এইমাত্র
  • বিপিএম-পিপিএম পদক পাচ্ছেন ৬২ পুলিশ সদস্য
  • রোমে বাংলাদেশ হাউস পরিদর্শন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • মানুষ বুঝতে পারে আমার লজ্জা বলে কিছু নেই: বিদ্যা বালান
  • দেশের ৩ বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
  • দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বে কোনো রক্তচক্ষুকে ভয় করে না জামায়াত
  • চট্টগ্রামে বাসের ধাক্কায় পিকআপ উল্টে শিশু নিহত, আহত ৭
  • ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে জামায়াতের প্রতিনিধি দল
  • 'সমাজে আল্লাহর আইন চালু হলে দেশে শান্তি ও সমৃদ্ধি বিরাজ করবে'
  • ওমানে আজ তৃতীয় দফায় বৈঠকে বসছে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র
  • পাকিস্তানে সেনা অভিযানে ৬ সন্ত্রাসী নিহত, আহত ৪
  • আজ শনিবার, ১৩ বৈশাখ, ১৪৩২ | ২৬ এপ্রিল, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    উলিপুরে অসময়ে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন

    সাজাদুল ইসলাম, উলিপুর (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:১৯ পিএম
    সাজাদুল ইসলাম, উলিপুর (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:১৯ পিএম

    উলিপুরে অসময়ে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন

    সাজাদুল ইসলাম, উলিপুর (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:১৯ পিএম

    কুড়িগ্রামের উলিপুরে অসময়ে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে দিশাহারা হয়ে পড়েছে নদ তীরবর্তী মানুষজন। গত তিনদিনে উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের রসূলপুর এলাকায় ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে ৭০ বিঘা ফসলি জমি, গ্রামীণ সড়ক ও সাতটি বসতভিটা বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের কারণে হুমকিতে রয়েছে রসূলপুর মার্কাজ জামে মসজিদ, রসূলপুর আলহাজ্ব রোস্তম আলী নূরাণী হাফিজিয়া মাদরাসা, রসূলপুর ঈদগাহ মাঠসহ বসতঘর।

    জানা গেছে, কয়েক বছর ধরেই বর্ষা মৌসুমে ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনের শিকার বেগমগঞ্জ, সাহেবের আলগা ও হাতিয়া ইউনিয়নের কয়েক গ্রামের মানুষ। বছরের পর বছর নদীভাঙনে কৃষিজমি, ঘরবাড়ি হারিয়ে অনেকেই অসহায় দিন কাটাচ্ছেন। এতদিন ভাঙন হতো বর্ষা মৌসুমে। তবে এখন নদী ভাঙছে শুষ্ক মৌসুমে। নদীতে পানির স্রোত নেই, অথচ পাড় ভাঙছে।

    ভাঙনকবলিত রসূলপুর এলাকার মিজানুর রহমান, নায়েব আলী, সাহেব আলী, হেলাল উদ্দিন, আব্দুর রশিদ, রায়হান মিয়া, নুর আলমসহ অনেকের অভিযোগ, বিভিন্ন সময় অবৈধভাবে ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে অপরিকল্পিতভাবে বালু উত্তোলনের ফলে নদীর দিক পরিবর্তন হয়েছে। ফলে অসময়ে নদী ভাঙনের তীব্রতা দেখা দিয়েছে। এভাবে ভাঙন চলতে থাকলে একদিন বেগমগঞ্জ ইউনিয়ন মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাবে।

    স্থানীয় ইউপি সদস্য শফিকুল ইসলাম বলেন, গত তিনদিনে আমার বাড়িসহ সাত জনের বাড়ি ও প্রায় শত বিঘা জমি ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। এখন শুকনো মৌসুম, এই সময়ে ভাঙনরোধে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া উচিৎ বলে দাবি করেন তিনি।

    কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান বলেন, খবর পেয়ে ওই এলাকা পরিদর্শন করে ৫০০ জিও ব্যাগ ডাম্পিংয়ের কাজ চলমান রয়েছে।

    এইচএ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…