এইমাত্র
  • বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস গ্রেপ্তার
  • রাশিয়ার সঙ্গে ২০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষর ইরানের
  • বাগেরহাটে দিনব্যাপী জেলা বিতর্ক উৎসব অনুষ্ঠিত
  • আলোচিত আরজি কর হত্যা মামলার রায় আজ
  • যুবদল নেতাকে লক্ষ্য করে গুলি, আহত ১
  • বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় দ্বিতীয় ঢাকা
  • টেকনাফে রহস্য ঘেরা আগুনে পুড়ে ছাঁই হচ্ছে রোহিঙ্গা ক্যাম্প!
  • মালয়েশিয়ায় অবৈধ অভিবাসী দমন অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ৭৬
  • জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে জনগণের অভিমত জানতে চায় সরকার
  • নোয়াখালীতে হত্যা মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার
  • আজ শনিবার, ৫ মাঘ, ১৪৩১ | ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫
    জাতীয়

    মানবাধিকার লঙ্ঘন বন্ধে বাংলাদেশে স্থায়ী সংস্কার প্রয়োজন: এইচআরডব্লিউ

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ০৯:১২ এএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ০৯:১২ এএম

    মানবাধিকার লঙ্ঘন বন্ধে বাংলাদেশে স্থায়ী সংস্কার প্রয়োজন: এইচআরডব্লিউ

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ০৯:১২ এএম

    বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন বন্ধে দীর্ঘমেয়াদি সংস্কার প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।

    সম্প্রতি সংস্থাটির ২০২৫ সালের বৈশ্বিক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে। ৫৪৬ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে ১০০টির বেশি দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

    প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে নোবেলজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার সাবেক কর্তৃত্ববাদী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলের গুমের ঘটনা তদন্তে একটি কমিশন গঠন করেছে।

    পাশাপাশি তার আমলের মানবাধিকার লঙ্ঘনের সংস্কার ও জবাবদিহির প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। কিন্তু নির্যাতন বন্ধে বাংলাদেশে স্থায়ী সংস্কার প্রয়োজন। ব্যাপক প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার ও আন্তর্জাতিক সমর্থন না পেলে অন্তর্বর্তী সরকারের নেওয়া পদক্ষেপগুলোর অগ্রগতি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

    এইচআরডব্লিউর এশিয়া অঞ্চলের উপপরিচালক মীনাক্ষী গাঙ্গুলি বলেছেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ভবিষ্যৎ নির্মাণের জন্য উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু ব্যাপক প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার ও আন্তর্জাতিক সমর্থন না পেলে এসব পদক্ষেপের অগ্রগতি হাওয়ায় মিলিয়ে যেতে পারে।

    মীনাক্ষী বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সুরক্ষা দেওয়া, গুম নিয়ে বিশ্বাসযোগ্য তদন্ত ও ক্ষতিপূরণ প্রদান এবং নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর বেসামরিক তদারকির ব্যবস্থা করা প্রয়োজন।

    বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের বিষয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা লাখ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে সশস্ত্র গোষ্ঠীর হাতে সহিংসতার ঝুঁকিতে রয়েছেন। অনিবন্ধিত শরণার্থীরা ক্ষুধার ঝুঁকিতে রয়েছেন। তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হতে পারে, এই ভয়ে তারা স্বাস্থ্যসেবা নেন না।

    এইচআরডব্লিউর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পার্বত্য চট্টগ্রামে মানবাধিকার পর্যবেক্ষকদের অবাধ প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করতে হবে। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নিবন্ধনের জন্য জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনারের সঙ্গে কাজ করতে হবে, যাতে তারা সুরক্ষা, চিকিৎসাসেবা ও খাদ্য রেশন পায়।

    এমআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…