এইমাত্র
  • কুমিল্লায় ৯ বছরের শিশুকে প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ, গ্রেফতার ১
  • অভিনয়শিল্পী সংঘের নেতাদের তিন দিনের আল্টিমেটাম
  • আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর হলেন তাজুল ইসলাম
  • ব্যাংক থেকে নগদ টাকা তোলার সীমা উঠে গেল
  • নিউইয়র্কে ইউনূস-মোদির বৈঠক আয়োজনে ঢাকার প্রস্তাব
  • গোপন গ্রুপের শামীমা তুষ্টি বললেন, গালি আর ট্রল আমার গ্রহণ করতে হবে
  • মাদারীপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে কৃষককে কুপিয়ে জখম
  • আন্দোলনে আহতদের খোঁজ নিতে হাসপাতালে প্রধান উপদেষ্টা
  • নেশার টাকা না দেয়ায় পিতাকে হত্যা করল ছেলে
  • নেত্রকোনায় বিদ্যুৎপৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
  • আজ রবিবার, ২৪ ভাদ্র, ১৪৩১ | ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
    জাতীয়

    মেট্রোরেল স্টেশন পুনরায় চালু করতে জাপানের সহযোগিতা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:৫০ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:৫০ পিএম

    মেট্রোরেল স্টেশন পুনরায় চালু করতে জাপানের সহযোগিতা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:৫০ পিএম

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়ায় ক্ষতিগ্রস্ত দুটি মেট্রোরেল স্টেশন দ্রুত চালু করতে জাপানের কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন।

    শনিবার (২৭ জুলাই) প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত আইডব্লিউএএমএ কিমিনোরি। এ সৌজন্য সাক্ষাতের সময় প্রধানমন্ত্রী এ সহায়তা চেয়েছেন।

    বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব মোহাম্মদ নাঈমুল ইসলাম খান সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

    জাপানের রাষ্ট্রদূত বলেছেন, তারা প্রথমে মেট্রোরেল স্টেশনগুলোর ক্ষয়ক্ষতি পরিমাণ নিরূপণ করবেন। তারপর সিদ্ধান্ত নেবেন কীভাবে তারা বাংলাদেশকে স্টেশনগুলো পুনরায় চালু করতে সাহায্য করতে পারবে।

    এর আগে বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) সকালে কোটা সংস্কার আন্দোলনে নাশকতাকারীদের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত মিরপুর-১০ মেট্রোরেল স্টেশন পরিদর্শন করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আধুনিক প্রযুক্তির মেট্রোরেল পরিবহন এভাবে ধ্বংস করেছে তা মানতে পারছি না।

    নাশকতাকারীদের শুক্রবারের (১৯ জুলাই) সহিংসতায় অচল মেট্রোরেলের মিরপুর ১০ ও কাজীপাড়া স্টেশন। এ দুই স্টেশন পুনরায় চালু হতে অন্তত এক বছর সময় লাগবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

    প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, শুক্রবার বিকেল ৩টার পর থেকে বিক্ষোভকারীদের একটি অংশ মিরপুর ১০ নম্বরের স্টেশনের ডি গেইট এবং এ গেইট ভেঙে প্রায় ৩০০ জনের মতো প্রবেশ করেন। স্টেশনে গিয়ে যে যা পান সেগুলো ভাঙচুর করে। নাশকতাকারীদের তাণ্ডবে মিরপুর ১০ ও কাজীপাড়া স্টেশন ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়। সব কিছু ভেঙে চুরমার করে দেয়া হয়েছে।

    ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দীকি সময় সংবাদকে বলেন, স্টেশনে ঢুকে দুর্বৃত্তরা সব কিছুতেই আঘাত করেছে। প্রয়োজনীয় সব কিছু নষ্ট করে দেয়া হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ অনেক কিছু তারা নিয়ে চলে গেছে। এ ছাড়া যে জিনসগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়েছে, তার অধিকাংশই মেরামতযোগ্য নয়।

    এম এ এন ছিদ্দীকি বলেন, দুর্বৃত্তরা মেট্রোরেল স্টেশনটাকে এমনভাবে তছনছ করেছে তাতে মনে হয় যে, তাদের ভেতর সামান্যতম দেশাত্মবোধ নেই। এমন একটা সম্পদ ধ্বংস করার পেছনে নিশ্চয়ই কোনো ষড়যন্ত্র আছে।

    কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তা নিরূপণের জন্য একটি মূল্যায়ন কমিটি গঠন করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, স্টেশনগুলো যেভাবে ভেঙে চুরমার করে দেয়া হয়েছে, তা ঠিক করতে ন্যূনতম এক বছর বা তার বেশিও লাগতে পারে। কারণ এগুলো অর্ডার দিয়ে প্রোডাকশন করতে হয়।

    এমএইচ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…