এইমাত্র
  • বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের সভা অনুষ্ঠিত
  • পাকিস্তানিদের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ভারত ছাড়ার নির্দেশ
  • শেয়ার বাজারে সাকিবের বিনিয়োগের তথ্য চেয়েছে দুদক
  • পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি বণ্টন চুক্তি বাতিল করল ভারত
  • ক্ষমতায় গেলে বেকারদের জন্য ভাতা চালু করবে বিএনপি: তারেক রহমান
  • আরাকান আর্মির সব ভিডিও সত্য নয়, আবার মিথ্যাও নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • কাশ্মির হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করলো পাকিস্তান
  • তিউনিসিয়া থেকে ফিরল ২১ বাংলাদেশি
  • আখাউড়ায় পৃথক অভিযানে যুবদল কর্মীসহ গ্রেফতার ৬
  • কাশ্মীরে হামলার ঘটনায় মোদিকে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
  • আজ বুধবার, ১০ বৈশাখ, ১৪৩২ | ২৩ এপ্রিল, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    নববর্ষ উপলক্ষে পাবনায় ঘুরে ঘুরে পান্তা খাওয়ালেন বিএনপি নেতাকর্মীরা

    আব্দুল লতিফ রঞ্জু, পাবনা প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৪ এপ্রিল ২০২৫, ০২:২৭ পিএম
    আব্দুল লতিফ রঞ্জু, পাবনা প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৪ এপ্রিল ২০২৫, ০২:২৭ পিএম

    নববর্ষ উপলক্ষে পাবনায় ঘুরে ঘুরে পান্তা খাওয়ালেন বিএনপি নেতাকর্মীরা

    আব্দুল লতিফ রঞ্জু, পাবনা প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৪ এপ্রিল ২০২৫, ০২:২৭ পিএম

    নববর্ষ উপলক্ষে পাবনার চাটমোহরে ঘুরে ঘুরে সাধারণ মানুষকে পান্তা খাওয়ালেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। মঙ্গলবার (১৪ এপ্রিল) বাংলা বর্ষবরণকে কেন্দ্র করে এমন ব্যতিক্রমী আয়োজন করে চাটমোহর পৌর বিএনপি।

    এদিন সকালে চাটমোহর বালুচর খেলার মাঠের পূর্বপাশের বটতলায় পান্তা খাওয়ানোর উদ্বোধন করা হয়। এ সময় চাটমোহর পৌর বিএনপি'র সভাপতি আসাদুজ্জামান আরশেদ, সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম তাইজুল সহ নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

    পরে তারা সেখান থেকে চাটমোহর উপজেলা পরিষদ চত্বরসহ পৌর সদরের বিভিন্ন পয়েন্টে ঘুরে ঘুরে সাধারণ মানুষকে পান্তা খাওয়ান। পান্তার সাথে ছিল আলু ভর্তা, পেঁয়াজ ও কাঁচামরিচ।

    এ বিষয়ে চাটমোহর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম তাইজুল বলেন, বাংলা নববর্ষ আমাদের প্রাণের উৎসব। নববর্ষের দিনেই পান্তা ইলিশের আয়োজন করে বিভিন্ন সংগঠন। যা অনেক সাধারণ মানুষ খেতে পান না। আমরা একদম গ্রামের সাধারণ মানুষের মানুষের কথা চিন্তা করে যেমন তারা চিরাচরিতভাবে পান্তা পেঁয়াজ কাঁচামরিচ খান সেই আয়োজনটি তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। যাতে সবাই খেতে পারেন।

    চাটমোহর পৌর বিএনপি'র সভাপতি আসাদুজ্জামান আরশেদ বলেন, বাংলা নববর্ষ আর পান্তা একে অপরের সাথে মিশে গেছে। যা আমাদের গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যেরও একটি অংশ। আমরা চেষ্টা করেছি সেই ঐতিহ্যকে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে। শুধু একটি জায়গায় সীমাবদ্ধ থেকে, শুধু নিজেরা পান্তা খেয়ে পহেলা বৈশাখ উদযাপনের চিন্তা করিনি। সাধারণ মানুষকেও সম্পৃক্ত করার চেষ্টা করেছি।

    এমন আয়োজনকে সাধুবাদ জানিয়েছেন স্থানীয় নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরাও। দৈনিক চলনবিল পত্রিকার সম্পাদক রকিবুর রহমান টুকুন বলেন, সাধারণ মানুষকে পান্তা খাওয়ানোর এমন আয়োজন নিঃসন্দেহে ব্যতিক্রমী ও প্রশংসনীয়। অনেক সাধারণ মানুষই পহেলা বৈশাখের দিন নানা ব্যস্ততায় পান্তা খেতে পারেন না। এমন আয়োজনের মাধ্যমে বাংলা নববর্ষ ছুঁয়ে যাক সবার প্রাণে।

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…