এইমাত্র
  • সৌদির সাথে মিল রেখে ঈদ উদযাপন প্রসঙ্গে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
  • লন্ডনের কিংসমেডাও খোলা মাঠে ঈদের নামাজ পড়লেন তারেক রহমান
  • ঝালকাঠিতে কিশোরীকে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ১
  • কালিয়াকৈর চন্দ্রায় ১৬ বছর পর ঈদযাত্রায় স্বস্তি
  • চীনের বিনিয়োগে দেশে হবে বিশেষায়িত হাসপাতাল
  • আল-আকসায় ঈদের নামাজে মুসল্লিদের ঢল
  • শরীয়তপুরের ৩০ গ্রামে আগাম ঈদ উদযাপন
  • ২ হাজারের বেশি বন্দিকে মুক্তি দিল তালেবান সরকার
  • রাজধানীতে ঈদ জামাতের নিরাপত্তায় থাকবে ১৫ হাজার পুলিশ
  • ঢাকা-টাঙ্গাইল যমুনা সেতু মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক
  • আজ রবিবার, ১৬ চৈত্র, ১৪৩১ | ৩০ মার্চ, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    জিয়াকে স্বাধীনতার ঘোষক বলায় আওয়ামীপন্থী মুক্তিযোদ্ধাদের ভুয়া ভুয়া স্লোগান

    আব্দুল লতিফ রঞ্জু, পাবনা প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৬ মার্চ ২০২৫, ০৯:২৪ পিএম
    আব্দুল লতিফ রঞ্জু, পাবনা প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৬ মার্চ ২০২৫, ০৯:২৪ পিএম

    জিয়াকে স্বাধীনতার ঘোষক বলায় আওয়ামীপন্থী মুক্তিযোদ্ধাদের ভুয়া ভুয়া স্লোগান

    আব্দুল লতিফ রঞ্জু, পাবনা প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৬ মার্চ ২০২৫, ০৯:২৪ পিএম

    পাবনায় মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা অনুষ্ঠানে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে মহান স্বাধীনতার ঘোষক বলায় ভুয়া ভুয়া স্লোগান দিয়েছেন আওয়ামী লীগপন্থি মুক্তিযোদ্ধারা। এ সময় অনুষ্ঠানে চরম হট্টগোল দেখা দেয়।

    পাবনা জেলা প্রশাসনের আয়োজনে মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) দুপুরে পাবনা শিল্পকলা একাডেমিতে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা অনুষ্ঠানে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব এডভোকেট মাকসুদুর রহমান মাসুদ খন্দকারের বক্তব্যের সময় এ ঘটনা ঘটে।

    প্রত্যক্ষদর্শী ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য শুরু করেন এডভোকেট মাকসুদুর রহমান মাসুদ খন্দকার। শুরুতেই তিনি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে মহান স্বাধীনতার ঘোষক বলেন।

    এ সময় মুক্তিযোদ্ধাদের একাংশ আওয়ামীপন্থি মুক্তিযোদ্ধারা প্রতিবাদ করেন এবং ভুয়া ভুয়া স্লোগান দিতে থাকেন। এক পর্যায়ে বক্তব্য শেষ না করেই চলে আসেন মাসুদ খন্দকার। এসময় অনুষ্ঠানে চরম হট্টগোল দেখা দেয়। অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মফিজুল ইসলাম ও পাবনা পুলিশ সুপার মোরতোজা আলী খানসহ‌ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

    এ বিষয়ে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব এডভোকেট মাকসুদুর রহমান মাসুদ খন্দকার বলেন, ওখানে মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনার একটি অনুষ্ঠান চলছিল। এসময় পতিত সরকারের কিছু দোসর ও অনুপ্রবেশকারী ঢুকে পড়েছিল। ঢুকে তারা প্রোগ্রামটা নষ্ট করার ষড়যন্ত্র করছিল। পরে সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের হস্তক্ষেপে তাদের ষড়যন্ত্র নস্যাৎ হয়ে যায় এবং প্রোগ্রাম সুন্দরভাবে শেষ হয়।

    বিতর্কের বিষয়ে মুখ না খুললেও পাবনা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মফিজুল ইসলাম বলেন, আমি এ বিষয়ে ক্লিয়ার ভাবে বলতে পারছি না। তবে বিএনপির কোনো একজন নেতা বক্তব্য দিচ্ছিলেন, এসময় তার বক্তব্যের একটা অংশে কয়েকজন লোক তাকে বলেন যে আপনি এই বক্তব্য দিতে পারেন না। পরে অনুষ্ঠান স্বাভাবিক ভাবে শেষ হয়েছে।

    এমআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…