এইমাত্র
  • ভারতীয় কর্মকাণ্ডে বৈঠকে বসছেন পাকিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা কমিটি
  • র‌্যাবের নতুন মুখপাত্র ইন্তেখাব চৌধুরী
  • বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের সভা অনুষ্ঠিত
  • পাকিস্তানিদের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ভারত ছাড়ার নির্দেশ
  • শেয়ার বাজারে সাকিবের বিনিয়োগের তথ্য চেয়েছে দুদক
  • পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি বণ্টন চুক্তি বাতিল করল ভারত
  • ক্ষমতায় গেলে বেকারদের জন্য ভাতা চালু করবে বিএনপি: তারেক রহমান
  • আরাকান আর্মির সব ভিডিও সত্য নয়, আবার মিথ্যাও নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • কাশ্মির হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করলো পাকিস্তান
  • তিউনিসিয়া থেকে ফিরল ২১ বাংলাদেশি
  • আজ বৃহস্পতিবার, ১১ বৈশাখ, ১৪৩২ | ২৪ এপ্রিল, ২০২৫
    খেলা

    বিসিবিতে ঝটিকা অভিযানে ১৯-২০ কোটি টাকা লোপাটের আলামত পাওয়া গেছে

    স্পোর্টস ডেস্ক প্রকাশ: ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৫৯ পিএম
    স্পোর্টস ডেস্ক প্রকাশ: ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৫৯ পিএম

    বিসিবিতে ঝটিকা অভিযানে ১৯-২০ কোটি টাকা লোপাটের আলামত পাওয়া গেছে

    স্পোর্টস ডেস্ক প্রকাশ: ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৫৯ পিএম

    হঠাৎ করেই আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কার্যালয়ে অভিযান পরিচালনা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। প্রায় দেড়ঘণ্টার সেই অভিযানে ছিলেন সংস্থাটির তিন সদস্য।

    পরে তারা জানান, তিনটি সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে এই এনফোর্সমেন্ট অভিযান চালানো হয়েছে। একইসঙ্গে এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মুজিববর্ষের অনুষ্ঠান ও টিকিট বিক্রি বাবদ ১৯-২০ কোটি টাকা লোপাটের প্রাথমিক আলামত পাওয়া গেছে।

    দুপুর ১২টা নাগাদ মিরপুরে বিসিবির কার্যালয়ে যান দুদকের একটি দল। পরে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক আল আমিন বলেন, ‘মুজিববর্ষে বরাদ্দ ছিলো ১৫ কোটি টাকা। খরচ দেখানো হয়েছে ২৫ কোটি টাকা। তবে এখন পর্যন্ত ৭ কোটি টাকার ডকুমেন্টস দেখাতে পেরেছে বিসিবি। আর দুই কোটি টাকা মুখে খরচের কথা বলেছে। সবমিলিয়ে ১৯ থেকে ২০ কোটি টাকা লোপাটের প্রাথমিক আলামত পাওয়া গেছে।’

    তিনি আরও বলেন, ‘(ঘরোয়া প্রতিযোগিতা) তৃতীয় বিভাগ বাছাইয়ে গত কয়েক বছর ২-৩টি দল অংশ নিতো। এবার নিয়েছে ৬০টি দল। এটা কি শুধুই এন্ট্রি ফি কমানোর জন্য নাকি অন্য কারণে, সেটা খতিয়ে দেখছে দুদক। এছাড়া বিপিএলের প্রথম ৮ আসরে টিকিট বিক্রি হয়েছে ১৫ কোটি টাকা, আর একাদশতম আসরেই টিকিট বিক্রিতে আয় ১৩ কোটি টাকা। এটা নিয়েও তদন্ত করছে দুদক।’

    দুদকের আরেক কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘আমাদের কাছে সুনির্দিষ্ট কিছু অভিযোগ ছিল। তার মধ্যে ছিল তৃতীয় বিভাগ বাছাইয়ের বিষয় ও ২০২৩ সালের টিম সিলেকশন নিয়ে। বিগত বছরগুলোতে কীভাবে হয়েছে সেটা আমরা এখানে এসে দেখেছি। তাদের আবেদনের জন্য ফি নির্ধারিত ছিল ৫ লাখ টাকা। তখন এখানে ২-৩টা দল আবেদন করত। তা থেকেই তারা বাছাই করত ২/১টা দল। এবার ফি যখন এক লাখ টাকা করে দিলো, তখন ৬০টা দল আবেদন করেছে। আমরা ডকুমেন্ট সংগ্রহ করেছি। এই জিনিসগুলো আমরা এখন যাচাই-বাছাই করব।’

    এবি

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…