এইমাত্র
  • বেসরকারি ফলে জয়ী হলেন যারা
  • বেসিস নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা
  • দেশে কোনো গাধা নেই, তবুও পালিত হচ্ছে বিশ্ব গাধা দিবস
  • গাজা সংকট নিয়ে কুয়েতের আমিরকে যা জানালেন এরদোগান
  • পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দাবি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক: বিআরইবি
  • গণপরিবহনে চাঁদাবাজি বন্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে: সংসদে প্রধানমন্ত্রী
  • মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আগ মুহূর্তে ছেলের খুনিকে ক্ষমা করলেন বাবা
  • সীমান্তে হত্যার ঘটনা দুঃখজনক: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • ৪৬তম বিসিএস: প্রিলির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ বৃহস্পতিবার
  • পাথরঘাটায় আগুনে বসতঘর পুড়ে ছাই, ক্ষয়ক্ষতি ১০ লাখ
  • আজ বৃহস্পতিবার, ২৬ বৈশাখ, ১৪৩১ | ৯ মে, ২০২৪
    দেশজুড়ে

    বগুড়ায় ৩৫ বছর পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

    সাখাওয়াত হোসেন জুম্মা, বগুড়া প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৪৫ পিএম
    সাখাওয়াত হোসেন জুম্মা, বগুড়া প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৪৫ পিএম

    বগুড়ায় ৩৫ বছর পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

    সাখাওয়াত হোসেন জুম্মা, বগুড়া প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৪৫ পিএম

    অসহনীয় গরমে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে বগুড়ার জনজীবন। গেল বেশ কয়েকদিন থেকে এ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। আজ বগুড়া জেলার ইতিহাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

    ২৬ এপ্রিল শুক্রবার বেলা ৩টার দিকে চলতি বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ দশমিক ৮ ডিগ্রি। গত বছর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪০ দশমিক ২ডিগ্রি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বগুড়া আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ আব্দুর রহমান।

    তিনি জানান, বগুড়ায় শুক্রবার ৪০ দশমিক ৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা বগুড়ার ইতিহাসে ২য় সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড। এর আগে ১৯৮৯ সালে ২১ শে এপ্রিল বগুড়ায় ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার রেকর্ড করা হয়েছিল। এই তীব্র তাপদাহ চলমান থাকবে। এজন্য বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা খুব কম।

    বগুড়া আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ আব্দুর রহমান জানান, ১৯৮৯ সালের পর বগুড়ায় শুক্রবার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্র রেকর্ড করা হয়েছে। ৩৫ বছর আগে ১৯৮৯ সালে ২১ এপ্রিল জেলায় ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার রেকর্ড করা হয়েছিল।

    এদিকে, তীব্র গরম ও বৃষ্টিপাত না হওয়ায় এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে জীববৈচিত্রের ওপর। তাপদাহে খেটে খাওয়া মানুষদের কষ্টও বেড়েছে। একটু স্বস্তি পেতে ঠান্ডা শরবত, পানি, আইসক্রিম খেয়েও তৃষ্ণা মেটাতে পারছে না মানুষ। তবে জরুরী কাজ না থাকলে সহজে কেউ বাইরে বের হচ্ছেন না।

    গাছের ছায়ায় দাঁড়িয়ে বিশ্রাম নেয়া অটোরিকশা চালক আব্দুল আলীম জানান, গত এক সপ্তাহে প্রচন্ড তাপদাহের কারণে দিনের বেলায় যাত্রী কম পাচ্ছি। এই গরমে যাত্রী সংকটের কারণে সংসার চালানোই কষ্টকর হয়ে পড়েছে। আবার নিজের শরীরও তীব্র গরম সহ্য করতে পারছে না।

    কৃষক রহিম প্রাং বলেন, 'এই তীব্র রোদের মধ্যে মাঠেও যেতে পারছি না। সেচ দিলেও জমিতে পানি শুকিয়ে যাচ্ছে। একটু বৃষ্টি হলে মনে হয় শান্তি লাগতো।

    এফএফ

    ট্যাগ :

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…