এইমাত্র
  • সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত শামীমের বাড়িতে শোকের মাতম
  • রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধার পর খুলে দেওয়া হবে স্মৃতিসৌধের প্রবেশদ্বার
  • হাসিনা-কামালের আমৃত্যু কারাদণ্ড বাড়িয়ে মৃত্যুদণ্ড চেয়ে আপিল
  • কাজিপুরে মানসিক ভারসম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
  • সিরাজগঞ্জে শ্লীলতাহানির অভিযোগে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার
  • গভীর রাতে কৃষকের গরু জবাই করে রেখে গেছে দুর্বৃত্তরা
  • খড়ের আড়ালে চোলাই মদ পাচারের চেষ্টা, আগুন দিল জনতা
  • ওসমান হাদিকে নিয়ে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স
  • ‘হাদীর উপর হামলাকারীরা সীমান্ত ব্যবহার করে পালানোর তথ্য নিশ্চিত নয়’
  • সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে এভারকেয়ার ছাড়লেন হাদি
  • আজ সোমবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
    আন্তর্জাতিক

    সুদানে মা-বাবার সামনে মেরে ফেলা হয়েছে সন্তানদের

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ২ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:০৬ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ২ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:০৬ পিএম

    সুদানে মা-বাবার সামনে মেরে ফেলা হয়েছে সন্তানদের

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ২ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:০৬ পিএম

    সুদানে প্যারামিলিটারি র‌্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের (আরএসএফ) ভয়াবহতার তথ্য ধীরে ধীরে সামনে আসছে। দেশটির দারফুর অঞ্চলের এল-ফাশার শহরে যেন নৃশংসতা তারা চালিয়েছে সেগুলোর বর্ণনা দিচ্ছেন বেঁচে আসা মানুষ।

    জানা গেছে, আরএসএফের ফাইটাররা মা-বাবার কাছ থেকে সন্তানদের ছিনিয়ে নিয়ে হত্যা করেছে। অনেককে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এসব বাবা-মা জানেন না তাদের সন্তান বেঁচে আছে নাকি মারা গেছে।

    জাহরা নামে এক মা গত পরশুদিন এল-ফাশার থেকে পালিয়ে নিকটস্থ তাওইলা শহরে এসেছেন। তার ছেলেকেও নিয়ে গেছে আরএসএফ। তিনি বলেছন, “আমি জানি না আমার ছেলে মোহাম্মদ বেঁচে আছে নাকি মরে গেছে। তারা সব ছেলেদের নিয়ে গেছে। গারনি শহরের কাছে আসার পর আরএসএফ আমার ১৬ ও ২০ বছর বয়সীকে ছেলেদের আটক করে। তাদের কাছে ছেলেদের ভিক্ষা চাই। কিন্তু তারা আমার ২০ বছর বয়সী ছেলেকে ছাড়েনি। তাকে নিয়ে গেছে।”

    অ্যাডাম নামে আরেক ব্যক্তি জানিয়েছেন, তার সামনেই তার ১৭ ও ২১ বছর বয়সী ছেলেকে হত্যা করা হয়।

    “আমার ছেলেরা নাকি সেনাবাহিনীর হয়ে লড়াই করেছে। এ অভিযোগ করে আমার সামনে তাদের লাঠি দিয়ে অনেক মারধর করা হয়।”— বলেন অ্যাডাম।

    এরপর তিনি যখন গারনি শহরে আসেন তখন আরএসএফ তাকে আবারও আটক করে। ওই সময় তার জামায় ছেলেদের রক্ত লেগেছিল। রক্ত দেখে তারা অভিযোগ করে অ্যাডামও সেনাবাহিনীর সদস্য। এরপর কয়েক ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

    গত সপ্তাহে সেনাবাহিনীর কাছ থেকে এল-ফাশার শহর দখল করে আরএসএফের ফাইটাররা। এরপর ওই শহর থেকে অন্তত ৬৫ হাজার মানুষ পালিয়ে গেছেন।

    আরএসএফ শহরটি দখলের আগে সেখানে ২ লাখ ৬০ হাজার মানুষ থাকতেন।

    সূত্র: দ্য আইরিশ সান

    এবি

    ট্যাগ :

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…