এইমাত্র
  • নভেম্বরে ৫৩৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪৮৩ ও আহত ১৩১৭ জন
  • ছয় মাসের মাথায় চাকরি হারালেন আনচেলত্তি
  • নিকুঞ্জের সামনে ট্রাক উল্টে এয়ারপোর্ট রোডে তীব্র যানজট
  • রাজধানী থেকে এনসিপি নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
  • খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য নিয়ে ব্রিফিং করবেন ব্যক্তিগত চিকিৎসক
  • ভারতীয় ভিসা সেন্টার চালু
  • মানবতাবিরোধী অপরাধে ওবায়দুল কাদেরসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
  • যেসব এলাকায় আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
  • মালয়েশিয়ার অভিযানে ৭২ বাংলাদেশিসহ আটক ৪০২ জন
  • প্রবাসীদের বড় ধরনের সুসংবাদ দিলো সৌদি আরব
  • আজ বৃহস্পতিবার, ৪ পৌষ, ১৪৩২ | ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    চুয়াডাঙ্গায় ছাত্রকে বলাৎকারের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

    উপজেলা করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৩৬ পিএম
    উপজেলা করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৩৬ পিএম

    চুয়াডাঙ্গায় ছাত্রকে বলাৎকারের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

    উপজেলা করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৩৬ পিএম

    চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার হাসাদহ গ্রামে ৯ বছরের শিশু ছাত্রকে বলাৎকারের দায়ে নাজমুল ইসলাম নামে মসজিদের এক মোয়াজ্জিনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

    রবিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে চুয়াডাঙ্গার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) সৈয়দ হাবিবুল ইসলাম আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।

    দণ্ডপ্রাপ্ত নাজমুল ইসলাম (২৭) জীবননগর ‍উপজেলার হাসাদাহ ঘুষিপাড়া গ্রামের সেলিম উদ্দীনের ছেলে। রায় ঘোষণার পর পুলিশ প্রহরায় তাকে কারাগারে নেয়া হয়।

    আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩ সালের ১৫ মে মসজিদের ভেতরে ওই শিশুকে বলাৎকার করেন মোয়াজ্জিন নাজমুল ইসলাম। ওই বছরের ৩০ জুন নাজমুল ইসলামকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জীবননগর থানার তৎকালীন এসআই শাহ আলী মিয়া। নাজমুলের বিরুদ্ধে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আদালত যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন। অর্থদণ্ডের টাকা আদায় করে ভুক্তভোগী শিশুর কল্যাণার্থে ব্যবহার করা হবে।

    চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাড. এম এম শাহজাহান মুকুল জানান, দণ্ডপ্রাপ্ত নাজমুল এলাকার একটি মসজিদের মোয়াজ্জিন ছিলেন। পাশাপাশি ইসলামিক ফাউন্ডেশন পরিচালিত আরবি শিক্ষা কার্যক্রমের শিক্ষক ছিলেন। আর ভুক্তভোগী শিশুটি স্থানীয় একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণিতে পড়াশোনার পাশাপাশি মসজিদটিতে ইসলামিক ফাউন্ডেশন পরিচালিত আরবী শিক্ষার ছাত্র ছিল। এ রায়ে খুশি রাষ্ট্রপক্ষ।

    এআই

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…