এইমাত্র
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পৌর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফারানী গ্রেফতার
  • চীন ছাড়া সব দেশের ওপর আরোপিত শুল্ক স্থগিত করলেন ট্রাম্প
  • যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরেই দুর্নীতির মামলায় আদালতে নেতানিয়াহু
  • মার্চে রাজনৈতিক সহিংসতায় ২৩ জন নিহত, ১৮ জনই বিএনপির
  • রোজি উইন্টারটনকে নির্বাচনের সময় জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
  • পাবনায় সজিরন হত্যা মামলার প্রধান আসামি জিয়া গ্রেপ্তার
  • উল্লাপাড়ায় বাসচাপায় প্রাণ গেল ইউপি সদস্যের
  • এবছর বোরো মৌসুমে ৩৬ টাকায় ধান, ৪৯ টাকা চাল কিনবে সরকার
  • বরিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
  • পাবনায় সড়কের পাশে মিলল ব্যবসায়ীর গলাকাটা মরদেহ
  • আজ বৃহস্পতিবার, ২৭ চৈত্র, ১৪৩১ | ১০ এপ্রিল, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    নবীনগরে সরকারি জায়গা দখল করে আবারও অবৈধ দোকানে ভরপুর

    উপজেলা করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৮:২৯ পিএম
    উপজেলা করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৮:২৯ পিএম

    নবীনগরে সরকারি জায়গা দখল করে আবারও অবৈধ দোকানে ভরপুর

    উপজেলা করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৮:২৯ পিএম

    ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার বাঙ্গরা বাজারে আবারও দখলদারদের দৌরাত্ম্য শুরু হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব আবু কাউছার আহামেদ ও কিছু অসাধু প্রশাসনিক কর্মকর্তার মদদে কোটি টাকার অবৈধ বাণিজ্য চলছে!

    মাত্র এক বছর আগে প্রশাসনের কঠোর অভিযানে বাজারের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছিল। কিন্তু প্রশাসনের নাকের ডগায় ফের রাতারাতি গড়ে উঠেছে শত শত দোকান। স্থানীয়দের অভিযোগ, যুবদল নেতা আবু কাউছার আহামেদ প্রশাসনের এক কর্মকর্তার সঙ্গে গোপনে চুক্তি করে দখলদারদের ফিরিয়ে এনেছেন। ফলে চলছে বাজারজুড়ে আবারও জমজমাট দখলবাণিজ্য!

    সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বাজারের জেলা পরিষদের একমাত্র যাত্রী ছাউনির জায়গা দখল করে তিনটি দোকান নির্মাণ করা হয়েছে এবং সেগুলো ভাড়া দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া বাজারের প্রতিটি দোকান থেকেই চাঁদা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে আবু কাউছারের বিরুদ্ধে।

    যুবদল নেতা আবু কাউছার আহামেদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “আমার ভাই দোকানগুলো লিজ নিয়েছে। চাঁদাবাজির অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।”

    এদিকে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন জানান, “বিষয়টি তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

    নবীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাজীব চৌধুরী বলেন, “দখলের বিষয়ে অভিযোগ পেয়ে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়েছিল। কিন্তু আবারও অবৈধভাবে দোকান নির্মাণ করা হয়েছে। এমনকি জেলা পরিষদের যাত্রী ছাউনির মধ্যেও একটি অবৈধ স্থাপনা গড়ে তোলা হয়েছে।এই বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

    এদিকে বাঙ্গরা বাজারের দখলবাজি ও প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে স্থানীয়রা।

    এমআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…