এইমাত্র
  • যেকোন সময় পাকিস্তানের আকাশে ক্ষেপণাস্ত্রের গর্জন
  • সরকারি কর্মচারীদের চাকরিচ্যুত করা যাবে তদন্ত ছাড়াই
  • গণহত্যার বিচার ও সংস্কার ছাড়া জাতি নির্বাচন মানবে না: জামায়াত আমির
  • শেরপুরে সীমান্তে ৪৯৭ বোতল ভারতীয় মদসহ ২টি গরু জব্দ
  • হত্যার পর শ্বশুরকে ফোন: আপনার মেয়েকে মেরে ফেলছি, লাশ নিয়ে যান
  • ভারতকে পাল্টা হুঁশিয়ারি, পানি বন্ধ করলে তা যুদ্ধ হিসাবে দেখবে পাকিস্তান
  • মুগদা মেডিকেলে অভিযান, পাঁচ নারীসহ গ্রেফতার ২২ দালাল
  • বাণিজ্য বন্ধের ঘোষণা দিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিলো পাকিস্তান
  • সরিষাবাড়ীতে ১৮ কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
  • অপহরণের ৭ দিন পর মুক্তি পেয়েছে চবির ৫ শিক্ষার্থী
  • আজ বৃহস্পতিবার, ১১ বৈশাখ, ১৪৩২ | ২৪ এপ্রিল, ২০২৫
    জাতীয়

    ফ্যাসিস্ট সবচেয়ে বড় অশুভ শক্তি: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

    সময়ের কণ্ঠস্বর, ঢাকা প্রকাশ: ১৪ এপ্রিল ২০২৫, ০১:০২ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর, ঢাকা প্রকাশ: ১৪ এপ্রিল ২০২৫, ০১:০২ পিএম

    ফ্যাসিস্ট সবচেয়ে বড় অশুভ শক্তি: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

    সময়ের কণ্ঠস্বর, ঢাকা প্রকাশ: ১৪ এপ্রিল ২০২৫, ০১:০২ পিএম

    এবারের বাংলা নববর্ষকে বরণের শোভাযাত্রা রাজনৈতিক নয় জানিয়ে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, ফ্যাসিস্ট কোনো রাজনীতির অংশ নয়, ফ্যাসিস্ট সবচেয়ে বড় অশুভ শক্তি। তাই আমরা শুধু ফ্যাসিস্টের মুখাবয়ব ব্যবহার করেছি। কিন্তু একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক গ্রুপ এটিকে তাদের প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করেছে।

    সোমবার (১৪ এপ্রিল) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) চারুকলার আয়োজনে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

    উপদেষ্টা ফারুকী বলেন, দেশের সকল জনগোষ্ঠী, সকল ঐতিহ্য- সেই আকবর আমলের ঐতিহ্য, সুলতানি আমলের ঐতিহ্য সবকিছুর মিশ্রণ এখানে দেখবেন। তবে টিপিক্যাল রাজনীতির কিছু এখানে নেই।

    ১৯৮৯ সালে চারুকলায় আনন্দ শোভাযাত্রা নামে বর্ষবরণ শোভাযাত্রা শুরু হয়েছিল। পরে ১৯৯৬ সালে এটিকে মঙ্গল শোভাযাত্রা নাম দেওয়া হয়। এবার কর্তৃপক্ষ এটিকে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা নাম দিয়েছে। এটি নিয়ে প্রশ্ন তুলে সংবাদ সম্মেলন করেছেন চারুকলার একদল শিক্ষার্থী।

    এ বিষয়ে সংস্কৃতি উপদেষ্টা বলেন, চাপিয়ে দেওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি, আগে চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল। নাম ছিল বর্ষবরণ শোভাযাত্রা যশোরে। সেখান থেকে ঢাকায় আসার পর নাম হয় আনন্দ শোভাযাত্রা। এরপর চাপানো হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা। এবার চারুকলা সিদ্ধান্ত নিয়েছে চারুকলায় যে নামে চালু হয়েছিল সে নামে শুরু হবে।

    তিনি আরও বলেন, এটা আসলে বাঙালির প্রাণের উৎসব আর নেই, অনেকদিন ধরে এটাকে আমরা বাঙালির প্রাণের উৎসব বানিয়ে রেখেছি। কিন্তু এটা বাংলাদেশের প্রাণের উৎসব। বাঙালি, চাকমা, মারমা, গারোসহ সকল জাতিগোষ্ঠী বর্ষবরণ পালন করে। ফলে আমরা এটাকে বাংলাদেশের উৎসব হিসেবে পালন করা শুরু করলাম।

    নববর্ষকে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐক্যের বড় উপলক্ষ্য উল্লেখ করে মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, আমি মনে করি এটা বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐক্য এবং সম্মিলনের একটি বড় ধাপ। আমরা হয়ত ২০-৩০ বছর পর থাকবো না, কিন্তু আজকের বছরটি স্মরণীয় হয়ে থাকবে। কারণ এরপর থেকে বাংলাদেশ এভাবেই চলবে।

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…