এইমাত্র
  • তাপমাত্রা কমাতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টি’ ঝরাবেন হিট অফিসার
  • হিলি ও ঘোড়াঘাটে সড়ক দুর্ঘটনায় চারজনের মৃত্যু
  • বিএনপি থেকে ৭৩ নেতা বহিষ্কার
  • মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
  • দেশে গাছের জন্য হাহাকার, অথচ শরীয়তপুরে গাছ কেটে সাবাড় করছে বন বিভাগ
  • সড়ক দুর্ঘটনায় একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই
  • দেশে রেকর্ড ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা, ভাঙল ৭৬ বছরের রেকর্ড
  • লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
  • থাই গভর্নমেন্ট হাউসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
  • ওমরাহ পালনে ইচ্ছুক মুসল্লিদের জন্য সুখবর
  • আজ শুক্রবার, ১৩ বৈশাখ, ১৪৩১ | ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
    দেশজুড়ে

    সাত বছর পর মিতু হত্যা মামলার আসামি কালু গ্রেফতার

    জে জাহেদ, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, চট্টগ্রাম প্রকাশ: ৩ জুন ২০২৩, ০৪:১৪ পিএম
    জে জাহেদ, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, চট্টগ্রাম প্রকাশ: ৩ জুন ২০২৩, ০৪:১৪ পিএম

    সাত বছর পর মিতু হত্যা মামলার আসামি কালু গ্রেফতার

    জে জাহেদ, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, চট্টগ্রাম প্রকাশ: ৩ জুন ২০২৩, ০৪:১৪ পিএম

    বহুল আলোচিত সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তারের স্ত্রী মিতু হত্যা মামলার আসামি মো.খাইরুল ইসলাম কালুকে সাত বছর পালিয়ে থাকার পর গ্রেফতার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) চট্টগ্রাম মেট্রো ইউনিট।

    শুক্রবার (০২ জুন) রাত ২টার দিকে নগরের আকবর শাহ থানাধীন ছিন্নমূল এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। খাইরুল ইসলাম কালু রাঙ্গুনিয়া উপজেলার বাসিন্দা। তিনি মিতু হত্যা মামলায় চার্জশিটভুক্ত আসামি।

    পিবিআই চট্টগ্রাম মেট্রো ইউনিটের পুলিশ সুপার নাইমা সুলতানা জানান, মিতু হত্যাকাণ্ডের পর থেকে বিভিন্ন স্থানে পালিয়ে ছিলেন কালু। বিভিন্ন ছদ্মবেশ নিয়ে কালু গত সাত বছর ধরে গ্রেফতার এড়াতে সক্ষম হয়েছিলেন।

    নগরের আকবর শাহ এলাকায় একটি ভবনে দারোয়ানের চাকরি করতেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কালুকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানার পাশাপাশি বিদেশযাত্রা ঠেকাতে পাসপোর্ট জব্দের আদেশ দিয়েছিলেন আদালত। তাকে রাঙ্গুনিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

    রাঙ্গুনিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুব মিল্কি জানান, পাঁচলাইশ থানা ও রাঙ্গুনিয়া থানার মামলায় খাইরুল ইসলাম কালুর বিরুদ্ধে দুটি গ্রেফতারি পরোয়ানা ছিল। সেই দুটি পরোয়ানামূলে তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

    মিতু হত্যা মামলায় আসামিরা হলেন- বাবুল আক্তার, মোতালেব মিয়া ওরফে ওয়াসিম, আনোয়ার হোসেন, এহতেশামুল হক ভোলা, শাহজাহান মিয়া, কামরুল ইসলাম শিকদার মুছা ও খায়রুল ইসলাম। এ সাত আসামির মধ্যে চারজন কারাবন্দি। ভোলা জামিনে এবং মুছা রয়েছেন নিখোঁজ।

    মামলার নথি থেকে জানা যায়, গত ২০ ফেব্রুয়ারি আসামিদের আদালতে হাজির না করায় অভিযোগ গঠন পিছিয়েছিল। এর আগে ৩১ জানুয়ারি মিতু হত্যায় চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ ড. জেবুন্নেছা বেগমের আদালত বিচার শুরুর নির্দেশনা দিয়ে তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে নথি পাঠানোর নির্দেশ দেন।

    গত বছরের ১৩ সেপ্টেম্বর বিকেলে মিতু হত্যা মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারসহ ৭ জনকে আসামি করে আদালতে ২ হাজার ৮৪ পৃষ্ঠার চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। এই অভিযোগপত্র গত ১০ অক্টোবর গ্রহণ করেন আদালত।

    ২০১৬ সালের ৫ জুন নগরের জিইসি মোড় এলাকায় খুন হন মাহমুদা খানম মিতু।

    এআই

    ট্যাগ :

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…