এইমাত্র
  • শিবচরে দুর্বৃত্তের আগুনে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পুড়ে ছাই
  • উইজডেনের বর্ষসেরা ওয়ানডে একাদশে বাংলাদেশের তারকা পেসার
  • ব্যাংককে নিয়েও বাঁচানো গেল না নারী উদ্যোক্তা তনির স্বামীকে
  • হাসপাতালে নার্সের ভুল ইনজেকশনে ২ রোগীর মৃত্যু
  • প্রেমে বাধা দেওয়ায় প্রেমিকার চাচাতো ভাইকে হত্যা
  • নাটোরে বাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট মামলায় খালাস বিএনপি নেতা দুলু
  • অবশেষে গাজা ছাড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েলি সেনারা
  • টিউলিপের পদত্যাগপত্রের জবাবে যা লিখলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
  • ডেসটিনির এমডিসহ ১৯ জনকে ১২ বছর করে কারাদণ্ড
  • ভোলায় জ্বিনের বাদশাকে জিম্মি করে মুক্তিপন দাবি, দুই ছাত্রদল নেতা গ্রেফতার
  • আজ বুধবার, ২ মাঘ, ১৪৩১ | ১৫ জানুয়ারি, ২০২৫
    শিক্ষাঙ্গন

    নাটোরে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ৩ জনের ৪৪ বছর কারাদণ্ড

    মেহেদী হাসান তানিম, নাটোর প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:৪৫ পিএম
    মেহেদী হাসান তানিম, নাটোর প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:৪৫ পিএম

    নাটোরে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ৩ জনের ৪৪ বছর কারাদণ্ড

    মেহেদী হাসান তানিম, নাটোর প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:৪৫ পিএম

    নাটোরে শিশু অপহরণ, ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় মো. সেলিম, মো. শরীফ এবং মনির নামের ৩ জনের প্রত্যেককে ৪৪ বছর করে কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত।

    বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মুহাম্মদ আব্দুর রহিম এই রায় প্রদান করেন।

    সাজাপ্রাপ্তরা হলেন- নাটোর সদর উপজেলার বেলঘড়িয়া তালতলা এলাকার নুর ইসলামের ছেলে মো. সেলিম একই এলাকার আলতাফ হোসেনের ছেলে মো. শরীফ এবং আরশেদ আলীর ছেলে মনির হোসেন।

    মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায় ২০১৬ সালের ২৯ মে সন্ধ্যা সাতটার দিকে নাটোর সদর উপজেলার বেলঘড়িয়া তালতলা এলাকা থেকে একটি সাদা মাইক্রোবাসে করে ভিকটিমকে অপহরণ করে নিয়ে যায় সেলিম, শরীফ এবং মনির। এরপরে তারা অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে ভিকটিমকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে।

    ধর্ষণের পরে যাতে কারো কাছে এ কথা বলতে না পারে এজন্য তাকে হত্যা করে অভিযুক্তরা। হত্যার পরে এই মরদেহ গুম করে মাটিতে পুঁতে রাখে তারা। অনেক খোঁজাখুঁজি করে মেয়ের খোঁজ না পেয়ে ভিকটিমের মা বাদী হয়ে ১ জুন নাটোর সদর থানায় একটি জিডি করেন।

    নাটোর জজ কোর্টের পিপি অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান জানান, ভিকটিমের মায়ের দায়ের করা জিডির আলোকে পুলিশ তদন্ত করে ওই বছরেরই ১৭ জুন পুলিশ ওই এলাকার একটি আখ ক্ষেত থেকে ভিকটিমের গলিত মরদেহ উদ্ধার করে। পরবর্তীতে তদন্তে অপহরণ ধর্ষণ এবং ঘুমের সাথে ওই তিনজনের সম্পৃক্ততা পায় পুলিশ।

    সমস্ত সাক্ষ্য প্রমাণাদি উপস্থাপন শেষে আট বছর পর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক সেলিম শরীফ ও মনিরের একটি ধারায় প্রত্যেককে যাবজ্জীবন ও পঞ্চাশ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড, আর একটি ধারায় ১৪ বছরের সাশ্রম কারাদণ্ড ও দশ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড প্রদান করেন। এ সময় ৩ আসামির কেউই আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।

    এআই

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…