এইমাত্র
  • মাদারীপুরে ৪ ডাকাতকে গণধোলাই
  • অস্ত্র বিক্রির সময় বঙ্গবন্ধু প্রজন্ম লীগের সভাপতিসহ গ্রেফতার ২
  • পুলিশের অভিযানে যেভাবে ধরা পড়ল শীর্ষ সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদ
  • ভাঙ্গুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনা: ছেলের পর চলে গেল বাবা সুলাইমানও
  • বরিশালে শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গণপিটুনিতে নিহত
  • বগুড়ায় খাবার দেওয়ার কথা বলে ২ শিশুকে ধর্ষণ
  • সৌদিতে ২৯ রমজানে ঈদের চাঁদ উঠবে, আকাশে থাকবে ৮ মিনিট
  • আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী ঈদ হতে পারে যেদিন
  • যারা ধর্ষণের বিচার চাইছে, তারাই কাজের বিনিময়ে শোয়ার শর্ত দিয়েছে: স্বাগতা
  • লাস্যময়ী ভঙ্গিতে হাজির হয়ে রূপের রহস্য প্রকাশ পরীমণির
  • আজ রবিবার, ২ চৈত্র, ১৪৩১ | ১৬ মার্চ, ২০২৫
    আপনার স্বাস্থ্য

    আজ ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাবে ২ কোটি ২২ লাখ শিশু

    স্বাস্থ্য ডেস্ক প্রকাশ: ১৫ মার্চ ২০২৫, ১০:৫৫ এএম
    স্বাস্থ্য ডেস্ক প্রকাশ: ১৫ মার্চ ২০২৫, ১০:৫৫ এএম

    আজ ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাবে ২ কোটি ২২ লাখ শিশু

    স্বাস্থ্য ডেস্ক প্রকাশ: ১৫ মার্চ ২০২৫, ১০:৫৫ এএম

    সারা দেশে একযোগে ২ কোটি ২২ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে আজ শনিবার (১৫ মার্চ)। ১ লাখ ২০ হাজার স্থায়ী ইপিআই কেন্দ্রে ৬ থেকে ৫৯ মাস বয়সি শিশুরা এই ক্যাপসুল পাবে।

    স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ১৯৭৪ সালে রাতকানা রোগ প্রতিরোধ কার্যক্রম গ্রহণ করে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো শুরু হয়। পরবর্তীকালে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো অব্যাহত রাখার ফলে বর্তমানে ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবজনিত রাতকানা রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা প্রায় নেই বললেই চলে।

    ভিটামিন ‘এ’ শুধু অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে না। এর পাশাপাশি ৫ বছরের নিচে শিশুদের মৃত্যুর হারও প্রায় এক চতুর্থাংশ কমিয়ে আনে, যা সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-৪ (শিশু মৃত্যুর হার কমানো) অর্জনে খুবই সহায়ক ছিল। সব শিশু সঠিকভাবে মায়ের দুধ কিংবা সঠিক মাত্রায় ভিটামিন ‘এ’ সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে পারে না। ফলে অনূর্ধ্ব ৫ বছর বয়সের শিশুদের বিরাট অংশ ভিটামিন ‘এ’ ঘাটতিতে ভুগছে এবং ভিটামিন ‘এ’- এর অভাবজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।

    মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, স্বল্প খরচে ও স্বল্প সময়ে এই ঘাটতি পূরণে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো প্রয়োজন। এরইমধ্যে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে বছরে দুই বার শতকরা ৯৮ ভাগ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ানোর ফলে ভিটামিন ‘এ’ অভাবজনিত অন্ধত্বের হার শতকরা ১ ভাগের নিচে কমে এসেছে এবং শিশু মৃত্যুর হারও কমেছে। এই সাফল্য ধরে রাখতে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনে ৬-৫৯ মাস বয়সি সব শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো চলমান রাখতে হবে।

    এবি

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…