এইমাত্র
  • ডুমুরিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা
  • কোটা প্রথা সম্পূর্ণ সংবিধানবিরোধী: জি এম কাদের
  • মিরপুরে কমার্স কলেজের শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
  • মতিউরের সঙ্গে ফোনালাপ ফাঁস, নিজের সম্পদ নিয়ে মুখ খুললেন আরজিনা
  • রান্না করা ও শুকনো খাবার চান বানভাসি মানুষেরা
  • খাম লেনদেন করা সেই ওসি প্রত্যাহার
  • হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে ১ দিনে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
  • কিশোরগঞ্জের নদীতে ডুবে নিখোঁজ শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
  • কোটা বাতিলের দাবিতে ঢাবিতে আজও বিক্ষোভ
  • গাজার শিশুদের জন্য ২০ লাখ মার্কিন ডলার দিলেন নিকোলা কফলান
  • আজ রবিবার, ২২ আষাঢ়, ১৪৩১ | ৭ জুলাই, ২০২৪
    দেশজুড়ে

    নেত্রকোনায় প্রেমের ফাঁদে ধর্ষণ, গর্ভপাতের অভিযোগ

    মির্জা হৃদয় সাগর, নেত্রকোনা প্রতিনিধি প্রকাশ: ৪ জুলাই ২০২৪, ১২:২০ পিএম
    মির্জা হৃদয় সাগর, নেত্রকোনা প্রতিনিধি প্রকাশ: ৪ জুলাই ২০২৪, ১২:২০ পিএম

    নেত্রকোনায় প্রেমের ফাঁদে ধর্ষণ, গর্ভপাতের অভিযোগ

    মির্জা হৃদয় সাগর, নেত্রকোনা প্রতিনিধি প্রকাশ: ৪ জুলাই ২০২৪, ১২:২০ পিএম

    নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় এক তরুণীকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে ধর্ষণ করে পরবর্তীতে গর্ভপাতের অভিযোগ উঠেছে শেখ শাম্মী ওয়াহিদ (৩০) নামের এক যুবকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তরুণী নিজে বাদী হয়ে তরিক মিয়ার বিরুদ্ধে কেন্দুয়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

    অভিযুক্ত শেখ শাম্মী ওয়াহিদ একই উপজেলার মোজাফফরপুর ইউনিয়নের তরফপাড়া গ্রামের শেখ ওয়াহিদের ছেলে।

    অভিযোগের সূত্রে জানা গেছে, তরুণী একই এলাকার হওয়ায় তরিক মিয়া তার বাড়িতে যাওয়া আসা করতো। একপর্যায়ে তরিক তরুণাকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তুলেন। ওই যুবক ২০২১ সালের ১৫ এপ্রিল রাতে তরুণীকে ধর্ষণ করে। এরপর থেকে প্রায়ই শারীরিক সম্পর্কে মিলিত হয়। এরমধ্যে তরুণী অন্তঃস্বত্তা হয়ে পড়লে তরিক জোরপূর্বক তাকে পার্শ্ববর্তী জেলা কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গর্ভপাত করায়। কিছুদিন পর তরুণীর পরিবার ওই তরুণীকে অন্যত্র বিয়ে দিয়ে দেয়। পরে তরিক ওই তরুণী স্বামীকে প্রেমের সম্পর্কের কথা বললে তাদের তালাক হয়।

    এদিকে বাবার বাড়িতে থেকে বার বার তরিক মিয়াকে বিয়ের জন্য চাপ দিতে থাকে তরুণী। তরিক তাতে কর্ণপাত না করায় মেয়েটি ২১ জুন বিয়ের দাবিতে তরিকের বাড়িতে অবস্থান নেয়। এ সময় তরিক মিয়ার পরিবারের সদস্যরা তাকে মারধর করে এবং তার সাথে থাকা মোবাইল ফোনটি ছিনিয়ে নিয়ে যায়। পরদিন সকালে স্থানীয় ইউপি সদস্য সাইফুল আলম ভূইয়া ছোটন ওই যুবতীকে উদ্ধার করে সালিশের মাধ্যমে বিষয়টি সমাধানের আশ্বাস দেন। ২৩ জুন গ্রামে সালিশ বসলে বিষয়টি অর্থের বিনিময়ে সমাধান করার চেষ্টা করা হলে মেয়েটি তাতে অসম্মতি প্রকাশ করেন এবং থানায় অভিযোগ করেন।

    এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে তরিক মিয়ার ফোন করা হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

    ইউপি সদস্য সাইফুল আলম ভূইয়া ছোটন বলেন, বিষয়টি সালিশে মীমাংসার কথা বলে আমি মেয়েটিকে ছেলের বাড়ি থেকে নিয়ে এসেছিলাম। পরে গ্রামে সালিশও হয়েছে। কিন্তু ছেলেটির স্ত্রী-সন্তান রয়েছে। আর মেয়েটিও তাকেই বিয়ে করতে চায়। তাই বিষয়টি মীমাংসা করা সম্ভব হয়নি।

    কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এনামুল হক পিপিএম অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করে মোবাইল ফোনে সময়ের কণ্ঠস্বরকে জানায়, অভিযোগের পর আইনানুক ব্যবস্তা প্রক্রিয়াধীন আছে।

    এআই

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…