এইমাত্র
  • মেয়েকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
  • দুই সপ্তাহে ২৩ প্রাণ কেড়েছে ডেঙ্গু
  • নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে নতুন অতিথি
  • নির্বাচন কমিশনকে পুনর্গঠন করতে হবে: ডা. তাহের
  • ১১ মাসে কোরআনে হাফেজ লক্ষ্মীপুরের শিশু তামিম
  • আজ থেকে সারা দেশে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু
  • মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
  • আন্দোলনের ‘মাস্টারমাইন্ড’ ছিলাম না: মাহফুজ আলম
  • দুর্নীতিমুক্ত ব্যক্তিকে উপাচার্য হিসেবে চান ইবি শিক্ষার্থীরা
  • কটিয়াদীতে নিহতদের স্মরণে জামাতে ইসলামীর দোয়া মাহফিল
  • আজ রবিবার, ৩১ ভাদ্র, ১৪৩১ | ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
    রাজধানী

    মৃত্যুর আগে ফেসবুক পোস্টে যা লেখেন সাংবাদিক রাহনুমা

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৮ আগস্ট ২০২৪, ১২:৫৬ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৮ আগস্ট ২০২৪, ১২:৫৬ পিএম

    মৃত্যুর আগে ফেসবুক পোস্টে যা লেখেন সাংবাদিক রাহনুমা

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৮ আগস্ট ২০২৪, ১২:৫৬ পিএম

    রাজধানীর হাতিরঝিল লেক থেকে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল গাজী টিভির (জিটিভি) সাংবাদিক রাহনুমা সারাহর (৩২) মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। রাত পৌনে ২টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

    মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) রাত সাড়ে ১২টার দিকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।

    জানা যায়, মৃত্যুর আগে মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে ফেসবুকে একটি পোস্ট দেন রাহনুমা। তাতে ফাহিম ফয়সাল নামে তার এক বন্ধুকে ট্যাগ করে কয়েকটি ছবি পোস্ট করেন। যেখানে একটি ছবিতে ফাহিম নিজেও রয়েছেন।

    ট্যাগ করা ছবির ক্যাপশনে তিনি লেখেন, তোমার মতো বন্ধু থাকা খুবই ভাগ্যের ব্যাপার। আশাকরি খুব শিগগিরই তোমার স্বপ্ন পূরণ করবে। আমি জানি, আমাদের অনেক পরিকল্পনা ছিল। দুঃখের বিষয় হলো পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়ন করতে পারলাম না। আল্লাহ তোমার জীবনের সব আশা বাস্তবায়ন করুন। লেখা শেষে তিনি দুটি ভালোবাসার ইমোজি জুড়ে দেন।

    তবে ঠিক তার এক ঘণ্টা আগে আরেক পোস্টে রাহনুমা লেখেন, জীবন্মৃত হয়ে থাকার চাইতে মরে যাওয়াই ভালো।

    মৃত রাহনুমা বেসরকারি চ্যানেল গাজী টিভির নিউজরুম এডিটর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি কল্যাণপুরে থাকতেন বলে জানা গেছে। সারাহ নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার ইসলামবাগ কৃষ্ণপুর গ্রামের বখতিয়ার শিকদারের মেয়ে। তার স্বামীর নাম সায়েদ শুভ্র।

    ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া জানান, রাহনুমা সারাহর মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। তার মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। সংশ্লিষ্ট থানাকে এ বিষয়ে জানানো হয়েছে।

    সাংবাদিক সারাহর স্বামী সায়েদ শুভ্র জানান, ভালোবেসে সাত বছর আগে তারা পরিবারকে না জানিয়ে বিবাহ করেন। গতকাল সারাহ অফিসে গিয়ে রাতে আর বাসায় ফেরেনি। রাত ৩টার দিকে হাতিরঝিল লেকের পানিতে ঝাঁপ দেওয়ার খবর জানতে পারেন তিনি। পরে ঢামেকে গিয়ে তাকে মৃত অবস্থায় দেখতে পান তিনি।

    তাদের মধ্যে কোনো ঝগড়া হয়নি দাবি করে তিনি বলেন, তবে বেশ কিছুদিন আগে থেকেই আমার স্ত্রী বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে চাচ্ছিল। তখন আমরা সিধান্ত নেই যে, আমরা দুজনই কাজী অফিসে গিয়ে ডিভোর্স দিয়ে আসব। কিন্তু দেশের এ পরিস্থিতিতে তখন আর কাজী অফিসে যাওয়া হয়নি।

    এবি

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…