এইমাত্র
  • ওসমান হাদিকে গুলির ঘটনায় আরও ২ জন আটক
  • প্রসূতি মৃত্যুর ঘটনায় উপদেষ্টার দপ্তরের নির্দেশে তদন্ত শুরু
  • সাবেক বিচারপতি মেজবাহ উদ্দিন মারা গেছেন
  • বাসভবন-কার্যালয় প্রস্তুত, সিলেট হয়ে ঢাকায় ফিরবেন তারেক রহমান
  • ফটিকছড়িতে অবাধে কাটা হচ্ছে পাহাড়-টিলা-কৃষি জমি, হুমকিতে পরিবেশ
  • আনিস আলমগীর, শাওনসহ ৪জনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ
  • মেসি-শচীনের ঐতিহাসিক সাক্ষাৎ, উপহার বিনিময়
  • ওসমান হাদিকে গুলির ঘটনায় মামলা
  • হাবিবুরসহ ৮ আসামির বিরুদ্ধে যুক্তিতর্ক শুরু আজ
  • বাংলাদেশি শান্তিকর্মীদের ওপর হামলা, সুদানকে সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
  • আজ সোমবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
    আন্তর্জাতিক

    প্রেমে ছ্যাঁকা খেয়ে প্রাক্তনের বাসায় ৩০৮টি পার্সেল ক্যাশ অন ডেলিভারি

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১২ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৫৭ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১২ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৫৭ পিএম

    প্রেমে ছ্যাঁকা খেয়ে প্রাক্তনের বাসায় ৩০৮টি পার্সেল ক্যাশ অন ডেলিভারি

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১২ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৫৭ পিএম
    ছবি: সংগৃহীত

    প্রেমে ছ্যাঁকা খাওয়ার পর ক্ষোভে ক্যাশ অন ডেলিভারিতে প্রাক্তন প্রেমিকার বাসায় ৩০৮টি পার্সেল পাঠিয়েছেন এক যুবক। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের নদিয়ায়।

    প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ঘটনার পর ওই তরুণী কলকাতার লেকটাউন থানায় যুবকের নামে অভিযোগ দেন। পরে থানা পুলিশ নদিয়ার রানাঘাট থেকে ওই যুবককে গ্রেপ্তার করে।

    এতে বলা হয়, একটি অনলাইন শপিং অ্যাপে ভুয়া অ্যাকাউন্ট খুলে অনেকগুলো অর্ডার করেছিলেন জনৈক সুমন শিকদার। যে ঠিকানায় পার্সেলগুলো পাঠানো হয় সেটি সুমনের প্রাক্তন প্রেমিকার। সবগুলো পার্সেলের দাম প্রায় ৯ লাখ রুপি।

    পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সুমন জানিয়েছেন, যে তরুণীর ঠিকানায় ৩০৮টি পার্সেল পাঠানো হয়েছিল, সে তার প্রাক্তন প্রেমিকা। কয়েক মাস আগে তাদের মনোমালিন্য হয়েছিল। তারপর ব্রেকআপ। আর কোনো যোগাযোগই রাখেননি ওই তরুণী।

    সুমন আরও জানিয়েছেন, প্রাক্তন প্রেমিকার শপিংয়ের খুব শখ ছিল। সব সময় সে অনলাইনে কিছু না কিছু কিনতো। তার এই অর্ডারের টাকা তাকে দিতে হতো। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পরে অনেক বার প্রাক্তনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেছেন। কিন্তু ব্যর্থ হয়েছেন। তাই ক্ষোভে পার্সেল পাঠিয়ে তাকে হেনস্থা করতে চেয়েছিলেন তিনি।

    অন্যদিকে সুমনের প্রাক্তন প্রেমিকা জানিয়েছেন, প্রথম থেকেই তার সন্দেহ হয়েছিল যে এই কাণ্ড তার প্রাক্তন প্রেমিক ছাড়া আর কেউ করছে না। কিন্তু, প্রথমে বিষয়টি নিয়ে হইচই করতে চাননি তিনি। পরে টাকার পরিমাণ যখন বাড়তে থাকে, তখন আর চুপ করে বসে থাকতে পারেননি তিনি। পরে সুমনের শিকদারের নামে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন তিনি।

    সূত্র: আনন্দবাজার

    এইচএ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…