিতে দ্বিতীয় বিয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তিনি বিষয়টি নিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে ভিডিও বার্তায় বিচার চেয়েছেন। তার ভিডিও প্রকাশ পেলে দুই দেশের সামাজিক অঙ্গন ও আইনি মহলে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।

    নিকিতা নাগদেব বলেন, তিনি ২০২০ সালের ২৬ জানুয়ারি বিক্রম নাগদেবকে হিন্দু রীতিতে বিয়ে করেন। বিক্রম পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত হলেও ভারতের ইন্দোরে ভিসায় বসবাস করতেন। বিয়ের এক মাস পর তিনি ভারতে গেলে, একই বছরের ৯ জুলাই বিক্রম তাকে ‘ভিসার ত্রুটি’ দেখিয়ে আটারি সীমান্তে রেখে জোর করে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেন। এরপর থেকে স্বামী আর তাকে কাছে নেওয়ার চেষ্টা করেননি।

    করাচিতে ফেরার পর নিকিতা জানতে পারেন, বিক্রম দিল্লিতে অন্য এক নারীকে বিয়ে করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এ ঘটনায় তিনি লিখিত অভিযোগ করেন এবং মোদির কাছে সরাসরি ন্যায়বিচার চান। তিনি বলেন, বিয়ের পর শ্বশুরবাড়িতে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন এবং বিক্রম এক আত্মীয়ার সঙ্গে সম্পর্কেও জড়িত ছিলেন।

    নিকিতার অভিযোগের ভিত্তিতে মামলাটি সিন্ধি পঞ্চ মধ্যস্থতা কেন্দ্রের কাছে যায়। মধ্যস্থতা ব্যর্থ হলে কেন্দ্র জানায়, স্বামী-স্ত্রী কেউই ভারতীয় নাগরিক না হওয়ায় বিষয়টি পাকিস্তানের এখতিয়ারভুক্ত। তবে আইন ভঙ্গ করে দ্বিতীয় বিয়ের পরিকল্পনা করার কারণে বিক্রমকে পাকিস্তানে নির্বাসিত করার সুপারিশ করা হয়েছে। ইন্দোর সমাজ পঞ্চায়েতও একই পরামর্শ দিয়েছে।

    ইন্দোরের জেলা প্রশাসক আশীষ সিং জানান, বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং রিপোর্ট অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    এমআর-২

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…