এইমাত্র
  • জাতি গঠনমূলক কাজে সশস্ত্র বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে: রাষ্ট্রপতি
  • অটোচালকদের রেললাইন অবরোধে ঢাকার সঙ্গে রেল যোগাযোগ বন্ধ
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
  • সিরিয়ার ঐতিহ্যবাহী শহরে ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৩৬
  • আজ ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজের ক্লাস বন্ধ
  • রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
  • রাজধানীতে আজ ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
  • ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই: প্রধান উপদেষ্টা
  • বিচারের শুদ্ধতায় ট্রাইব্যুনালে আপিলের বিধান রাখা হয়েছে : আইন উপদেষ্টা
  • সশস্ত্র বাহিনী দিবসে শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
  • আজ বৃহস্পতিবার, ৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২১ নভেম্বর, ২০২৪

    আবহাওয়া

    আরও কমবে তাপমাত্রা, শীত নিয়ে আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
    দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করছে ১৪ ডিগ্রির ঘরে। আগামী পাঁচদিনের মধ্যে দিন ও রাতের তাপমাত্রা আরো কমবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। সোমবার (১৮ নভেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. আবদুর রহমান খানের দেওয়া সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।আবহাওয়া অফিস জানায়, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এছাড়া শেষ রাত থেকে ভোর পর্যন্ত দেশের উত্তরাঞ্চলে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যত্র কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। এদিন দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়, ১৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। রংপুর বিভাগে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দেশের অন্যত্র সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। সারাদেশের দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এছাড়া শেষ রাত থেকে ভোর পর্যন্ত দেশের উত্তরাঞ্চলে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যত্র কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।আগামী বুধবার (২০ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। এছাড়া শেষ রাত থেকে ভোর পর্যন্ত দেশের উত্তরাঞ্চলে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যত্র কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।এবি 
    সাগরে লঘুচাপে কয়েকটি অঞ্চলে বৃষ্টির আভাস
    দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে দেশের ৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার জন্য দেওয়া আবহাওয়ার এক পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয়, দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু'এক জায়গায় হালকা বৃষ্টি/গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এছাড়া সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে, দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এটি তামিলনাডু-শ্রীলংকা উপকূলের দিকে অগ্রসর হতে পারে।আগামীকাল বৃহস্পতিবারের (১৪ নভেম্বর) আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এছাড়াও বর্ধিত ৫ দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় রাতের তাপমাত্রা কমতে পেতে পারে বলে জানায় সংস্থাটি।এইচএ
    নভেম্বরে একসঙ্গে শক্তিশালী ৪ ঘূর্ণিঝড়!
    পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরে বর্তমানে চারটি শক্তিশালী ঝড় সক্রিয় রয়েছে। জাপানের আবহাওয়া সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, নভেম্বর মাসে একসঙ্গে চারটি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় সক্রিয় থাকার ঘটনা ১৯৫১ সালের পর এই প্রথম এবং গত সাত বছরের মধ্যে এই ধরনের পরিস্থিতি কখনোই দেখা যায়নি।সিএনএন জানিয়েছে, যৌথ টাইফুন সতর্কীকরণ কেন্দ্রের স্যাটেলাইট চিত্রে পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে টাইফুন ইংজিং, টাইফুন তোরাজি, গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঝড় উসাগি এবং গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঝড় ম্যান-ইকে সক্রিয় অবস্থায় দেখা গেছে। এই চারটি ঝড় ফিলিপিন্সের বিভিন্ন অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) টাইফুন ইংজিং উত্তর-পূর্ব ফিলিপিন্সে আঘাত হানে যার বাতাসের গতিবেগ আটলান্টিকের ক্যাটাগরি ৪ মাত্রার ঘূর্ণিঝড়ের সমান ছিল। তবে এত কোনো প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি। ঝড়টি প্রবল বৃষ্টিপাত, উত্তাল ঢেউ এবং ভূমিধস ঘটিয়ে শেষ হয়। পরে ইংজিং পশ্চিম দিকে চীনের হাইনান প্রদেশ হয়ে ভিয়েতনাম আঘাত হানে।বর্তমানে সেখানে প্রবল বৃষ্টিপাত হচ্ছে।পরদিন ঘূর্ণিঝড় তোরাজি ফিলিপিন্সের লুজোনের অরোরা প্রদেশের পূর্ব উপকূলে আঘাত হানে। এর বাতাসের গতি আটলান্টিকের ক্যাটাগরি ওয়ান হারিকেনের সমান। এর আগে আরও হাজারো মানুষকে সরিয়ে নেয়া হয়। বর্তমানে এটি দুর্বল হয়ে দক্ষিণ চীন সাগরের দিকে অগ্রসর হচ্ছে এবং চীনের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে ভারী বৃষ্টি বয়ে আনবে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে।এদিকে, ফিলিপিন্স আরও দুটি ঝড়ের সম্মুখীন হতে যাচ্ছে। গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঝড় উসাগি লুজোনের উত্তর-পূর্ব দিকে অবস্থিত এবং মঙ্গলবারের মধ্যে এটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। পাশাপাশি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঝড় ম্যান-ই গুয়ামের কাছাকাছি অবস্থান করছে এবং এটি শুক্রবার ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।এফএস
    ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা, যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
    আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে আরও একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া অধিদপ্তর। পরবর্তী দুদিনে এটি তামিলনাড়ু ও শ্রীলংকা উপকূলের দিকে অগ্রসর হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত আবহাওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এই সময়ে সারা দেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।এ দিকে সকাল ৬টায় ঢাকায় বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৭৭ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫-১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস প্রবাহিত হতে পারে।আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়, মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, যার বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এরপর পরবর্তী ২ দিনে এটি তামিলনাড়ু ও শ্রীলঙ্কা উপকূলের দিকে অগ্রসর হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।এবি 
    লাহোরে ভয়াবহ বায়ুদূষণে হাসপাতালে ভর্তি অন্তত ৯০০
    ভয়াবহ রূপ নিয়েছে পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর লাহোরের বায়ু দূষণ। দূষিত ঘন বায়ুতে ঢেকে গিয়েছে পুরো শহর, এমনকি পাঞ্জাব প্রদেশ। এরই মধ্যে বায়ু দূষণজনিত অসুস্থতায় হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে প্রায় ৯০০ জন। দেশটির সংবাদমাধ্যম ডনের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।শহরটির বায়ুদূষণ পরিস্থিতি এতটাই চরম হয়েছে যে, রাস্তায় বের হলে চোখে জ্বালাপোড়া ও গলা জ্বলছে। দরজা–জানালা দিয়ে প্রবেশ করা বিষাক্ত কণার ক্ষতির পরিমাণ কমাতে বাড়িতে খুব কম লোকই এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করতে সক্ষম হচ্ছেন।দূষণ থেকে শিশুদের সুরক্ষা দিতে লাহোরের পাশাপাশি পাঞ্জাব প্রদেশের আরও কয়েকটি শহরে সব স্কুল বন্ধ রাখা হয়েছে। আগামী ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত স্কুল বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।ভারত সীমান্তবর্তী পাকিস্তানের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর লাহোরে প্রায় দেড় কোটি মানুষের বাস। বিভিন্ন কলকারখানা থাকায় শহরটি প্রায়ই দূষণ তালিকায় শুরুর দিকে থাকে। তবে চলতি নভেম্বরে সেখানকার বায়ুদূষণ রেকর্ড মাত্রায় পৌঁছেছে।বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয়। আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, বায়ুর মান সূচকে লাহোরের স্কোর ১ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। আজ মঙ্গলবার শহরটির সবশেষ স্কোর ছিল ৯১০।বায়ুর মান সূচকে ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত স্কোর অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। সূচকে ৩০০ স্কোর ছাড়িয়ে গেলে একে ‘বিপজ্জনক’ বলা হয়। তাই লাহোরের বায়ুর মানের স্কোর নজিরবিহীন বলে মনে করা হচ্ছে।এবি 
    বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস, কমবে তাপমাত্রা
    দেশের ৩ বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একইসঙ্গে রাতের তাপমাত্রা ক্রমশ কমতে পারে।  এছাড়া দেশের অন্যান্য জায়গায় আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে।সোমবার (১১ নভেম্বর) সকালে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। আবহাওয়া অফিস বলছে, মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এর একটি বাড়তি অংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এ ছাড়া দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এরপরে পরবর্তী ২ দিনে এটি তামিলনাডু অথবা শ্রীলঙ্কা উপকূলের দিকে অগ্রসর হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।এমন পরিস্থিতিতে সোমবার (১১ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। এ সময় দেশের অন্যান্য জায়গায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। আগামীকাল মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। পরদিন বুধবারও (১৩ নভেম্বর) দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।এইচএ
    টানা ২ দিন তিন বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
    আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগে আগামী দুইদিন বৃষ্টি হতে পারে।  রোববার সকালে দেওয়া আবহাওয়া অফিসের আগামী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাস থেকে এ তথ্য জানা গেছে।সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, সোমবার (১১ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পর্যন্ত খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু’এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পর্যন্ত খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু’এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। তপামাত্রার অবস্থা আগের দিনের অনুরূপ থাকতে পারে।বুধবার (১৩ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় বলা হয়েছে, রাতের তাপমাত্রা হ্রাস পেতে পারে।সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে, মৌসুমের স্বাভাাবিক লঘুচাপটি দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, যার বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে।এসএফ 
    বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা, বৃষ্টির আভাস
    আগামী ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়ার আভাস দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতর। দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় এই লঘুচাপটি সৃষ্টি হতে পারে।শনিবার (৯ নভেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমানের দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে, তবে কিছু অঞ্চলে অস্থায়ী মেঘলা আকাশ থাকতে পারে। রাত এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে।রবিবার (১০ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র সারা দিন আকাশ মেঘলা হতে পারে, তবে আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে, তবে দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে।আগামী সোমবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। অন্যত্র আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। আগামী পাঁচদিনে দেশের আবহাওয়া পরিস্থিতিতে সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।এইচএ
    শীত-শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে আগাম বার্তা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
    আজ শনিবার ২৪ কার্তিক ১৪৩১ বাংলা। সে হিসেবে হেমন্তকাল প্রায় শেষ। এর মধ্যেই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে হিমেল হাওয়া ও কুয়াশার দেখা মিলেছে। চারদিকে ছড়িয়ে পড়া কুয়াশা জানান দিচ্ছে আর কিছুদিন পরেই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে শীত পড়তে শুরু করবে। সেই সঙ্গে ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে কয়েক দফা শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে বলেও সংস্থাটি জানিয়েছে।  গত বুধবার ৩ মাসের (নভেম্বর-ডিসেম্বর-জানুয়ারি) পূর্বাভাসে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, এবারের শীত মৌসুমে দেশে ৮ থেকে ১০টি মৃদু (তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস) থেকে মাঝারি (৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। তবে দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলে দু-তিনটি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ (৪ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস) বয়ে যেতে পারে। পূর্বাভাসে আরো বলা হয়েছে, শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের উত্তর, উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, মধ্যাঞ্চল ও নদ-নদী অববাহিকায় মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে দিন ও রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য কমে আসতে পারে, এতে শীতের অনুভূতি বাড়তে পারে।এবার ভারি শীতের আগে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এ সময় বঙ্গোপসাগরে ২ থেকে ৫টি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। যার মধ্যে এক-দুটি নিম্নচাপ ও ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। এ সময় দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে কমতে পারে। তবে দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিক অপেক্ষা কিছুটা বেশি থাকতে পারে।একইসময়ে শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের উত্তর, উত্তরপশ্চিমাঞ্চল, মধ্যাঞ্চল ও নদনদী অববাহিকায় মাঝারি অথবা ঘন কুয়াশা এবং অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে দিন ও রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য কমে আসতে পারে। এতে শীতের অনুভূতি বাড়তে পারে।এইচএ 
    শীত ও শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
    চলতি মাসের মাঝামাঝিতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে শীত অনুভূত হতে পারে। এছাড়া ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে কয়েক দফা শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।বুধবার আবহাওয়ার দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে দেশে ৮-১০টি মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। আর দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলে দুই থেকে তিনটি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বইতে পারে।আবহাওয়াবিদ একেএম নাজমুল হক জানান, ডিসেম্বর এবং জানুয়ারি মাসে শৈত্যপ্রবাহ চলতে পারে। তবে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বইবে ডিসেম্বরের শেষ ও জানুয়ারি মাসের শুরুতে।শীত কবে আসবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখনই সকালের দিকে উত্তরবঙ্গের লোকজন শীতের অনুভূতি পাওয়ার কথা বলছে। তবে এ মাসের ১৫ তারিখের পর শীতের অনুভূতি তৈরি হবে দেশের উত্তর-পূর্ব ও উত্তর-পঞ্চিমাঞ্চলে।এই আবহাওয়াবিদ আরও বলেন, নভেম্বর মাসে অহরহ লঘুচাপ তৈরি হয়। এ মাসে ঘূর্ণিঝড় হতে পারে। ডিসেম্বরেও লঘুচাপ হতে পারে, তবে ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভবনা কম।আবহাওয়া অফিস বলছে, আগামী তিন মাসে দেশে ‘স্বাভাবিক’ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে আছে। এর মধ্যে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমতে পারে।আর শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের উত্তর, উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, মধ্যাঞ্চল ও নদী অববাহিকায় মাঝারি বা ঘন কুয়াশা এবং অন্যান্য এলাকায় হালকা বা মাঝারি ধরণের কুয়াশা পড়তে পারে।এসএফ 
    বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, জেনে নিন ঢাকার অবস্থান
    শুষ্ক আবহাওয়ায় বেড়েছে রাজধানীর বায়ুদূষণ। বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) বিশ্বের ১২১ শহরের মধ্যে বায়ুদূষণে শীর্ষ আট নম্বরে উঠে এসেছে ঢাকা। সকাল ৯টায় সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার সূচক থেকে এ তথ্য জানা যায়।বাতাসের মান নিয়ে লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক প্রকাশ করে আইকিউএয়ার। যা একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয়ার পাশাপাশি সতর্ক করে। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় আইকিউএয়ার সূচকে সবার শীর্ষে অবস্থান করছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বাতাসের মানের স্কোর ৮২২। বাতাসের এই মান নাগরিকদের জন্য ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে ধরা হয়।এদিকে বায়ুদূষণে বিশ্বের ১২১ শহরের মধ্যে তালিকার দুই নম্বরে আছে প্রতিবেশী দেশ ভারতের দিল্লি। শহরটির বাতাসের মানের স্কোর ৪৪১। বাতাসের এই মানও নাগরিকদের জন্য ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে ধরা হয়। এছাড়া ১৭৫ স্কোর নিয়ে তালিকার শীর্ষ তিনে অবস্থান করছে ভিয়েতনামের হ্যানয়। বাতাসের এই মান নাগরিকদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।অন্যদিকে তালিকায় ১৫৩ স্কোর নিয়ে শীর্ষ আট নম্বরে আছে রাজধানী ঢাকা। নাগরিকদের জন্য বাতাসের এই মানও ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই অবস্থায় নগরবাসীকে জানালা বন্ধ রাখার পাশাপাশি ঘরের বাইরে বের হলে মাস্ক ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হয়েছে।একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ পর্যন্ত ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ পর্যন্ত স্কোর মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। অন্যদিকে স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে ধরা হয়। পাশাপাশি ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে।এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোর ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।এবি 
    সব বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস, কমবে তাপমাত্রা
    দেশের সব বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে সারা দেশে তাপমাত্রা কমতে পারে বলেও সংস্থাটি জানিয়েছে। মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এমন তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।এ সময় সারা দেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পেতে পারে। এ ছাড়া ভোরের দিকে সারা দেশের নদী অববাহিকার কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে বলেও পূর্বাভাসে বলা হয়েছে। আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থা সম্পর্কে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসমের স্বাভাবিক লঘুচাপটি দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।এবি 
    বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস, পড়তে পারে কুয়াশাও
    দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি এবং কুয়াশা নিয়ে নতুন বার্তা দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সেইসঙ্গে সারাদেশের নদী অববাহিকার কোথাও কোথাও কুয়াশা পড়তে পারে বলেও ধারণা করা হচ্ছে।সোমবার (৪ নভেম্বর) সকালে আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমানের স্বাক্ষর করা বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এর একটি বাড়তি অংশ উত্তরপূর্ব বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এ পরিস্থিতিতে সোমবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যান্য জায়গায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।এছাড়া মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা এবং বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ সময়ে ভোরের দিকে সারাদেশের নদী অববাহিকার কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরণের কুয়াশা পড়তে পারে।এছাড়া আগামী বুধবার (৬ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দুয়েক জায়গায় হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। এ সময়ে সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।  আর বর্ধিত ৫ দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় বলা হয়েছে, এ সময়ের শেষের দিকে বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে।এদিকে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় আজ দেশের সর্বনিম্ন ১৮.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আবহাওয়া অফিস বলছে, সারা দেশে আজ দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। তবে আগামীকাল মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। পরদিন মঙ্গলবার দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। এ কদিন ভোরের দিকে সারা দেশের নদী অববাহিকার কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।এইচএ
    বিশ্বের ১২০ শহরের মধ্যে বায়ুদূষণে শীর্ষ পাঁচে ঢাকা
    শরৎ পেরিয়ে নামছে হেমন্ত, আসছে কার্তিক মাস। প্রকৃতি যেন আগ থেকে শীতের আগমনী বার্তা দিচ্ছে। তবে রাজধানীতে শীত শুরুর আগেই বায়ুদূষণের কবলে পড়েছে নগরবাসী। সোমবার (৪ নভেম্বর) বিশ্বের ১২০ শহরের মধ্যে বায়ুদূষণে শীর্ষ পাঁচ নম্বরে উঠে এসেছে ঢাকা। সকাল ৯টায় সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার সূচক থেকে এ তথ্য জানা যায়।আইকিউএয়ার বাতাসের মান নিয়ে লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক প্রকাশ করে। যা একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয়ার পাশাপাশি সতর্ক করে। সোমবার সকাল ৯টায় আইকিউএয়ার সূচকে সবার শীর্ষে অবস্থান করছে প্রতিবেশী দেশ ভারতের দিল্লি। শহরটির বাতাসের মানের স্কোর ৪৭৭। বাতাসের এই মান নাগরিকদের জন্য ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে ধরা হয়।এদিকে বায়ুদূষণে বিশ্বের ১২০ শহরের মধ্যে তালিকার দুই নম্বরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বাতাসের মানের স্কোর ৪১৪। বাতাসের এই মানও নাগরিকদের জন্য ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে ধরা হয়। এছাড়া ১৭৭ স্কোর নিয়ে তালিকার শীর্ষ তিনে অবস্থান করছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই। বাতাসের এই মান নাগরিকদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।অন্যদিকে তালিকায় ১৭৪ স্কোর নিয়ে পাঁচ নম্বরে আছে রাজধানী ঢাকা। নাগরিকদের জন্য বাতাসের এই মানও ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই অবস্থায় নগরবাসীকে জানালা বন্ধ রাখার পাশাপাশি ঘরের বাইরে বের হলে মাস্ক ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হয়েছে।একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ পর্যন্ত ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ পর্যন্ত স্কোর মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। অন্যদিকে স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে ধরা হয়। পাশাপাশি ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে।এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোর ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।এবি 
    শীত কবে আসবে, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
    নভেম্বরের শুরুতেও দেশের অধিকাংশ স্থানে এখনো ভ্যাপসা গরম অনুভূত হচ্ছে। শুক্রবার (০১ নভেম্বর) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চট্টগ্রাম বিভাগে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং অধিকাংশ জায়গায় তা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে ছিল। তবে ইতোমধ্যে দেশের উত্তর অংশে শীতের প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে।শনিবার (২ নভেম্বর) সকালে ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, সারা দেশের তাপমাত্রা আরও কিছুদিন অপরিবর্তিত থাকবে। দেশের অধিকাংশ স্থানে আংশিক মেঘলা এবং আবহাওয়া থাকবে প্রধানত শুষ্ক থাকবে।এ দিন সকাল ৬টায় ঢাকার বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৯০ শতাংশ। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকলেও জলীয় বাষ্পের কারণে গরম অনুভূত হচ্ছে।আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানিয়েছে, আগামী ৫ দিনে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা রয়েছে।শীত কবে থেকে পড়বে জানতে চাইলে আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ গণমাধ্যমকে জানান, আগামী আরও কিছু দিন আবহাওয়া প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে। তারপর ধীরে ধীরে দেশের উত্তরাঞ্চল শীতল হতে শুরু করবে। তাদের ধারণা, ডিসেম্বরের ২০ তারিখের পর ঢাকায় শীত পড়বে।গরম না কমার বিষয়ে তিনি আরও বলেন, দেশের দক্ষিণ দিক থেকে এখনো সামান্য বাতাস প্রবাহিত হচ্ছে। এই দক্ষিণা বাতাস বাড়াচ্ছে গরম। দক্ষিণা বাতাস জলীয় বাষ্প নিয়ে আসছে, যে কারণে আবহাওয়া উষ্ণ হয়ে যাচ্ছে।এসএফ 

    Loading…