এইমাত্র
  • শিক্ষা কমিশনে আস্তিকদের বসাতে হবে: জামায়াত আমির
  • টাইগার রবিকে নিয়ে কড়া সিদ্ধান্ত নিচ্ছে ভারত!
  • অবশেষে কমল সোনার দাম
  • টাইব্রেকারে পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
  • শেখ হাসিনার প্রেতাত্মারা শিল্পখাতকে অস্থির করছে: মির্জা ফখরুল
  • কিশোরগঞ্জে আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস পালিত
  • নাটোরে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
  • নির্বাচন ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে হবে: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
  • নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হলো ইরানের সর্বোচ্চ নেতাকে
  • ঝিনাইদহে উদ্ধার হওয়া ৩৫ কোটি টাকার মাদকদ্রব্য ধ্বংস
  • আজ শনিবার, ১৩ আশ্বিন, ১৪৩১ | ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
    ফিচার

    বাবা মানে কাটছে ভালো, যাচ্ছে ভালো দিন

    ইয়ামূল আশুরা বৃষ্টি প্রকাশ: ১৩ জুন ২০২৪, ০১:২৯ পিএম
    ইয়ামূল আশুরা বৃষ্টি প্রকাশ: ১৩ জুন ২০২৪, ০১:২৯ পিএম

    বাবা মানে কাটছে ভালো, যাচ্ছে ভালো দিন

    ইয়ামূল আশুরা বৃষ্টি প্রকাশ: ১৩ জুন ২০২৪, ০১:২৯ পিএম

    বাবা মানে কাটছে ভালো, যাচ্ছে ভালো দিন

    বাবা মানে জমিয়ে রাখা, আমার অনেক ঋণ

    মাত্র দুই অক্ষরের সবচেয়ে সুন্দর, ও মধুর ডাক বাবা! বাবা শব্দটি উচ্চারিত হলেই যেকোনো সন্তানের হৃদয়ে জেগে উঠে শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতার অনুভূতি। বাবা মানে নিরাপদ আশ্রয়, বাবা মানে নির্ভরতা, বাবা মানে বটবৃক্ষের ছায়া। বাবা মানে কঠোর শাসনের আড়ালে স্নিগ্ধ কোমল মায়া।

    একজন সন্তানের জীবনে বাবার অবদান বলে শেষ করা যাবে না। মা তো সন্তানের জন্য সব কিছুই বিসর্জন দেন। কিন্তু বাবা অনেক ত্যাগ স্বীকার করে সন্তানকে ছায়ার মতো আগলে রাখেন। বাবা অনেকটা মোমবাতির মতো, যে নিজে জ্বলে পরিবারকে আলোকিত করে।

    শৈশবে বাবাই আমাদের আঙুল ধরে হাঁটতে শিখিয়েছেন, আবার জীবনের সাথে লড়াই করতেও শিখিয়েছেন।বাবা মানেই সন্তানের জন্য সব আবদারের জায়গা। একটা মেয়ে তার স্বামীর কাছে রানীর সম্মান নাও পেতে পারে, কিন্তু প্রত্যেক মেয়েই তার বাবার কাছে একেকজন রাজকন্যা। সন্তানের জন্য এক পৃথিবী সমান দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেন বাবা নামের বটবৃক্ষ। জীবনের সব রং-চাওয়া পাওয়া হাসি মুখে বিসর্জন দিতে পারেন বাবারাই। বাবারা সন্তানকে ভালো-মন্দের পার্থক্য বুঝতে শেখায়। আর তাইতো পৃথিবীর সব সন্তানের কাছেই বাবা তাঁর আদর্শ।

    আজ রবিবার ১৬ জুন, বিশ্ব বাবা দিবস। প্রতিবছর জুন মাসের তৃতীয় রবিবার এ দিবস পালিত হয়। বাবার প্রতি ভালোবাসা জানাতে সারাবিশ্বেই আজ পালিত হচ্ছে এই দিনটি। তবে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ডসহ কয়েকটি দেশ সেপ্টেম্বরের প্রথম রবিবার বাবা দিবস পালন করে থাকে। যদিও সন্তানের কাছে বাবাদের কোন আলাদা দিন হয় না, সব দিনই বাবাদের। তবুও বছরের একটি নিদিষ্ট দিন বাবাদের জন্য রাখা যেতেই পারে। বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিক থেকে বাবা দিবস পালনের প্রচলন হয়। পৃথিবীর সব বাবাদের প্রতি শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা প্রকাশের ইচ্ছা থেকেই যার শুরু। মায়েদের পাশাপাশি বাবারাও যে তাদের সন্তানের প্রতি দায়িত্বশীল এটা বোঝানোর জন্যই এই দিবসটি পালন করা হয়ে থাকে।

    ১৯০৭ সালের ডিসেম্বর মাসে ভার্জিনিয়ার মোনোনগাহ্‌য় কয়লা খনিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে প্রাণ হারান ৩৬২ জন পুরুষ। তাদের মধ্যে বেশির ভাগই ছিলেন সন্তানের বাবা। ফলে প্রায় এক হাজার শিশু পিতৃহারা হয়ে পড়ে। পরের বছর ১৯০৮ সালের ৫ জুলাই পশ্চিম ভার্জিনিয়ার এক গির্জায় একটি স্মরণসভার আয়োজন করা হয়। নিহতদের সম্মান জানাতে সন্তানরা মিলে এই প্রার্থনাসভার আয়োজন করে। এটি ছিল বাবাকে সম্মান জানাতে ইতিহাসের প্রথম আয়োজন। এরপর ১৯৬৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি জনসন জুনের তৃতীয় রবিবারকে আনুষ্ঠানিকভাবে বাবা দিবস হিসেবে নির্ধারণ করেন। ১৯৭২ সালে প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন প্রতিবছর জাতীয়ভাবে বাবা দিবস পালনের রীতি চালু করেন।

    এবি

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…