এইমাত্র
  • আগামীতে আরও বড় পরিসরে ঈদ উদযাপন করব: উপদেষ্টা আসিফ
  • যত বাধাই আসুক ঐক্যবদ্ধ থেকে নতুন বাংলাদেশ গড়ব
  • জাতীয় ঈদগাহে প্রধান উপদেষ্টার ঈদের নামাজ আদায়
  • লোহাগাড়ায় ২ বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৫ জন নিহত
  • জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত
  • ঈদের দিনেও গাজায় ই’রায়েলি হামলা, নিহত ৬৪
  • ঈদে মুসলিমদের শুভেচ্ছা জানাল পুতিন
  • বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত
  • আতশবা‌জি ফোটাতে গিয়ে মাদরাসা ছাত্রের মৃত্যু
  • সাত বছর পর পরিবারের সঙ্গে খালেদা জিয়ার ঈদ
  • আজ সোমবার, ১৭ চৈত্র, ১৪৩১ | ৩১ মার্চ, ২০২৫

    তথ্য-প্রযুক্তি

    এবার এক্সও বেচে দিলেন ইলন মাস্ক
    সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটার (বর্তমানে এক্স) কিনে হইচই ফেলে দিয়েছিলেন টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইলন মাস্ক। এবার এক্স’কেই বিক্রি করে দিলেন তিনি। নিজের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সংস্থা এক্সএআই-কে এই প্ল্যাটফর্ম বিক্রি করে দিয়েছেন মাস্ক। শনিবার (২৯ মার্চ) মাস্কের এক এক্স পোস্টের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।এতে বলা হয়, ৩৩ বিলিয়ন ডলারের অল-স্টক লেনদেনের মাধ্যমে এক্স-এর হাতবদল হয়েছে। এক্স কিনে নিয়েছে ইলন মাস্কের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সংস্থা এক্সএআই।শুধু তাই নয়, ইলন মাস্কের এক্স-এর ১২ বিলিয়ন ডলারের ঋণের দায়ও এক্সএআই-এর ঘাড়ে চাপতে চলেছে। এই আবহে এক্সএআই-এর বাজার দর উঠেছে ৮০ বিলিয়ন ডলার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এবং সোশ্যাল মিডিয়াকে এক ছাতার তলায় আনতে চলেছেন ইলন মাস্ক, এমনটাই মত বিশেষজ্ঞ মহলের।বিষয়টি নিয়ে মাস্ক নিজের এক্স হ্যান্ডেল পোস্টে লেখেন, ‘এক্সএআই এবং এক্স-এর ভবিষ্যৎ একে অপরের সঙ্গে জড়িত। আজ আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে ডেটা, মডেল, গণনা, বিতরণ এবং প্রতিভা এক ছাতার তলায় আনার পদক্ষেপ নিয়েছি।’মাস্ক আরও বলেন, ‘আমি এক্সএআই এবং এক্স-এর প্রত্যেক কর্মীর কঠোর পরিশ্রমকে স্বীকৃতি দিতে চাই যা আমাদের এই পর্যায়ে নিয়ে এসেছে। এটা তো সবে শুরু।’ মূলত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে লড়াইয়ে এক্সএআইকে সামনের সারিতে রাখার চেষ্টা করছেন মাস্ক। এক্সএআইয়ের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে এক্স-এর ৬০০ মিলিয়নেরও বেশি ব্যবহারকারী যুক্ত হওয়ায় এআই সম্পর্কিত কাজ আরও দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন হবে বলে মনে করছেন ধনকুবের মাস্ক।তবে এক্স বা এক্সএআইর মুখপাত্ররা এ বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে মন্তব্য করতে রাজি হননি। কারণ চুক্তির বেশিরভাগ সুনির্দিষ্ট বিষয় অস্পষ্ট রয়ে গেছে, যেমন বিনিয়োগকারীদের কীভাবে ক্ষতিপূরণ দেয়া হবে, এক্স সংশ্লিষ্টদের কীভাবে নতুন ফার্মে অন্তর্ভুক্ত করা হবে ইত্যাদি বিষয় এখন অমিমাংসিত।এর আগে ২০২২ সালের শেষের দিকে সমাজমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম টুইটার কিনে নেন মাস্ক। ওই সময় ৪ হাজার ৪০০ কোটি ডলার খরচ করেছিলেন তিনি। সংস্থাটির ঋণও এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিল। টুইটার-চুক্তি সম্পন্ন হতেই প্ল্যাটফর্মটির নাম বদল করে এক্স হ্যান্ডেল রাখেন তিনি।  এইচএ
    বছরের প্রথম সূর্যগ্রহণ শনিবার, দ্বিতীয়টি ২১ সেপ্টেম্বর
    ২০২৫ সালের প্রথম সূর্যগ্রহণ হতে যাচ্ছে আগামী শনিবার (২৯ মার্চ)। এবারের গ্রহণটি আংশিক বলে জানা গেছে।গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এবছর দু’টি সূর্যগ্রহণ হওয়ার কথা। প্রথমটি ২৯ মার্চ, দ্বিতীয়টি ২১ সেপ্টেম্বর।বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী শনিবার দুপুর ২টা ৫০ মিনিটে গ্রহণ শুরু হবে। শেষ হবে ৬টা ৪৩ মিনিটে। কিন্তু গ্রহণ চূড়ান্ত পর্বে পৌঁছাবে ৪টা ৪৭ মিনিটে। বাংলাদেশ থেকে দেখা না গেলেও আফ্রিকা, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, আটলান্টিক এবং উত্তর মহাসাগর থেকে তা দেখা যাবে।প্রসঙ্গত, সূর্য, চাঁদ ও পৃথিবী একই সরলরেখায় চলে এলে চাঁদ যদি সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে বাধা দেয়, তখনই সূর্যগ্রহণ হয়। যদি সূর্যের আলো সম্পূর্ণ বাধাপ্রাপ্ত হয় তাহলে পূর্ণগ্রাস গ্রহণ হয়। অন্যথায় হয় আংশিক সূর্যগ্রহণ। এবারের গ্রহণ আংশিক। উল্লেখ্য, এবছর ৪টি গ্রহণ হওয়ার কথা। এর মধ্যে মার্চে একটি চন্দ্রগ্রহণ ও একটি সূর্যগ্রহণ। আবার ৭ সেপ্টেম্বর হবে চন্দ্রগ্রহণ। ২১ সেপ্টেম্বর সূর্যের বলয়গ্রাস।২০২৫ সালের শুরু থেকেই মহাজাগতিক নানা বিস্ময় অপেক্ষা করে রয়েছে মহাকাশপ্রেমীদের জন্য। উল্কাবৃষ্টি থেকে শুরু করে শুক্র-শনির সহাবস্থানের মতো নানা দৃশ্যের সাক্ষী হয়েছেন তারা। এর মধ্যে অন্যতম গ্রহণ। প্রতি বছরের মতো এবারও আলাদা করে নজর কাড়বে সূর্য ও চন্দ্রের গ্রহণ। কিন্তু প্রথম গ্রহণটির মতো দ্বিতীয় গ্রহণও দেখা যাবে না বাংলাদেশ থেকে। তবে অনলাইনে তা দেখা যাবে।এইচএ  
    ল্যাপটপে মোবাইল চার্জ দেবার আগে একবার ভাবুন
    আজকাল অন্যতম প্রয়োজনীয় গ্যাজেট হয়ে দাঁড়িয়েছে এই ল্যাপটপ। অনেকেই স্মার্টফোন ল্যাপটপ থেকে চার্জ করে নেন। ল্যাপটপ থেকে ফোন চার্জ করার সুবিধা অনেক। চার্জারের দরকার হয় না। ইউএসবি ক্যাবল থাকলেই হলো। অফিস হোক কিংবা ক্যাফে, সহজে চার্জ করাও যায়। ইলেকট্রিকে বোর্ডেরও দরকার পড়ে না। কিন্তু এতে লাভের বদলে ক্ষতিই হয় বেশি।ল্যাপটপের ইউএসবি পোর্টের ভোল্টেজ ফোনের জন্য উপযুক্ত নয়। এর ফলে চার্জ উঠতে দেরি হবে। সময় বেশি লাগবে। পাশাপাশি ওভারহিটিংয়ের ঝুঁকিও থাকে। চার্জিংয়ের সময় যদি ফোন বেশি গরম হয়ে যায় তাহলে শুধু ফোন নয়, ল্যাপটপেরও ক্ষতি হতে পারে। সঠিক ভোল্টেজ ব্যবহার করা জরুরি, তবেই ব্যাটারি দীর্ঘদিন চলবে, কার্যক্ষমতাও ঠিক থাকবে।সবচেয়ে বড় কথা হলো, ল্যাপটপের ব্যাটারির আয়ু কমে যায়। হ্যাঁ, এটা অনেকেই জানেন না। যদি কেউ নিয়মিত ল্যাপটপ থেকে ফোন চার্জ করেন, তাহলে ল্যাপটপের ব্যাটারির উপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে। ধীরে ধীরে আয়ু কমতে থাকে।ইউএসবি পোর্টেরও ক্ষতি হয়। বারবার খোলা-লাগানোর ফলে পোর্টের পিন বেঁকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তখন ইউএসবি পোর্ট আর কাজ করাই যাবে না। তাই ক্যাবল লাগানোর সময় খুব বেশি চাপ দিতে বারণ করা হয়।ল্যাপটপ ফোন চার্জের জন্য তৈরি হয়নি। যদি কেউ সেটাই করতে থাকে তখন পারফরম্যান্সে প্রভাব পড়ে। ল্যাপটপ মাল্টিটাস্কার। এতে অনেক কাজ একসঙ্গে চলে। কিন্তু ফোন চার্জ করতে থাকলে সেই কাজে প্রভাব পড়ে।দীর্ঘমেয়াদে ল্যাপটপ থেকে চার্জ করার কারণে বিদ্যুৎ খরচ বেশি হতে পারে। পাশাপাশি পাবলিক কম্পিউটার বা অজানা চার্জিং পোর্টে ফোন চার্জ করতেও বারণ করেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ এতে ডাটা চুরির আশঙ্কা থাকে।সবসময় ফোনের আসল ওয়াল চার্জার ব্যবহার করা উচিত। এতে ব্যাটারিও ভালো থাকবে। জরুরি প্রয়োজনে ল্যাপটপ থেকে ফোন চার্জ করাই যায়। কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে, এটা যেন অভ্যাসে পরিণত না হয়। আর পাবলিক চার্জিং পোর্ট এড়িয়ে চলতে হবে। সুরক্ষা সবার আগে।ল্যাপটপ থেকে ফোন চার্জ করা সুবিধাজনক হলেও, সচেতনতার সঙ্গে ব্যবহার করাই বুদ্ধিমানের কাজ। সঠিক পদ্ধতি মেনে চললে ডিভাইসের পারফরম্যান্স বজায় থাকবে এবং ব্যাটারির আয়ু দীর্ঘস্থায়ী হবে।এইচএ
    দশ মিনিটের চার্জে ১০ ঘণ্টা চলবে ইয়ারবাড
    বর্তমানে সবারই খুব পছন্দ ইয়ারবাডস। ছোট্ট চার্জিং কেস সমেত এদিক-ওদিক নিয়ে যাওয়াও সহজ। পোশাকে একটা প্যাকেট কিংবা ব্যাগে অল্প একটু জায়গাই যথেষ্ট। বিভিন্ন সংস্থা তাদের ইয়ারবাড বাজারে আনছে।সম্প্রতি নতুন ইয়ারবাড বাজারে আনছে রিয়েলমি। রিয়েলমি বাডস এয়ার ৭ মডেল। এটি একটি ট্রু ওয়্যারলেস স্টিরিও ইয়ারবাডস। সংস্থার দাবি রিয়েলমির নতুন ইয়ারবাডসে একবার পুরো চার্জ দিলে ৫২ ঘণ্টা পর্যন্ত চার্জ থাকবে।রিয়েলমি বাডস এয়ার ৭ মডেলে ৫২ ডেসিবেল পর্যন্ত কাজ করবে অ্যাক্টিভ নয়েজ ক্যানসেলেশন বা এএনসি ফিচার। ছয়টি মাইক যুক্ত একটি সেটআপ থাকছে এই ইয়ারবাডসে যেখানে কল নয়েজ ক্যানসেলেশন ফিচার কাজ করবে।রিয়েলমির আসন্ন ইয়ারবাডসে রয়েছে ১২.৪ মিলিমিটারের ডিপ বেস ড্রাইভার এবং সেখানে হাই রেজোলিউশনেও অডিও সাপোর্ট পাবেন ব্যবহারকারীরা। এর সঙ্গে ২৬০ ডিগ্রি স্প্যাটিয়াল অডিও এবং এলএইচডিসি ৫.০ টেকনোলজির সাপোর্ট থাকছে।রিয়েলমি বাডস এয়ার ৭-এই ইয়ারবাডসে মাত্র ১০ মিনিট চার্জ দিলে এই ইয়ারফোন চালু থাকবে প্রায় ১০ ঘণ্টা। ক্রিস্টাল অ্যালয় ডিজাইন থাকতে চলেছে এই ইয়ারবাডসে।এটি আইপি৫৫ রেটিং যুক্ত ডাস্ট অ্যান্ড ওয়াটার রেজিসট্যান্ট ডিভাইস। অর্থাৎ ধুলা এবং পানিতে সহজে নষ্ট হবে না ইয়ারবাডটি। আইভরি গোল্ড, ল্যাভেন্ডার পার্পল এবং মস গ্রিন- এই তিন রঙে রিয়েলমি বাডস এয়ার ৭ লঞ্চ হতে চলেছে ভারতে। ইয়ারবাডের দাম সম্পর্কে এখনো জানা যায়নি।এমআর-২
    হোয়াটসঅ্যাপের ভিডিও কলে আসছে নতুন সুবিধা
    হোয়াটসঅ্যাপে ভিডিও কল করলে প্রস্তুতি না থাকায় চেহারা নিয়ে অনেক সময় বেশ বিব্রত হতে হয়। এ সমস্যা সমাধানে ফোনের ক্যামেরা বন্ধ রেখেই ভিডিও কলে কথা বলার নতুন সুবিধা চালু করছে হোয়াটসঅ্যাপ। এরই মধ্যে হোয়াটসঅ্যাপের সর্বশেষ পরীক্ষামূলক সংস্করণে (বেটা ভার্সন) নতুন এই সুবিধা যুক্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট অ্যান্ড্রয়েড অথরিটি।বর্তমানে হোয়াটসঅ্যাপে ভিডিও কল রিসিভ করলেই ফোনের সামনের ক্যামেরা স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয়ে যায়। ফলে চাইলেও ক্যামেরা বন্ধ রেখে ভিডিও কলে কথা বলা যায় না। নতুন এ সুবিধা চালু হলে সামনের ক্যামেরা বন্ধ রেখেই অন্যদের করা ভিডিও কলে স্বাচ্ছন্দ্যে কথা বলা যাবে। সুবিধাটি কবে নাগাদ উন্মুক্ত হবে, সে বিষয়ে হোয়াটসঅ্যাপের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা আনুষ্ঠানিক কোনো ঘোষণা দেয়নি। তবে শিগগিরই সুবিধাটি উন্মুক্ত করা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।অ্যান্ড্রয়েড অথরিটির তথ্যমতে, সুবিধাটি চালু হলে ভিডিও কল আসার সময় হোয়াটসঅ্যাপে ‘টার্ন অফ ইয়োর ভিডিও’ নামের একটি অপশন দেখা যাবে। এরপর ‘একসেপ্ট উইথ আউট ভিডিও’ বাটনে ক্লিক করলেই ভিডিও কলের সময় ফোনের সামনের ক্যামেরা বন্ধ থাকবে এবং অডিও মোডে কথা বলা যাবে।এর পর যদি আপনি চান, মাঝপথে ভিডিও অন করতে, তার অপশনও আছে। সে ক্ষেত্রে কল চলার সময়েই ‘টার্ন অন ইয়োর ভিডিও’-তে ক্লিক করলেই ক্যামেরা চালু হয়ে যাবে।এইচএ
    ফেসবুক স্টোরি থেকে আয়ের সুযোগ
    ফেসবুক ব্যবহারকারীদের জন্য দারুণ এক সুযোগ নিয়ে এসেছে। এখন থেকে ফেসবুকের কনটেন্ট মনিটাইজেশন প্রোগ্রামের অন্তর্ভুক্ত কনটেন্ট নির্মাতারা তাদের ফেসবুক স্টোরিজ থেকেও অর্থ আয় করতে পারবেন। কনটেন্ট নির্মাতাদের জন্য আয়ের নতুন সুযোগ নিয়ে এসেছে ফেসবুকের মালিকানা প্রতিষ্ঠান মেটা। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, এখন থেকে ফেসবুকের কনটেন্ট মনিটাইজেশন প্রোগ্রামের অন্তর্ভুক্ত কনটেন্ট নির্মাতারা তাদের ফেসবুক স্টোরিজ থেকেও অর্থ আয় করতে পারবেন। নির্মাতারা তাদের ভিডিও, রিলস বা দৈনন্দিন জীবনের মুহূর্তগুলো স্টোরিতে শেয়ার করেও অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফেসবুকের মনিটাইজেশন প্রোগ্রামের সদস্যদের জন্য চালু হবে। উদাহরণস্বরূপ, যদি কেউ একটি রেসিপি ভিডিও তৈরি করে এবং সেটির কিছু অংশ স্টোরিতে শেয়ার করেন তবে সেটি থেকেও আয়ের সুযোগ থাকবে।ফেসবুকের মুখপাত্র জানিয়েছেন, স্টোরির পেমেন্ট নির্ধারিত হবে কনটেন্টের পারফরম্যান্সের ওপর ভিত্তি করে। অর্থাৎ নির্দিষ্ট সংখ্যক ভিউয়ের শর্ত ছাড়াই নির্মাতারা আয়ের সুযোগ পাবেন।বিশ্লেষকরা বলছেন, টিকটকের জনপ্রিয়তা বাড়ার ফলে ফেসবুক ক্রিয়েটরদের জন্য নতুন আয়ের পথ তৈরি করতে চাইছে। মেটা ইতোমধ্যে নগদ বোনাস, কনটেন্ট চুক্তি এবং অন্যান্য সুবিধা দিয়ে ক্রিয়েটরদের আকৃষ্ট করার চেষ্টা করছে।ফেসবুক ক্রিয়েটরদের জন্য কী সুবিধা আনছে?ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুক উভয় প্ল্যাটফর্মেই কনটেন্ট মনিটাইজেশন সহজতর হবে।স্টোরির মাধ্যমে অতিরিক্ত আয়ের সুযোগ পাওয়া যাবে।কোনো অতিরিক্ত সেটআপ ছাড়াই এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সক্রিয় হবে।আশা করা হচ্ছে, ফেসবুকের এই নতুন উদ্যোগ কনটেন্ট নির্মাতাদের জন্য বড় একটি সুযোগ তৈরি করবে।এসআর
    ৩.৫ বিলিয়ন বছর আগের উল্কাপাতের রহস্য উন্মোচন
    পৃথিবীর প্রাচীনতম উল্কাপাতের গহ্বরের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। গবেষণায় জানা গেছে, প্রায় ৩.৫ বিলিয়ন বছর আগে বিশাল এক উল্কাপিণ্ড আঘাত হানে বর্তমান পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার পিলবারা অঞ্চলে। এতে সৃষ্টি হয় ‘নর্থ পোল ডোম সাইট’ নামে পরিচিত এই বিশাল গহ্বর।পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (GSWA) এবং কার্টিন বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থ অ্যান্ড প্ল্যানেটারি সায়েন্স স্কুলের গবেষকরা এই আবিষ্কার করেছেন। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই উল্কাপাত পৃথিবীর পৃষ্ঠে ব্যাপক পরিবর্তন এনেছিল এবং হয়তো প্রাণের উদ্ভবের উপযোগী পরিবেশ তৈরিতে ভূমিকা রেখেছিল। গবেষণাটি নেচার কমিউনিকেশনস জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।কার্টিন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক টিম জনসন বলেন, এর আগে পৃথিবীর প্রাচীনতম উল্কাপাতের গহ্বর ছিল ২.২ বিলিয়ন বছর আগের। নতুন আবিষ্কারটি আমাদের গ্রহের ইতিহাস সম্পর্কে প্রচলিত ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করছে।বিজ্ঞানীরা ‘শ্যাটার কোন’ নামের বিশেষ শিলার গঠন পর্যবেক্ষণ করে এই উল্কাপাতের প্রমাণ পেয়েছেন। সাধারণত উল্কাপাতের বিশাল চাপের ফলে এই ধরনের শিলা গঠিত হয়। গবেষকদের মতে, উল্কাপাতের সময় উল্কাটি ঘণ্টায় ৩৬,০০০ কিলোমিটারেরও বেশি গতিতে আঘাত হানে, যা প্রায় ১০০ কিলোমিটার ব্যাসের এক বিশাল গহ্বর তৈরি করে এবং পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে ধ্বংসাবশেষ ছড়িয়ে দেয়।অধ্যাপক জনসন আরও বলেন, আমরা জানি যে প্রাচীন সৌরজগতে উল্কাপাতের ঘটনা ছিল খুবই সাধারণ। চাঁদের উপর উল্কাপাতের দাগ দেখে আমরা তা অনুমান করতে পারি। কিন্তু এত পুরনো গহ্বরের সন্ধান না পাওয়ায় ভূতাত্ত্বিকরা এতদিন বিষয়টি উপেক্ষা করছিলেন।এই আবিষ্কার পৃথিবীর প্রাচীন ইতিহাস সম্পর্কে আরও গবেষণার নতুন দুয়ার খুলে দিয়েছে। বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, পৃথিবীর অতীতের আরও প্রাচীন উল্কাপাতের চিহ্ন ভবিষ্যতে আবিষ্কৃত হতে পারে।এমআর
    দেশের বাজারে নতুন ল্যাপটপ আনল লেনোভো, থাকছে বিশেষ মূল্য ছাড়
    এই পবিত্র রমজান মাসে লেনোভো তার গ্রাহকদের জন্য নিয়ে এসেছে এক বিশেষ উপহার! লেনোভোর অথোরাইজড ইন্টেল প্রসেসর যুক্ত যেকোনো ল্যাপটপ, বিশেষ করে লেনোভো আইডিয়া প্যাড স্লিম ৩আই (83EM007FLK) কিনলেই ক্রেতারা পাচ্ছেন বিশেষ মূল্য ছাড় সাথে নির্দিষ্ট মূল্যের স্বপ্ন ভাউচার। এই অফারটি আপনার রমজানকে করে তুলবে আরও আনন্দময় এবং প্রযুক্তি ব্যবহারকে করে তুলবে আরও সহজ ও সাশ্রয়ী।লেনোভো আইডিয়া প্যাড স্লিম ৩আই (83EM007FLK) ল্যাপটপটি লেনোভোর নতুন সংযোজন, যা আধুনিক প্রযুক্তি এবং ব্যবহারকারীদের চাহিদার সাথে এক চমৎকার সমন্বয় ঘটিয়েছে। এই ডিভাইসটি ১৩তম প্রজন্মের ইন্টেল কোর আই ৫ প্রসেসর দ্বারা চালিত, যা দ্রুত গতি এবং উচ্চ পারফরম্যান্স নিশ্চিত করে। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা মাল্টিটাস্কিং বা ভারী কাজের চাপেও নির্বিঘ্নে কাজ করতে পারবেন।এই ল্যাপটপে রয়েছে ৪.৬ গিগাহার্জ ১৩৪২০এইচ প্রসেসর, ৮ জিবি ডিডিআরফাইভ ৪৮০০ র‍্যাম, ৫১২ জিবি এসএসডি, ১৫.৬" ফুল এইচডি এন্টি গ্লেয়ার ডিসপ্লে, টিইউভি লো ব্লু লাইট ফিচার, ১০৮০পি প্রাইভেসি শাটার ক্যামেরা, ডলবি অডিও, ওয়াই-ফাই ৬, এবং ব্লুটুথ ৫.২। এটি ইন্টিগ্রেটেড গ্রাফিক্স সহ গ্রাফিক্স ডিজাইন ও হালকা এডিটিং এর কাজের জন্য উপযুক্ত। এছাড়াও, MILITARY GRADE-STD-810H টেস্টেড হওয়ায় এটি বালি, ধূলো, তীব্র তাপমাত্রা, চরম ঠান্ডা, এবং অন্যান্য কঠোর পরিবেশে কাজ করতে সক্ষম।ল্যাপটপটির ওজন ১.৬২ কেজি এবং পাওয়া যাচ্ছে আর্কটিক গ্রে কালারে। ২ বছরের ওয়্যারেন্টিসহ এর মূল্য ৬৯,৫০০/- টাকা। আপনি গ্লোবাল ব্র্যান্ড পিএলসি-এর ওয়েবসাইট, তাদের বিভিন্ন শাখা অফিস এবং অনুমোদিত রিসেলার পয়েন্ট থেকে এটি কিনতে পারেন।
    বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ শুরু করেছে স্টারলিংক
    বাংলাদেশে গ্রাউন্ড আর্থ স্টেশন স্থাপনে সহায়তা দিতে যুক্তরাষ্ট্রের টেলিকম জায়ান্ট স্টারলিংকের অংশীদার হয়ে কাজ করছে কয়েকটি বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান।শনিবার (৮ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, বর্তমানে স্টারলিংকের একটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফরে রয়েছে। এই সফরে বাংলাদেশে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা চালু করতে সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি হয়েছে।ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ভূমি বরাদ্দ, নির্মাণ সহায়তা ও অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণের মতো কার্যক্রম পরিচালনায় এসব সহযোগিতা চুক্তি হয়েছে। স্টারলিংক টিম এই কাজের জন্য কিছু নির্দিষ্ট স্থান চিহ্নিত করেছে। এর মধ্যে কয়েকটি বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব সম্পত্তি এবং কিছুক্ষেত্রে হাইটেক পার্কের জমি ব্যবহারের বিষয়টি বিবেচনা করছে স্টারলিংক।প্রকল্পের স্থান ও প্রকল্প বাস্তবায়ন সংক্রান্ত বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা চলছে জানিয়ে ফয়েজ আহমদ বলেন, ‘স্টারলিংক বাংলাদেশের শহরে কিংবা প্রান্তিক অঞ্চলে, উত্তর অঞ্চল কিংবা উপকূলে লোডশেডিং কিংবা প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝামেলামুক্ত রিলায়েবল এবং হাইস্পিড ইন্টারনেটের নিশ্চয়তা দেবে। এটি নিরবচ্ছিন্ন সেবা এবং উচ্চমান কোয়ালিটি সার্ভিসের নিশ্চয়তা দিবে। যেহেতু বাংলাদেশে টেলিকম গ্রেড ফাইবার নেটওয়ার্কের বিস্তৃতি সীমিত এবং প্রান্তিক অঞ্চলগুলোতে এখনো লোডশেডিংয়ের সমস্যা রয়েছে তাই স্টারলিংক আমাদের উদ্যোক্তা, ফ্রিল্যান্সার, এনজিও এবং এসএমই ব্যবসায়ীদের দৈনন্দিন কর্মকাণ্ড এবং ডিজিটাল ইকোনমিক ইনিশিয়েটিভগুলোকে বেগবান করবে। আমরা আগামী ৯০ দিনের মধ্যে স্টারলিংকের সাথে একটা বোধগম্য মডেল বাস্তবায়নের চেষ্টা অব্যাহত রাখব।’এর আগে, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস গত ১৯ ফেব্রুয়ারি স্টারলিংকের প্রতিষ্ঠাতা ও স্পেসএক্সের সিইও ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন, যাতে তিনি স্টারলিংক স্যাটেলাইট সেবা চালুর আনুষ্ঠানিক কার্যক্রমে অংশ নিতে পারেন।প্রধান উপদেষ্টা মাস্ককে জানান, এই সফরে মাস্ক বাংলাদেশের তরুণ জনগোষ্ঠীর সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাবেন, যারা এই প্রযুক্তির প্রধান সুবিধাভোগী হতে যাচ্ছে।প্রধান উপদেষ্টা তার হাইরিপ্রেজেনটেটিভ ড. খলিলুর রহমানকে স্পেসএক্স টিমের সঙ্গে নিবিড়ভাবে সমন্বয় করে আগামী ৯০ কার্যদিবসের মধ্যে বাংলাদেশে স্টারলিংক চালুর জন্য প্রয়োজনীয় সব কাজ শেষ করার নির্দেশনা দিয়েছেন।গত ১৩ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টা ও ইলন মাস্কের মধ্যে দীর্ঘ টেলিফোন আলাপ হয়, যেখানে তারা ভবিষ্যৎ সহযোগিতার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন। সেইসঙ্গে স্টারলিংক সেবা বাংলাদেশে চালুর অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করেন।এবি 
    মঙ্গল গ্রহ লাল কেন
    মঙ্গল গ্রহের ছবিগুলোতে বেশ লালচে ভাব থাকে। এই অস্বাভাবিক রংয়ের কারণ লুকিয়ে আছে গ্রহটির ধুলোয় মিশে থাকা লৌহ খনিজ পদার্থের সঙ্গে। তবে চোখে লাল রং ধরা দেয় শুধু শুষ্ক খনিজ হেমাটাইটের কারণেই নয়।তাহলে মঙ্গলের রং লাল দেখা যায় কেন? বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন, মঙ্গলগ্রহের পৃষ্ঠে যে পাথর বা বালু আছে। তাতে  থাকা লোহা এবং পানির সঙ্গে অক্সিজেনের বিক্রিয়া হয়। এই কারণে ওই খনিজগুলি তৈরি হয়েছে। যা দেখতে মনে হয় যেন মরিচা ধরে গেছে।শত কোটি বছর ধরে এই আয়রন অক্সাইড ধুলোয় পরিণত হয়ে মঙ্গল গ্রহের বাতাসে ছড়িয়ে পড়েছে। কোনো কোনো বিজ্ঞানির মতে, জারিত লোহা বা ফেরিহাইড্রেটের কারণে মঙ্গলের রং লাল। আরও একটি তত্ত্ব আছে, শুধু আয়রন অক্সাইড-ই মঙ্গল গ্রহের লাল রংয়ের কারণ নয়।   আসলে আয়রন অক্সাইড লাল রংয়ের অন্যতম কারণ। মঙ্গলের শিলায় থাকা লোহা পানি ও অক্সিজেনের সঙ্গে বিক্রিয়া করে আয়রন অক্সাইড তৈরি করেছে বলে মনে করা হয়। এসব কারণেই মঙ্গল গ্রহের যত ছবি সামনে আসে তা লাল মনে হয়।এমআর-২
    ১৪ বছর পর বন্ধ হচ্ছে স্কাইপ
    জনপ্রিয় ভিডিও কনফারেন্স প্ল্যাটফর্ম স্কাইপ ২ দশকেরও বেশি সময় ধরে চলার পর বন্ধ হচ্ছে। শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) কোম্পানিটির অফিসিয়াল এক্স (টুইটার) একাউন্টের তথ্যের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম সিএনএন। সিএনএন জানায়, একসময়ের যোগাযোগ মাধ্যম স্কাইপ মে মাস থেকে আর ব্যহারযোগ্য থাকবে না। ২০০৩ সালে যাত্রা শুরু করা স্কাইপ এক সময় মানুষের যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম ছিল। মাইক্রোসফট ২০১১ সালে ৮.৫ বিলিয়ন ডলারে মাধ্যমটি কিনেছিল। মাইক্রোসফটের সবচেয়ে বড় অধিগ্রহণ ছিল এটি। পরে তারা স্কাইপকে তাদের মোবাইল ও উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের সঙ্গে সংযুক্ত করে। বলা হয়েছে, বেশ কয়েকবার স্কাইপের ডিজাইন বদলেছে টেক জায়ান্ট সংস্থাটি। গত কয়েক বছরে মাইক্রোসফটও পরীক্ষা নিরীক্ষা করেছিল মাধ্যমটি নিয়ে। এছাড়া স্কাইপ ক্লিপসের মত নতুন ফিচারও এনেছিল। ১৪ বছর পর স্কাইপ বন্ধ করার কারণ হিসাবে মাইক্রোসফট জানায়, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে স্কাইপের জনপ্রিয়তা কমেছে। যদিও মহামারীর সময়ে এটি জুম, গুগল মিট, ফেসটাইম, হোয়াটসঅ্যাপ ও অ্যাপলের ফেসটাইমের তুলনায় কিছুটা ঘুরে দাঁড়িয়েছিল। কোম্পানিটি জানায়, মাইক্রোসফট টিমসে অনেক বিনিয়োগ রয়েছে যা স্কাইপের মতোই একই সেবা প্রদান করে। ফলে স্কাইপ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেছে কোম্পানি।মাইক্রোসফটের সহযোগী অ্যাপস মাইক্রোসফটের ৩৬৫ প্রেসিডেন্ট জেফ টেপার একটি ব্লগ পোস্টে বলেছেন, আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থা গঠন এবং অসংখ্য অর্থবহ মুহূর্তকে সমর্থন করার ক্ষেত্রে স্কাইপ একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে এবং আমরা এই যাত্রার অংশ হতে পেরে নিজেরা সম্মানিত। আমাদের টিম যে নতুন সুযোগগুলো নিয়ে এসেছে তাতে আমরা উত্তেজিত এবং আপনাকে আমাদের সঙ্গে  সংযুক্ত রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।২০০৩ সালে প্রথম এস্তোনিয়ায় স্কাইপ চালু হয়। দ্রুত সময়ে বিশ্বব্যাপী বিনামূল্যে কল করার একটি উপায় হিসেবে জনপ্রিয়তা লাভ করে। কারণ সেই সময়ে ফোনে আন্তর্জাতিক কল ব্যয়বহুল ছিল। এই পরিষেবাটি দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে, যার ফলে ইবে ২০০৫ সালে ২.৬ বিলিয়ন ডলারে এটি কিনে নেয়। তবে, এই অংশীদারিত্ব কার্যকর হয়নি।  ইবে ২০০৯ সালে স্কাইপে তার ৬৫% শেয়ার একটি বিনিয়োগকারী গোষ্ঠীর কাছে বিক্রি করে ১.৯ বিলিয়ন ডলারে।  তারপর মাইক্রোসফট ২০১১ সালে এটি কিনে নেয়।এমআর-২
    মেটার গোপন তথ্য ফাঁস করায় ২০ কর্মী বরখাস্ত
    কোম্পানির গোপন তথ্য বাইরে ফাঁস করায় সম্প্রতি প্রায় ২০ জন কর্মীকে বরখাস্ত করেছে ফেসবুকের মূল কোম্পানি মেটা। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মেটার একজন মুখপাত্র ডেভ আর্নল্ড।প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জকে আর্নল্ড বলেন, ‘কোম্পানিতে যোগদানের সময় এবং পরবর্তী সময়ে কর্মীদের স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়, গোপন তথ্য ফাঁস করা মেটার নীতিমালার পরিপন্থী।’আর্নল্ড আরও বলেন, ‘সম্প্রতি আমরা একটি তদন্ত চালিয়েছি। যার ফলে প্রায় ২০ জন কর্মীকে বরখাস্ত করা হয়েছে। এসব কর্মী কোম্পানির গোপন তথ্য বাইরে ফাঁস করেছে এবং আমরা আশা করছি, আরও কর্মী বরখাস্ত করা হবে। বিষয়টি আমরা খুব গুরুত্ব সহকারে গ্রহণ করি এবং যখন ফাঁসকারী চিহ্নিত করব, তখনই পদক্ষেপ নেব।’মেটা এখন কোম্পানির গোপনীয়তা রক্ষার ওপর বেশি জোর দিচ্ছে। কারণ, সম্প্রতি বেশ কয়েকটি গোপন তথ্য ফাঁসের ঘটনা ঘটেছে, যার মধ্যে ছিল ঘোষণা না করা পণ্যের পরিকল্পনা এবং অভ্যন্তরীণ সভার তথ্য। এ ছাড়া মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গের কর্মী সভার তথ্যও সংবাদমাধ্যমে ফাঁস হয়।গত সপ্তাহে মেটার কর্মীদেরকে সতর্ক করা হয়েছিল যে গোপন তথ্য ফাঁস করলে তাঁদের কোম্পানির পক্ষ থেকে কঠোর পদক্ষেপের মুখোমুখি হতে হবে।পরে কোম্পানির সিটিও অ্যান্ড্রু বোসওয়ার্থ বলেন, ‘আমরা তথ্য ফাঁসকারীদের ধরার ক্ষেত্রে ভালো অগ্রগতি অর্জন করেছি।’এ ছাড়া মেটার অভ্যন্তরীণ এক সভায় বোসওয়ার্থ মন্তব্য করেন, ‘তথ্য ফাঁস নিয়ে একটা মজার ব্যাপার ঘটছে। যখন কিছু ফাঁস হয়, তখন অনেক সময় লোকজন মনে করে, আহ, এটা ফাঁস হলো। এর ফলে আমাদের কিছু পরিবর্তন করতে হবে। তবে এর উল্টোটা বেশি ঘটে।’এ ঘোষণার মাধ্যমে মেটা কোন ধরনের তথ্য ফাঁস হয়েছে, কোন কর্মী বরখাস্ত হয়েছেন বা তাঁরা কাকে তথ্য সরবরাহ করেছেন, সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করেনি।মেটার নীতি অনুযায়ী, যেকোনো ধরনের গোপন তথ্য ফাঁস করলে কর্মীরা গুরুতর শাস্তির মুখোমুখি হতে পারেন।মেটার অভ্যন্তরীণ মনোবল ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, বিশেষ করে সিইও মার্ক জাকারবার্গের সাম্প্রতিক ঘোষণার পর। জাকারবার্গ ঘোষণা করেছেন, মেটার কর্মীদের মনোবল ভেঙে পড়েছে। কারণ, সম্প্রতি জাকারবার্গ জানান, কোম্পানির কনটেন্ট মডারেশন নীতিতে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হবে এবং সংস্থার ডিইআই প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করা হবে। এসব প্রোগ্রামে মেটা অনেক কর্মী নিয়োগ দিয়েছিল।এ ছাড়া চলতি মাসের শুরুতে ছাঁটাই হওয়া প্রায় ৪ হাজার কর্মীকে ‘লো পারফর্মার’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন জাকারবার্গ। ছাঁটাই হওয়াদের সংখ্যা কোম্পানির মোট কর্মীর প্রায় ৫ শতাংশ।এবি 
    অকশন শীট যাচাইয়ের জন্য টুল নিয়ে এলো কারমডসবিডি
    বাংলাদেশের ব্যবহৃত গাড়ির বাজারে ক্রেতারা প্রায়ই এক বড় সমস্যার সম্মুখীন হন – গাড়ির অকশন শীটের সত্যতা নিয়ে অনিশ্চয়তা। অনেক সময় ক্রেতারা বুঝতেই পারেন না যে, যে তথ্য তারা পাচ্ছেন তা আসল নাকি ভুয়া। অনেকেই গাড়ি কেনার পর জানতে পারেন যে, দেখানো অকশন শীটের সঙ্গে প্রকৃত গাড়ির কন্ডিশনের কোনো মিল নেই। এই সমস্যার সমাধানে CarModsBD নিয়ে এসেছে ইনস্ট্যান্ট অকশন শীট যাচাই সেবা, যা কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই গাড়ির প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে নিশ্চিত করবে।CarModsBD-এর এই সেবার মাধ্যমে ক্রেতারা খুব সহজেই জানতে পারবেন একটি গাড়ির আসল ইতিহাস, মাইলেজ, এক্সিডেন্ট রেকর্ড ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, এই প্রযুক্তির মাধ্যমে বাজারে প্রচলিত ভুল ও ভুয়া তথ্যের প্রবাহ বন্ধ করা সম্ভব হবে, যা ক্রেতাদের বিনিয়োগকে আরও নিরাপদ করে তুলবে।শুধু অকশন শীট যাচাই নয়, CarModsBD আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ সেবা দিচ্ছে – রিকন্ডিশন গাড়ি আমদানি। প্রতিষ্ঠানটি সরাসরি জাপান থেকে উচ্চমানের রিকন্ডিশন গাড়ি আমদানি করে এবং প্রতিটি গাড়ি বাছাইয়ের ক্ষেত্রে কঠোর মান যাচাই প্রক্রিয়া অনুসরণ করে। যদি কোনো গ্রাহক স্টকে পছন্দের গাড়ি না পান, তবে তাদের নির্দিষ্ট চাহিদা অনুযায়ী জাপান থেকে গাড়ি আমদানির ব্যবস্থা করা হয়। প্রতিটি গাড়ির অকশন শীট যাচাই করে বিস্তারিত তথ্যসহ ক্রেতাদের সরবরাহ করা হয়, যা তাদের জন্য একটি নিরাপদ বিনিয়োগ নিশ্চিত করে।CarModsBD-এর এক কর্মকর্তা বলেন, "অনেক সময় ক্রেতারা না বুঝেই ভুল তথ্যের ওপর ভিত্তি করে গাড়ি কিনে ফেলেন এবং পরে বিপাকে পড়েন। আমরা চাই, কেউ যেন প্রতারণার শিকার না হন। আমাদের ইনস্ট্যান্ট অকশন শীট যাচাই টুল এবং আমদানিকৃত গাড়ির মান নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশে গাড়ি কেনাবেচার ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে কাজ করছি।"CarModsBD-এর এই উদ্যোগ গাড়ি ক্রেতাদের মধ্যে ইতিবাচক সাড়া ফেলেছে। অনেকেই মনে করছেন, এই প্রযুক্তির মাধ্যমে রিকন্ডিশন গাড়ির বাজারে দীর্ঘদিনের প্রতারণার অবসান ঘটবে এবং ক্রেতারা আরও আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে গাড়ি কিনতে পারবেন।
    আয়ের পরিধি বাড়াতে ফ্রিল্যান্সারদের জন্য নতুন সুবিধা চালু ফাইভারের
    ফ্রিল্যান্সিং করেন অথচ ফাইভারের নাম শোনেননি এরকম কাউকে খুঁজে পাওয়া কঠিন। বিগত কয়েক বছরে অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ফাইভার। এবার ফ্রিল্যান্সারদের সুবিধার্থে নতুন সুবিধা চালু করতে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ব্যবহারকারীদের আয়ের পরিধি বাড়াতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেল প্রশিক্ষণের সুযোগ চালু করেছে ফাইভার। এখন ব্যবহারকারীরা এই এআই মডেলকে প্রশিক্ষণ দিতে পারবেন। পরবর্তী সময়ে একটি নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে যে কেউ সেই মডেল ব্যবহার করতে পারবেন।ফাইভারের তথ্যমতে, নতুন এই সুবিধায় ফ্রিল্যান্সাররা দ্রুত ও মানসম্মত কনটেন্ট তৈরি করতে সক্ষম হবেন এবং এআই মডেলকে নিজস্ব কাজের ভিত্তিতেও প্রশিক্ষণ দিতে পারবেন। ফলে নতুন নতুন কাজের ওপর তাদের নিয়ন্ত্রণ বজায় থাকবে।‘‘ফাইভার গো’’ টুলসের অংশ হিসেবে চালু হওয়া এই নতুন সুবিধাটি কাজে লাগিয়ে ব্যবহারকারীরা তাদের তৈরি এআই মডেল সম্পাদনা করতে পারবেন এবং নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী নির্দিষ্ট পরিমাণ মূল্য নির্ধারণ করতে পারবেন। এই মডেলটি ভয়েসওভার, গান লেখা, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ইলাস্ট্রেশন, কপিরাইটিং ও ডিজিটাল মার্কেটিংসহ বিভিন্ন সেবার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে। এই উদ্যোগ ব্যবহারকারীদের কাজের পরিধি আরও বিস্তৃত করবে এবং কনটেন্ট তৈরির প্রক্রিয়াকে আরও সহজ করবে।এছাড়াও ফাইভার গোতে যুক্ত রয়েছে এআইভিত্তিক ব্যক্তিগত সহকারীও। এর ফলে ব্যবহারকারীরা সহজেই গ্রাহকদের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন। এআইভিত্তিক ব্যক্তিগত সহকারীর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সারদের গ্রাহকসেবার মান উন্নত হবে। তবে প্রাথমিক পর্যায়ে শুধু নির্বাচিত কিছু শীর্ষস্থানীয় ফ্রিল্যান্সাররাই এই সুবিধা পাবেন।সূত্র: দ্যা ভার্জ
    নতুন গাড়ি আনলো টাটা, মাত্র ১৫ মিনিটের চার্জে চলবে ১৫০ কিলোমিটার!
    যারা ইলেকট্রিক গাড়ি কিনতে চান তাদের জন্য সুখবর। কেননা, জনপ্রিয় গাড়ি নির্মাতা সংস্থা টাটা মটোরস আরও একটি বৈদ্যুতিক গাড়ি বাজারে এনেছে। সংস্থার দাবি, মাত্র ১৫ মিনিট চার্জ করলে গাড়িটি চলবে ১৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত।এই গাড়ির নাম টাটা কার্ভ ইভি। গাড়িতে রয়েছে আধুনিক ডিজাইন এবং বৈশিষ্ট্য। সানরুফ থেকে শুরু করে বড় টাচস্ক্রিন, সেফটি ফিচার্স সবই রয়েছে গাড়িতে। টাটা কার্ভ গাড়ির একাধিক ভ্যারিয়েন্ট লঞ্চ করেছে কোম্পানি।বেস মডেলে ৪৫ কিলোয়াট হাওয়ার ব্যাটারি, যা ফুল চার্জে ৫০২ কিলোমিটার রেঞ্জ দিতে সক্ষম। টপ মডেলে রয়েছে ৫৫ কিলোওয়াট হাওয়ার ব্যাটারি, যা ফুল চার্জে নন-স্টপ ৫৮৫ কিলোমিটার নিয়ে যাবে। এটি টাটা মোটরসের এখনো পর্যন্ত সবচেয়ে লং রেঞ্জ ইলেকট্রিক গাড়ি।কোম্পানির দাবি, কার্ভ ইভিতে রয়েছে আলট্রা-ফাস্ট চার্জিংয়ের ব্যবস্থাও। ডিসি চার্জিং প্রযুক্তির মাধ্যমে মাত্র ১৫ মিনিট প্লাগ-ইন রাখলেই গাড়ি চলবে ১৫০ কিলোমিটার।এই ইলেকট্রিক গাড়িতে রয়েছে এলইডি টেল লাইট, যা গাড়িজুড়ে দেখা যাবে। ভিতরে রয়েছে ডিজিটাল ইনস্ট্রুমেন্ট ক্লাস্টার এবং টাচস্ক্রিন ইনফোটেনমেন্ট সিস্টেম। তার সঙ্গে রয়েছে প্যানারমিক সানরুফ, ওয়্যারলেস চার্জিং, অ্যাডজাস্টেবেল ড্রাইভার সিট, ইলেক্ট্রনিক পার্কিং ব্রেক ইত্যাদি। সুরক্ষার জন্য দেওয়া হয়েছে ৬টি এয়ারব্যাগ, লেভেল ২ অ্যাডভান্স ড্রাইভার অ্যাসিস্ট্যান্ট সিস্টেম, ডিস্ক ব্রেক, অটো-হোল্ড, এমার্জেন্সি ব্রেকিং-সহ একাধিক ফিচার্স। টাটা মোটরসের এই ইলেকট্রিক গাড়ির কেনার জন্য এক্স-শোরুম বাবদ খরচ করতে হবে, ১৭ লাখ ৪৯ হাজার রুপি থেকে ২১ লাখ ৯৯ হাজার রুপি। সূত্র: অটোকার ইন্ডিয়া
    Loading…