এইমাত্র
  • আ’লীগের দোসর প্রশাসনে রেখে সংস্কার সম্ভব নয়: রিজভী
  • গোপালগঞ্জে শেখ হাসিনার জন্মদিন পালনে পুলিশের বাধা
  • শিক্ষা কমিশনে আস্তিকদের বসাতে হবে: জামায়াত আমির
  • টাইগার রবিকে নিয়ে কড়া সিদ্ধান্ত নিচ্ছে ভারত!
  • অবশেষে কমল সোনার দাম
  • টাইব্রেকারে পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
  • শেখ হাসিনার প্রেতাত্মারা শিল্পখাতকে অস্থির করছে: মির্জা ফখরুল
  • কিশোরগঞ্জে আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস পালিত
  • নাটোরে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
  • নির্বাচন ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে হবে: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
  • আজ রবিবার, ১৩ আশ্বিন, ১৪৩১ | ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
    অর্থ-বাণিজ্য

    সর্বোচ্চ করদাতা ‘হাকিমপুরী জর্দা’র মালিক কাউছ মিয়া মারা গেছেন

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ২৫ জুন ২০২৪, ১০:৪০ এএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ২৫ জুন ২০২৪, ১০:৪০ এএম

    সর্বোচ্চ করদাতা ‘হাকিমপুরী জর্দা’র মালিক কাউছ মিয়া মারা গেছেন

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ২৫ জুন ২০২৪, ১০:৪০ এএম

    দেশের শীর্ষ করদাতা ও হাকিমপুরী জর্দার মালিক মো. কাউছ মিয়া মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সোমবার রাত ১২টা ৪০ মিনিটে রাজধানীর একটি হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৪ বছর। তিনি স্ত্রী, আট ছেলে ও আট মেয়ে রেখে গেছেন। তিনি বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন।

    মঙ্গলবার সকালে কাউছ মিয়ার ছেলে জাহাঙ্গীর মিয়া বাবার মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    তিনি বলেন, আব্বা বার্ধক্যের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েন। সম্প্রতি সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসার পর দেশে আনা হয়। পুরান ঢাকার বাসভবনে শয্যাশায়ী ছিলেন। শনিবার বিকেলে আব্বার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে আজগর আলী হাসপাতালে নেওয়া হয়। দুইদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে দুনিয়া থেকে চিরবিদায় নেন। আমরা পরিবারের পক্ষ থেকে সবার কাছে দোয়া চাই।

    জাহাঙ্গীর মিয়া বলেন, মঙ্গলবার বাদ জোহর ঢাকার আরমানীটোলা মাঠে বাবার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে তাঁকে আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হবে।

    গুলশান-বনানী কিংবা মতিঝিলে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত চেম্বার নেই কাউছ মিয়ার। পুরান ঢাকার আগা নওয়াব দেউড়ি রোডে হাকিমপুরী জর্দার কারখানার একটি কক্ষই তাঁর ‘চেম্বার’। গুলশান-বনানী, মতিঝিলের ডাকসাইটে ব্যবসায়ীদের পেছনে ফেলে পুরান ঢাকার এ ব্যবসায়ী প্রতিবছর সর্বোচ্চ করদাতা হন। ২০০৮ সাল থেকে টানা ১৫ বছর তিনি সর্বোচ্চ করদাতা।

    কাউছ মিয়া ১৯৫৮ সালে কর দেওয়া শুরু করেন। ২০১৯ সালে এনবিআরের এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছিলেন, ‘আগে টাকাপয়সা এখানে-সেখানে রাখতাম। এতে নানা ঝামেলা ও ঝুঁকি থাকত। ১৯৫৮ সালে প্রথম কর দিয়ে “ফ্রি” হয়ে গেলাম। এরপর সব টাকাপয়সা ব্যাংকে রাখতে শুরু করলাম। হিসাব-নিকাশ পরিষ্কার করে রাখলাম।’

    এর আগে ১৯৬৭ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে এক নম্বর করদাতা হয়েছিলেন কাউছ মিয়া। কাউছ মিয়ার জন্ম চাঁদপুর সদর উপজেলার রাজরাজেশ্বরে। প্রথমে তিনি চাঁদপুরে ব্যবসা শুরু করেন। এরপর হাজীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ ও পুরান ঢাকার আরমানীটোলায় ব্যবসা করেন।

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…