এইমাত্র
  • প্রধান উপদেষ্টা ও মো‌দির বৈঠক হবে ব্যাংককে
  • বিমসটেকের পরবর্তী চেয়ারম্যান হচ্ছেন ড. ইউনূস
  • শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জুলাই গণহত্যা মামলার খসড়া তদন্ত প্রতিবেদন জমা
  • চলন্ত ট্রেনের ছাদে টিকটক ভিডিও বানাতে গিয়ে ২ জনের মৃত্যু
  • বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে মোদির সঙ্গে বৈঠক হতে পারে প্রধান উপদেষ্টার
  • সেভেন সিস্টার্স নিয়ে একই কথা বলেছিলেন ২০১২ সালে ড. ইউনূস: ড. খলিলুর রহমান
  • আমরা কখনোই বলিনি নির্বাচনের পরে সংস্কার: মির্জা ফখরুল
  • মালয়েশিয়ায় গ্যাসলাইনে বিস্ফোরণ, আহত ১৪৫
  • চরমপন্থার সুযোগ কাউকেই নিতে দেওয়া হবে না: মাহফুজ আলম
  • তাপমাত্রা ও বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
  • আজ বৃহস্পতিবার, ১৯ চৈত্র, ১৪৩১ | ৩ এপ্রিল, ২০২৫
    বিচিত্র

    ১০০ বছরের বর, ১০২ বছরের কনে: প্রেমের বিশ্বরেকর্ড গড়লেন এক দম্পতি

    বিচিত্র ডেস্ক প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৮ পিএম
    বিচিত্র ডেস্ক প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৮ পিএম

    ১০০ বছরের বর, ১০২ বছরের কনে: প্রেমের বিশ্বরেকর্ড গড়লেন এক দম্পতি

    বিচিত্র ডেস্ক প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৮ পিএম

    প্রেমের কোনো বয়স নেই—এ কথা আরও একবার প্রমাণ করলেন যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়ার বার্নি লিটম্যান (১০০) ও মার্জরি ফিটারম্যান (১০২)। এই বিয়েতে তারা শুধু জীবনের সায়াহ্নে নতুন শুরু করলেন তা নয়, গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডেও নাম লেখালেন বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক বিবাহিত দম্পতি হিসেবে।

    প্রেমের অদ্ভুত যাত্রা

    প্রায় দশ বছর আগে ফিলাডেলফিয়ার একটি সিনিয়র সিটিজেন সেন্টারের কস্টিউম পার্টিতে তাদের প্রথম দেখা হয়। তখনই তাদের মধ্যে এক অদ্ভুত বন্ধন তৈরি হয়। দীর্ঘ সময় ধরে প্রেমের পর চলতি বছরের মে মাসে তারা জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করার সিদ্ধান্ত নেন। পরিবারের সদস্য ও সেন্টারের কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় তারা বিয়ের পিঁড়িতে বসেন।

    বিশ্ব রেকর্ড

    গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস অনুসারে, তাদের সম্মিলিত বয়স ২০২ বছর, যা এর আগে কোনও বিবাহিত দম্পতির ক্ষেত্রে দেখা যায়নি। এই রেকর্ড শুধু তাদের বয়সের জন্য নয়, জীবনের প্রতি তাদের ইতিবাচক মনোভাব এবং সাহসিকতার জন্যও দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।

    পরিবারের প্রতিক্রিয়া

    বার্নি ও মার্জরির উভয়েরই সন্তান ও নাতি-নাতনি রয়েছে। তাদের পরিবার এই বিয়ে নিয়ে আনন্দিত। বার্নির নাতনি সারাহ সিকারম্যান বলেন, "বর্তমান জীবনের নানা দুঃখ ও চ্যালেঞ্জের মধ্যে এই সম্পর্ক এক ধরনের বিশেষ অনুভূতি এনে দেয়। জীবনের শেষ মুহূর্তে কারও সঙ্গ পাওয়া সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ।"

    প্রেমের জয়

    বার্নি ছিলেন একজন ইঞ্জিনিয়ার এবং মার্জরি ছিলেন শিক্ষিকা। তাদের আগের সঙ্গীরা মারা যাওয়ার পর তারা জীবনের সায়াহ্নে একে অপরকে নতুনভাবে খুঁজে পান।

    বার্নি ও মার্জরি প্রমাণ করলেন, ভালোবাসার কোনো সময়সীমা নেই। জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে উদযাপন করার জন্য এই বিয়ে কেবল তাদের নয়, গোটা বিশ্ববাসীর জন্য এক অনুপ্রেরণার গল্প।

    "বয়স শুধু একটি সংখ্যা"—বার্নি ও মার্জরি এই কথা জীবন্ত করে তুলেছেন।

    এসএফ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…