গত বুধবার (২৩শে এপ্রিল) দেশের সুনামধন্য প্রথম সারির নিউজ পোর্টাল সময়ের কণ্ঠস্বরে কারখানার বর্জ্য ফেলে নদী ভরাট তলিয়ে গেছে কৃষকের সোনালী ফসল শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পর বিষয়টি জরুরী ভিত্তিতে আমলে নিয়ে ওই দিনই কারখানাটি পরিদর্শন করেছে পরিবেশ অধিদপ্তরের সদর দপ্তর।
সংবাদ প্রকশের পর জরুরী ভিত্তিতে সে দিনই সরেজমিনে বিষয়টি পরিদর্শনে আসেন পরিবেশ অধিদপ্তর সদর দপ্তরের সহকারী পরিচালক সাইফুল আশ্রব। তার উপস্থিতিতে সদর দপ্তরের উপ-পরিচালক (মনিটরিং ও এনফোর্সমেন্ট) সৈয়দ আহম্মদ কবীর প্রতিষ্ঠানটির ইটিপি'র আউটলেট ও কারখানার ড্রেনের পানির নমুনা সংগ্রহ করেন। পরিবেশ অধিদপ্তর, গাজীপুরের উপ-পরিচালক আরেফিন বাদলও পরিদর্শনের সত্যতা নিশ্চিত করেছে।
তিনি বলেন, জরুরী পরিদর্শনটি সদর দপ্তর থেকে পরিচালিত হয়েছে, আমরা পরে জানতে পেরেছি। বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে গভীর ভাবে জানার জন্য আমরাও পরিদর্শনে যাবো।
পরিদর্শনের বিষয়ে পরিবেশে অধিদপ্তর, সদর দপ্তরের উপ-পরিচালক সৈয়দ আহম্মদ কবীর সময়ের কণ্ঠস্বর কে জানান, এম.এন ডায়িং কে লবনদহ খালে কঠিন ও তরল বর্জ্য অপসারণ না করার জন্য তাৎক্ষণিক নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। খাল হতে বর্জ্য অনতিবিলম্বে অপসারণ করার জন্যও বলা হয়েছে। তাছাড়া নদী বা খাল দখল দূষণ যে সব কারখানা করবে তাদের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
এমআর