এইমাত্র
  • ভোলায় বজ্রপাতে ২ জনের মৃত্যু
  • আপত্তিকর ছবি ছড়াতেন সাবেক স্বামী, অভিমানে গৃহবধূর আত্মহত্যা
  • ক্যারিয়ারের শেষ বেলায় সাকিবকে বোলিং অ্যাকশনের পরীক্ষা দিতে বলল ইসিবি
  • মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
  • ‘মা‌ওলানা সাদ-এর বাংলাদেশে আসার কোনো অধিকার নেই’
  • ঢাবি’র ভর্তিতে নাতি-নাতনি ও পোষ্য কোটা বাতিলে নোটিশ
  • সাবেক এমপি মেজর মান্নানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
  • প্রতি ইসরায়েলি বন্দির জন্য ‘১ মিলিয়ন ডলার’ দিবে নেতানিয়াহু
  • টানা ৪ দফা বাড়ার পর ১ টাকা কমলো এলপি গ্যাসের দাম
  • গোপালগঞ্জে ইজিবাইক চাপায় শিশু নিহত
  • আজ মঙ্গলবার, ২১ কার্তিক, ১৪৩১ | ৫ নভেম্বর, ২০২৪
    জাতীয়

    ঢাকার আশপাশে ৮টি আয়নাঘরের সন্ধান পেয়েছে কমিশন

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৩০ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৩০ পিএম

    ঢাকার আশপাশে ৮টি আয়নাঘরের সন্ধান পেয়েছে কমিশন

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৩০ পিএম

    ঢাকা ও তার আশপাশে আটটি আয়নাঘর বা গোপন বন্দিশালার সন্ধান পেয়েছে বলে জানিয়েছেন গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারি।

    মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) দুপুরে কমিশনের সম্মেলনকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে তা জানানো হয়।


    সংবাদ সম্মেলনে কমিশনের সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, গুমের বন্দিশালা বা আয়নাগুলো পরিদর্শন করার কাজ শুরু করেছি। এরই মধ্যে ডিজিএফআই, র‍্যাব-১ (উত্তরা), র‍্যাব হেডকোয়ার্টার, র‍্যাব-১১ (নারায়ণগঞ্জ), র‍্যাব-২ (বছিলা), র‍্যাব-২ ক্রাইস ডিভিশন সেন্টার (আগারগাঁও) পরিদর্শন করেছি। ডিবি আগে করা হয়েছে।

    কমিশনের সভাপতি আরও বলেন, এই মুহূর্তে কতদিন গুম আছে এটা বলা মুশকিল। অনেকগুলো কেসের গুম কী কারণে তা বুঝতে পারছি না। প্রমাণ মিলছে না। আমাদের আওতায় পড়ে না এমন ২২টি কেস পেয়েছি। হয়তো কোনো ভাড়াটিয়া লোকদের দিয়ে গুম করেছিল। সেই কেসগুলো পুলিশদের কাছে পাঠিয়ে দেবো, তারা ইনভেস্টিগেশন করবে।

    ৫ আগস্টের পর তিনজন গুম থেকে বের হয়েছেন। এদের বাইরে কী আর কেউ আছেন, এমন প্রশ্নের জবাবে গুম কমিশনের সদস্য নুর খান বলেন, তিনজনের বাইরে আরও দুই একজনের খবর আমরা পেয়েছি। ইতোমধ্যে কথাও বলেছি। এখনই বলা যাবে না যে ৫ তারিখের পর কতজন রিলিজ হয়েছে। পত্রপত্রিকা ও বিভিন্নভাবে আমরা জানতে পেরেছি দুইশত মানুষের সন্ধান এখনো পাওয়া যায়নি। সেখানে আমরা বলতে পারছি না যে এটা গুম কি গুম না। তবে অধিকাংশ পরিবার থেকে অভিযোগ করছে যে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ধরে নিয়ে গেছে।

    গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারির সদস্য সাজ্জাদ হোসেন বলেন, আয়না ঘরের মতো যতগুলো জায়গা আমরা গিয়েছি সেখানে বন্দি অবস্থায় কাউকে পাইনি। অনেকগুলো বন্দিশালা ধ্বংস করা হয়েছে। ভিকটিমের বর্ণনা অনুযায়ী আমরা সেগুলো পেয়েছি। ৪০০ কেসের মধ্যে ১৭২টা পেয়েছি র‍্যাবের সংশ্লিষ্টতা, সিটিটিসির সংশ্লিষ্টতা পেয়েছি ৩৭টা কেসে, ডিবি পুলিশের ৫৫টা, ডিজিএফআই ২৬টা, পুলিশের ২৫টা কেসে সংশ্লিষ্টতা পেয়েছি। সাদা পোশাকে পরিচয়ের পেয়েছি ৬৮টা কেস।

    তিনি আরও বলেন, আমরা শুনেছি অনেক জায়গায় বিভিন্ন বাহিনী সেফ হাউস আছে। আমাদের সোর্সের মাধ্যমে আমরা জানার চেষ্টা করছি একজাক্ট লোকেশনগুলো কোথায়।

    আরইউ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…