এইমাত্র
  • উখিয়ার ক্যাম্পে জাতিসংঘ মহাসচিব, কথা শুনলেন রোহিঙ্গাদের
  • রূপগঞ্জে চকলেট কিনে দেওয়ার লোভ দেখিয়ে ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণ
  • গ্রিনল্যান্ডের দখল আমাদের লাগবেই: ট্রাম্প
  • প্রশাসনের ঢিলেঢালা আচরণে দুষ্কৃতকারীরা আশকারা পাচ্ছে : রিজভী
  • সুন্দরবনে ২৫ কেজি হরিণের মাংস জব্দ, আটক ৫
  • মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
  • গাজায় ফের ইসরায়েলের হামলা, ২ শিশুসহ নিহত ৪
  • কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব
  • ৬ জেলায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ, সপ্তাহ শেষে বৃষ্টির সম্ভাবনা
  • গাজায় ৫০ দিনের যুদ্ধবিরতির নতুন প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্পের দূত
  • আজ শুক্রবার, ৩০ ফাল্গুন, ১৪৩১ | ১৪ মার্চ, ২০২৫

    জড়িত

    ঢাবিতে জুলাই সহিংসতায় সত্যানুসন্ধান প্রতিবেদন হস্তান্তর, জড়িত ১২২ শিক্ষার্থীকে সনাক্ত

    গত বছর ছাত্র-জনতার জুলাই অভ্যুত্থানে ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে সংঘটিত বেআইনি ও সহিংস ঘটনায় গঠিত সত্যানুসন্ধান কমিটির প্রতিবেদন হস্তান্তর করা হয়েছে। ওই কমিটি ১২২ জন শিক্ষার্থী হামলায় জড়িত থাকার সংশ্লিষ্টতা পেয়েছে।


    বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) উপাচার্যের অফিস সংলগ্ন সভা কক্ষে গঠিত সত্যানুসন্ধান কমিটির প্রতিবেদন হস্তান্তর হয়। সিলগালা করা ওই রিপোর্ট উপাচার্যের কাছে হস্তান্তর করা হয়। জানা গেছে, এই রিপোর্ট পরবর্তী সিন্ডিকেটে ওঠানো হবে এবং সেখানে এ নিয়ে আলোচনা হবে। প্রয়োজনে কয়েকটি মিটিংয়ে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তা নিয়ে আলোচনা করা হতে পারে।


    এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৫ জুলাইয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর হামলা বিশ্ব মিডিয়াতে ব্যাপক আলোচিত হয়েছে। United Nations Human Rights Office of the High Commissioner কর্তৃক পরিচালিত তদন্তের ভিত্তিতে প্রণীত United Nations Human Rights Office Fact-Finding Report on Human Rights Violations and Abuses related to the Protests of July and August 2024 in Bangladesh শীর্ষক তথ্যানুসন্ধান প্রতিবেদনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে জুলাই-আগস্ট মাসে সংঘটিত সহিংসতা ও রাজনৈতিক নিপীড়নের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য স্থান পেয়েছে। ১৫ জুলাই ২০২৪ এর হামলার নিকৃষ্টতম দিক ছিল নারী শিক্ষার্থীদের উপর হামলা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টার এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজের জরুরি বিভাগে যাওয়ার পথে আহত শিক্ষার্থীদের উপর হামলা এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজের জরুরি বিভাগের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে আহতদের উপর হামলা এবং ডাক্তারদের চিকিৎসাপ্রদানে বাধা প্রদান। যুদ্ধের সময়ও নারী ও শিশুদের বিশেষ নিরাপত্তা প্রদান করা হয়। আন্তর্জাতিক মানবিক আইনে যুদ্ধের সময় চিকিৎসারত আহতদের উপর হামলা এবং হাসপাতালে হামলাকে যুদ্ধাপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এ কারণে হাসপাতালে এবং নারী শিক্ষার্থীদের উপর হামলাকারীদের চিহ্নিত করতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।


    এতে আরও উল্লেখ করা হয়, তথ্যানুসন্ধান কমিটি শতাধিক হামলাকারীকে চিহ্নিত করেছে। তথ্যানুসন্ধান কমিটি ২০২৪ সালের অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ থেকে কাজ শুরু করে। সীমিত রিসোর্স নিয়ে কয়েক হাজার আক্রমণকারীকে চিহ্নিত করা দুঃসাধ্য। এ কাজটি করতে পারে রাষ্ট্রীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো। সত্যানুসন্ধান কমিটির অসমাপ্ত কাজ রাষ্ট্রীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে সত্যানুসন্ধান কমিটি আশা প্রকাশ করছে।


    এই প্রতিবেদন ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ন্যূনতম ভূমিকা রাখতে পারলে তথ্যানুসন্ধান কমিটির প্রচেষ্টা অর্থবহ হবে, বলে উল্লেখ করা হয়।


    প্রতিবেদন গ্রহণ শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, এই রিপোর্ট এখন পর্যন্ত পাবলিক ডকুমেন্টস না। অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সিলগলা এই রিপোর্টটি সিন্ডিকেটে উন্মোচন কর হবে। সেখানে এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে এবং একাধিক সভা লাগলেও লাগতে পারে। পরবর্তী সিন্ডিকেট ট্রাইবুনাল গঠনসহ পরবর্তীতে প্রয়োজন সাপেক্ষে আইনগত পদক্ষেপগুলো নেবে।


    প্রসঙ্গত, সত্যানুসন্ধান কমিটির নিকট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহিংসতায় আক্রান্ত, আহত এবং প্রত্যক্ষদর্শীরা অনেক অভিযোগ এবং সত্যানুসন্ধান কমিটি নিজ উদ্যোগেও বিভিন্ন দেশি-বিদেশি ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া থেকে বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংগ্রহ করেছে। প্রাপ্ত তথ্যাদির ওপর ভিত্তি করে সত্যানুসন্ধান কমিটি সহিংস ঘটনায় জড়িতদের অনেককে চিহ্নিত করতে পেরেছে। বর্তমানে সত্যানুসন্ধান কমিটি চিহ্নিতদের পরিচয় নিশ্চিত করার কাজ সম্পন্ন করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন তৈরি করছে।


    ওই তথ্যানুসন্ধান কমিটির সদস্যরা হলেন- কাজী মাহফুজুল হক সুপণ, সহযোগী অধ্যাপক, আইন বিভাগ ও প্রভোস্ট, স্যার এ এফ রহমান হল (আহবায়ক); অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইকরামুল হক, ডিন (ভারপ্রাপ্ত), আইন অনুষদ; অধ্যাপক ড. নাদিয়া নেওয়াজ রিমি, ম্যানেজমেন্ট বিভাগ; অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলমোজাদ্দেদী আলফেছানী, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ; অধ্যাপক ড. নাসরিন সুলতানা; প্রভোস্ট, শামসুন নাহার হল। মিসেস শেহরীন আমিন ভূঁইয়া, সহকারি প্রক্টর এবং ডেপুটি রেজিস্টার (তদন্ত) (সচিব)।


    এনআই

    জড়িতদের ফাঁসি চান মাগুরার সেই শিশুটির মা

    মাগুরায় যৌন নির্যাতনের শিকার মারা যাওয়া শিশুটির মা বলেছেন, ‘আমার মেয়ের সঙ্গে যারা খারাপ কাজ করেছে তাদের ফাঁসি চাই।’


    বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমএইচ) সামনে শিশুটির মা গণমাধ্যমকে এ দাবি জানান।


    শিশুটির মা বলেন, সিএমএইচ থেকে মরদেহ নিয়ে গ্রামের বাড়ি মাগুরা নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে মেয়েকে দাফন করা হবে। আর আমার মেয়ের সঙ্গে যারা খারাপ কাজ করেছে তাদের ফাঁসি চাই।


    অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটির মৃত্যুর ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি অপূর্ব জাহাঙ্গীর জানান, প্রধান উপদেষ্টা নির্যাতনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত আসামিদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন।


    সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, মাগুরার শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার বিচার আগামী সাত দিনের মধ্যে শুরু হবে।


    শিশুটির মামলার তদন্ত দ্রুততম সময়ের মধ্যে শেষ করা হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।


    বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুর ১টার দিকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে শিশুটি (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।


    আইএসপিআর জানায়, সিএমএইচের সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ বৃহস্পতিবার সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছিল, দুবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃদস্পন্দন ফিরে আসেনি। গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচে ভর্তি করা হয়েছিল।


    এমআর-২


    রাব্বি হত্যায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম অন্যথায় থানা ঘেরাও

    বরিশালের বাবুগঞ্জে চাঞ্চল্যকর স্কুলছাত্র রাব্বি হত্যা মামলার আসামীদের গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে মানববন্ধন, বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন এলাকাবাসী।  


    শনিবার সকাল ১০টা ২০ মিনিট থেকে সাড়ে ১১ টা পর্যন্ত বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের রহমতপুর ব্রীজে ওই কর্মসুচি পালন করছেন নিহতের পরিবার ও কয়েক হাজার এলাকাবাসী। এসময় ঘন্টা খানেক মহাসড়ক বন্ধ করে দেয় বিক্ষুব্ধ জনতা। এতে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের এয়ারপোর্ট থানার  ওসি জাকির সিকদার। তিনি কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারীদের বুঝিয়ে সড়ক ছেড়ে দিতে অনুরোধ করলেও বিক্ষুব্ধ জনতা সড়ক ছাড়তে রাজি হয় নি। পরবর্তীতে তিনি মাইকে ২৪ ঘন্টার মধ্যে আসামীদের গ্রেফতারের আশ্বাস দিলে বিক্ষোভ কর্মসূচি স্থগিত করে সড়ক ছেড়ে দেয় জনতা।


    এদিকে ২৪ ঘন্টার মধ্যে আসামীদের গ্রেফতার না করলে থানা ঘেরাও কর্মসূচির ঘোষণা দেন নিহত রাব্বির ভাই জেলা ছাত্রদলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক সাব্বির রহমান।  


    এসময় নিহত রাব্বির বোন লামিয়া আক্তার বলেন, আমরা ২ নম্বর আসামী রেজাউল কে ধরে পুলিশের হাতে সোপর্দ করলেও তারা ছেড়ে দেয়। নিখোঁজ ও লাশ উদ্ধারের ৭ দিন পার হলেও এখনও কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। আমার ভাইয়ের হত্যাকারিদের গ্রেফতারপূর্বক ফাঁসি চাই।

    জেলা ছাত্রদলের সহ সভাপতি সবুজ আকন বলেন, রাব্বি স্কুল ছাত্র হলেও ছাত্রদলের সকল কর্মসূচিতে অংশ গ্রহন করতো। রাব্বি ছাত্র দলের সক্রিয় কর্মী ছিল। আমরা রাব্বি হত্যার সাথে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার চাই এবং সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করছি।


    উল্লেখ্য যে, রাব্বি হাওলাদার( ১৮) নামের যুবককে হত্যার ঘটনায় চার জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে।


    বুধবার বিকালে বরিশাল এয়ারপোর্ট থানায় নিহতের বড় ভাই সাব্বির রহমান বাদী হয়ে চাঞ্চল্যকর হত্যার ঘটনায় ৪ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন। মামলার আসামিরা হলেন- বাবুগঞ্জ উপজেলার বকশির চর গ্রামের মৃত মুনসুর আলীর ছেলে সেন্টু হাওলাদার (৪৭), পূর্ব রহমতপুর গ্রামের মৃত আব্দুল আজিজ খানের ছেলে রেজাউল খান (২৮), একই গ্রামের আব্দুর ছাত্তারের ছেলে সাকিব (২৭) ও হাকিম খন্দকারের ছেলে সাগর খন্দকার (২৮)। এছাড়া অজ্ঞাতপরিচয়ে আরও ৭ থেকে ৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। নিখোঁজের চার দিন পর গত বুধবার সকালে পূর্ব রহমতপুর গোডাউন এলাকায়  বাচ্চু হাওলাদারের ছোট ছেলে রাব্বি হাওলাদার (১৮) এর লাশ উদ্ধার  করে পুলিশ। 


    এঘটনায় এয়ারপোর্ট থানা পুলিশ এখনও কাউকে গ্রেফতার করতে না পারায় শনিবার সকালে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে এলাকাবাসী।


    এবি 

    ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করেছেন ট্রাম্প

    ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারির ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় যুক্ত থাকার অভিযোগে আটক হওয়া প্রায় এক হাজার পাঁচশ জনকে ক্ষমা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।


    ট্রাম্প যখন ক্যাপিটল ওয়ান অ্যারেনায় ভাষণ দিয়েছিলেন, তখন তিনি ঘোষণা করেন যে ওভাল হাউজে পৌঁছেই তিনি ৬ জানুয়ারির ঘটনার জন্য অভিযুক্তদের ক্ষমা করবেন। সে সময় উপস্থিত জনতার মধ্য থেকে আনন্দধ্বনি শোনা যায়। একজন নারী চিৎকার করে বলছিলেন, ফ্রিডম।


    ক্যাপিটল হিল আক্রমণের জন্য কারাবন্দিদের ডোনাল্ড ট্রাম্প রাজনৈতিক বন্দি হিসেবে চিহ্নিত করেছেন এবং তিনি তাদেরকে ক্ষমা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। যদিও এটি পরিষ্কার নয় যে এই ক্ষমা কতদূর পর্যন্ত যাবে এবং দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তিদেরকেও এই ক্ষমার অন্তর্ভুক্ত করা হবে কি না।


    ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল হিলে হামলা চালায় ট্রাম্পের সমর্থক একদল মানুষ। ট্রাম্পপন্থি বিক্ষোভকারীদের কংগ্রেস ভবনে চালানো ওই হামলার ঘটনায় অন্তত পাঁচ জন নিহত হয়েছিলেন। ডেমক্র্যাটরা ওই হামলায় উসকানি দেয়ার জন্য ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিশংসনের উদ্যোগ নিয়েছিল।

    পরে সিনেটে দুই তৃতীয়াংশ ভোট না থাকায় ট্রাম্প শাস্তি থেকে রেহাই পেয়ে যান।


    এবি 

    গায়েবি মামলা দায়ের করায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে কমিশন গঠনে রিট

    সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে গায়েবি মামলা দায়ের করায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন করার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে। 


    মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি কামরুল হোসেন মোল্লা ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটির ওপর শুনানি হতে পারে।


    এদিন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে গায়েবি মামলা দায়ের করায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন করার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে। পাশাপাশি জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া গায়েবি মামলার শিকার হওয়া ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণ দিতে বলা হয়েছে। 


    সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তৈমুর আলম খোন্দকার এ রিট করেছেন। এ রিটে আইন সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের রিটে বিবাদী করা হয়েছে।

     গায়েবি মামলা সংক্রান্ত বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন সংযুক্ত করে এ রিট আবেদন দায়ের করা হয়েছে।


    এবি 

    Loading…