এইমাত্র
  • মেয়েকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
  • দুই সপ্তাহে ২৩ প্রাণ কেড়েছে ডেঙ্গু
  • নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে নতুন অতিথি
  • নির্বাচন কমিশনকে পুনর্গঠন করতে হবে: ডা. তাহের
  • ১১ মাসে কোরআনে হাফেজ লক্ষ্মীপুরের শিশু তামিম
  • আজ থেকে সারা দেশে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু
  • মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
  • আন্দোলনের ‘মাস্টারমাইন্ড’ ছিলাম না: মাহফুজ আলম
  • দুর্নীতিমুক্ত ব্যক্তিকে উপাচার্য হিসেবে চান ইবি শিক্ষার্থীরা
  • কটিয়াদীতে নিহতদের স্মরণে জামাতে ইসলামীর দোয়া মাহফিল
  • আজ রবিবার, ৩১ ভাদ্র, ১৪৩১ | ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
    দেশজুড়ে

    শিক্ষক শূন্য কক্সবাজার নার্সিং কলেজ

    শাহীন মাহমুদ রাসেল, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, কক্সবাজার প্রকাশ: ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:০৫ পিএম
    শাহীন মাহমুদ রাসেল, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, কক্সবাজার প্রকাশ: ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:০৫ পিএম

    শিক্ষক শূন্য কক্সবাজার নার্সিং কলেজ

    শাহীন মাহমুদ রাসেল, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, কক্সবাজার প্রকাশ: ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:০৫ পিএম

    কক্সবাজার নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কলেজের ৫ শিক্ষককে একসঙ্গে পদত্যাগে বাধ্য করেছে শিক্ষার্থীরা। টানা সাড়ে ৮ ঘণ্টা আটকে রেখে কক্সবাজার নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কলেজের ৫ শিক্ষককে একসঙ্গে পদত্যাগে বাধ্য করেছে শিক্ষার্থীরা।

    রবিবার (০১ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১১টায় শিক্ষকরা পদত্যাগ করেন। ফলে প্রতিষ্ঠানটি এখন শিক্ষক শূন্য হয়ে পড়েছে।

    শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে আলোচনা করা কক্সবাজার সদর হাসপাতালের দুই আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. জিআরএম জিহাদুল ইসলাম এবং ডা. আশিকুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    তারা জানিয়েছেন, কক্সবাজার নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কলেজের শিক্ষার্থীরা ফ্যাকাল্টির পুরো কমিটির পদত্যাগ চেয়ে একদফা দাবি উপস্থাপন করেন। দাবি না মেনে উল্টো নারী শিক্ষার্থীদের ওপর ছেলে শিক্ষার্থীরা অতর্কিত হামলা করে- এমন অভিযোগ এনে রবিবার বেলা ৩টায় ৫ শিক্ষিকা এবং ১১ ছাত্রকে প্রতিষ্ঠানের ওয়াশরুমে আটকে রাখা হয়। যার সূত্র ধরে দুই আবাসিক মেডিকেল অফিসার, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, সেনাবাহিনী, র‍্যাব এসে বৈঠক শেষে সকল শিক্ষক পদত্যাগ করে কলেজটি থেকে।

    আবাসিক মেডিকেল অফিসার আশিকুর রহমান বলেন, কয়েক ঘণ্টা বৈঠকে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের দাবি শিক্ষকরা মেনে নিয়েছেন। তাদের দাবি অনুযায়ী পদত্যাগ করেছেন সকল শিক্ষক। এখন কলেজটি শিক্ষক শূন্য হয়ে গেছে। কীভাবে এই সংকট দূর করা যাবে সেটি নিয়ে সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক উচ্চ পর্যায়ে অবহিত করেছেন।

    এ বিষয়ে আন্দোলন সমন্বয়কারী শিক্ষার্থী উর্মী আক্তার বলেন, আমরা দুর্নীতিমুক্ত ক্যাম্পাসের দাবি জানিয়েছিলাম। যেহেতু দুর্নীতিতে পুরো ফ্যাকাল্টি জড়িত ছিল তাদের পদত্যাগ আমরা চেয়েছি। আমাদের দাবি মেনে নিয়েছে, এতে আমরা সন্তুষ্ট কিন্তু আমাদের আন্দোলন এখনো শেষ হয়নি। যেহেতু শিক্ষক শূন্য হয়ে গেল সেহেতু আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। আমাদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হোক।

    এআই

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…