এইমাত্র
  • তুলসী গ্যাবার্ডের মন্তব্য বিভ্রান্তিকর: প্রেস উইং
  • জামানত ছাড়াই পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাওয়ার সুযোগ
  • শাহীন চাকলাদারের ৫৩ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ, দুদকের মামলা
  • মানুষের কল্যাণে কাজ করুন, উপদেষ্টাদের রিজভী
  • বহুল প্রতিক্ষীত দেশের সর্ববৃহৎ যমুনা রেল সেতু উদ্বোধন আগামীকাল
  • বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে রাত ১১টা-সকাল ৭টা সেচ কার্যক্রম চালানোর অনুরোধ
  • এবার যুক্তরাষ্ট্রের কাছে স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফেরত চাইলেন ফরাসি এমপি
  • সাংবাদিককে ফাঁসানোর চেষ্টাকারী মাদকের সেই দিদারুলকে ‘স্ট্যান্ড রিলিজ’
  • কাঠগড়ায় কাঁদার পর হাসতে হাসতে হাজতখানায় যান সাবেক মন্ত্রী শাজাহান
  • রমজানের প্রথম ১০ দিনে ৩৩ ভিক্ষুককে গ্রেফতার করেছে দুবাই পুলিশ
  • আজ মঙ্গলবার, ৪ চৈত্র, ১৪৩১ | ১৮ মার্চ, ২০২৫
    আপনার স্বাস্থ্য

    আজ ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাবে ২ কোটি ২২ লাখ শিশু

    স্বাস্থ্য ডেস্ক প্রকাশ: ১৫ মার্চ ২০২৫, ১০:৫৫ এএম
    স্বাস্থ্য ডেস্ক প্রকাশ: ১৫ মার্চ ২০২৫, ১০:৫৫ এএম

    আজ ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাবে ২ কোটি ২২ লাখ শিশু

    স্বাস্থ্য ডেস্ক প্রকাশ: ১৫ মার্চ ২০২৫, ১০:৫৫ এএম

    সারা দেশে একযোগে ২ কোটি ২২ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে আজ শনিবার (১৫ মার্চ)। ১ লাখ ২০ হাজার স্থায়ী ইপিআই কেন্দ্রে ৬ থেকে ৫৯ মাস বয়সি শিশুরা এই ক্যাপসুল পাবে।

    স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ১৯৭৪ সালে রাতকানা রোগ প্রতিরোধ কার্যক্রম গ্রহণ করে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো শুরু হয়। পরবর্তীকালে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো অব্যাহত রাখার ফলে বর্তমানে ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবজনিত রাতকানা রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা প্রায় নেই বললেই চলে।

    ভিটামিন ‘এ’ শুধু অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে না। এর পাশাপাশি ৫ বছরের নিচে শিশুদের মৃত্যুর হারও প্রায় এক চতুর্থাংশ কমিয়ে আনে, যা সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-৪ (শিশু মৃত্যুর হার কমানো) অর্জনে খুবই সহায়ক ছিল। সব শিশু সঠিকভাবে মায়ের দুধ কিংবা সঠিক মাত্রায় ভিটামিন ‘এ’ সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে পারে না। ফলে অনূর্ধ্ব ৫ বছর বয়সের শিশুদের বিরাট অংশ ভিটামিন ‘এ’ ঘাটতিতে ভুগছে এবং ভিটামিন ‘এ’- এর অভাবজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।

    মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, স্বল্প খরচে ও স্বল্প সময়ে এই ঘাটতি পূরণে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো প্রয়োজন। এরইমধ্যে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে বছরে দুই বার শতকরা ৯৮ ভাগ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ানোর ফলে ভিটামিন ‘এ’ অভাবজনিত অন্ধত্বের হার শতকরা ১ ভাগের নিচে কমে এসেছে এবং শিশু মৃত্যুর হারও কমেছে। এই সাফল্য ধরে রাখতে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনে ৬-৫৯ মাস বয়সি সব শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো চলমান রাখতে হবে।

    এবি

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…