এইমাত্র
  • মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
  • মধ্যরাত থেকে মাছ শিকারে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা
  • ঢাকায় আসছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • ‘গ্লোবাল ডিসরাপ্টর্স’ তালিকায় প্রথম ভারতীয় হিসেবে নাম লেখালেন দীপিকা
  • জাতীয় এসএমই পুরস্কার-২০২৩ পেলেন ৭ উদ্যোক্তা
  • যশোরে একসঙ্গে ৫০ জোড়া তরুণ-তরুণীর যৌতুকবিহীন বিয়ে
  • বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা, বৃষ্টি চলবে ২৮ মে পর্যন্ত
  • রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
  • মেসির ফেরার ম্যাচে মায়ামির নাটকীয় জয়
  • আখাউড়ায় চেয়ারম্যান প্রার্থীর নির্বাচনী কার্যালয়ে আগুন
  • আজ রবিবার, ৫ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ | ১৯ মে, ২০২৪
    আইন-আদালত

    টাঙ্গাইলের শাড়ির জিআই স্বত্ত্ব রাখতে ভারতে আইনজীবী নিয়োগ

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ৬ মে ২০২৪, ০১:৫৬ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ৬ মে ২০২৪, ০১:৫৬ পিএম

    টাঙ্গাইলের শাড়ির জিআই স্বত্ত্ব রাখতে ভারতে আইনজীবী নিয়োগ

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ৬ মে ২০২৪, ০১:৫৬ পিএম
    ফাইল ছবি (সংগৃহীত

    টাঙ্গাইলের শাড়ির জিওগ্রাফিক্যাল আইডেন্টিফিকেশন (জিআই) বা ভৌগোলিক নির্দেশক স্বত্ত্ব বাংলাদেশের রাখার জন্য আইনি লড়াই করতে আইনজীবী ফার্ম নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। ‘মাসন অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস’কে ভারতের আদালতে মামলা পরিচালনার জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

    সোমবার (৬ মে) শিল্প মন্ত্রণালয় থেকে বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে লিখিতভাবে এ তথ্য জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের শতাধিক জিআই পণ্যের তালিকা করে আদালতে দাখিল করা হয়েছে।

    এর আগে ভৌগোলিক শনাক্তকরণ (জিআই) পণ্য হিসেবে নিবন্ধিত এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে নিবন্ধনের উপযোগী পণ্যের দুটি পৃথক তালিকা প্রস্তুত করে ১৯ মার্চের মধ্যে আদালতে জমা দিতে আদেশ দেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে তালিকা প্রণয়নে সরকারের সংশ্লিষ্টদের নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছিলেন আদালত।

    এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা চেয়ে টাঙ্গাইলের মেয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার শুক্লা সারওয়াত সিরাজের করা রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

    টাঙ্গাইলের শাড়ি নিয়ে আলোচনা শুরু হওয়ার পর বাংলাদেশের জিআই পণ্যের তালিকা করতে সরকারকে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকার ও বিচারপতি সরদার রাশেদ জাহাঙ্গীরের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ নির্দেশ দেন। সেই সঙ্গে জিআই পণ্যের তালিকা তৈরি ও রেজিস্ট্রেশনে কর্তৃপক্ষের ব্যর্থতা কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন। বাণিজ্য সচিব, কৃষি সচিব, সংস্কৃতি সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের আজকের মধ্যে এ তালিকা করে হাইকোর্টকে জানানোর নির্দেশ দেয়া হয়।

    আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সারোওয়াত সিরাজ শুক্লা। গত ১৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের সব জিআই পণ্যের তালিকা তৈরির নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে জনস্বার্থে রিটটি করেন তিনি।

    সম্প্রতি কয়েকশ বছরের পুরোনো টাঙ্গাইল শাড়িকে নিজেদের দাবি করে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে প্রতিবেশী দেশ ভারত। এরপর গত ৮ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইল শাড়িকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয় শিল্প মন্ত্রণালয়।

    গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের মোট ২১টি পণ্য জিআই হিসেবে নিবন্ধিত হলেও মোট ১৪টি পণ্যের জন্য নতুন করে আবেদন করা হয়েছে। এছাড়া আবেদনের প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে আরও দুটি পণ্য।

    কোনো পণ্যের জন্য আবেদন করার অর্থ এই নয় যে, সেগুলো জিআই সনদ পাওয়ার মতো যোগ্য বা পাবেই। নানারকম পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর নির্ধারিত হয় কোন পণ্য এই তালিকায় উঠবে। যাচাই-বাছাইয়ের পর এগুলোর কোনোটি যদি জিআই সনদ পেয়ে যায়, তাহলে তখন সেগুলো বাংলাদেশের নিজস্ব পণ্য হিসেবে বিশ্ব দরবারে পরিচিতি লাভ করবে।

    আরআই

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…