এইমাত্র
  • ইরানের বন্দরে বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
  • বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ভ্যাটিকান সিটিতে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বিনিময়
  • চীনের সঙ্গে বিএনপির সর্ম্পক গভীর হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
  • পাঁচ থেকে সাত বছরের যুদ্ধবিরতিতে সম্মতি, তবে অস্ত্র ছাড়তে রাজি নয় হামাস
  • ‘কাশ্মীরে হামলা সাজানো’ বিস্ফোরক মন্তব্য ভারতীয় সেনার
  • ১০২৪ বাংলাদেশিকে আটক করেছে ভারত
  • সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় স্বামী-স্ত্রী নিহত
  • দক্ষিণের ২১ জেলায় দুই ঘণ্টা ‘ব্ল্যাক আউট’
  • বন্ধ থাকার পর ফের চালু মেট্রোরেল
  • দেশে মৃত ভোটার ছাড়ালো ২৩ লাখ, নতুন যুক্ত হয়েছে ৬৩ লাখ
  • আজ রবিবার, ১৪ বৈশাখ, ১৪৩২ | ২৭ এপ্রিল, ২০২৫
    বিনোদন

    আমরা শান্তি চাই, আমরা রক্ত দেখতে চাই না: মোশাররফ করিম

    বিনোদন ডেস্ক প্রকাশ: ১ আগস্ট ২০২৪, ০৪:৫৭ পিএম
    বিনোদন ডেস্ক প্রকাশ: ১ আগস্ট ২০২৪, ০৪:৫৭ পিএম

    আমরা শান্তি চাই, আমরা রক্ত দেখতে চাই না: মোশাররফ করিম

    বিনোদন ডেস্ক প্রকাশ: ১ আগস্ট ২০২৪, ০৪:৫৭ পিএম

    কোটা সংস্কার আন্দোলন কেন্দ্র করে দেশের উদ্ভূত পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন শিল্পীরা। অন্যদের মতো আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দাবির সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছেন জনপ্রিয় অভিনেতা মোশাররফ করিম।

    বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) সকালে রাজধানীর ফার্মগেটের আনন্দ সিনেমা হলের সামনে সমবেত হন শিল্পীসমাজ।

    এ সময় মোশাররফ করিম বলেন, আমাদের দেশে বর্তমানে যে অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে, তাতে আমাদের আর ঘরে বসে থাকার মতো অবস্থা নেই।

    জনপ্রিয় এ অভিনেতা আরও বলেন, আমরা শান্তি চাই, আমরা রক্ত দেখতে চাই না। আমরা সব নির্যাতন, গুলি, হত্যা, রক্ত বন্ধ চাই। আমরা এগুলোর বাইরে থাকতে চাই।

    প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে সরকারি চাকরির প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে কোটা বাতিল করে জারি করা পরিপত্র হাইকোর্ট অবৈধ ঘোষণার পর শিক্ষার্থীরা আন্দোলনের ডাক দেয়। এক পর্যায়ে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও আন্দোলনে যোগ দেয়। তাদের সঙ্গে স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীদেরও দেখা যায়। কর্মসূচির অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীরা ‘বাংলা ব্লকেড’ নামের অবরোধও দেয়। এক পর্যায়ে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।

    কর্মসূচি চলাকালে রাজধানীসহ সারা দেশে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশ ও সরকার সমর্থকদের সংঘর্ষ হয়। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ক্লাস পরীক্ষা স্থগিত করে হল খালি করার নির্দেশ দেয় কর্তৃপক্ষ। অন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও বন্ধ করা হয়। গত ১৮ জুলাই আন্দোলনকারীরা সরকারি বিভিন্ন স্থাপনায় আগুন দেয়। ব্যাপক ভাঙচুর হয় রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে।

    সহিংসতা-সংঘাত ছড়িয়ে পড়লে গত ১৯ জুলাই রাতে সারা দেশে কারফিউ জারি করে সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। পরে ২১ থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়। দেশজুড়ে সংঘাত-সহিংসতা হয়। এতে সরকারি হিসেবে পুলিশ কর্মকর্তাসহ ১৫০ জন নিহত হয়েছেন। সহিংসতা দমনে সরকার অভিযান চালালে গত ২২ জুলাই থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসে। ক্রমে বাড়ে কারফিউ শিথিলের সময়। ধীরে ধীরে খুলে দেওয়া হয় অফিস।

    এবি

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…