এইমাত্র
  • অটোচালকদের রেললাইন অবরোধে ঢাকার সঙ্গে রেল যোগাযোগ বন্ধ
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
  • সিরিয়ার ঐতিহ্যবাহী শহরে ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৩৬
  • আজ ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজের ক্লাস বন্ধ
  • রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
  • রাজধানীতে আজ ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
  • ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই: প্রধান উপদেষ্টা
  • বিচারের শুদ্ধতায় ট্রাইব্যুনালে আপিলের বিধান রাখা হয়েছে : আইন উপদেষ্টা
  • সশস্ত্র বাহিনী দিবসে শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
  • ইজিবাইক-মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে শিক্ষার্থীসহ নিহত ২
  • আজ বৃহস্পতিবার, ৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২১ নভেম্বর, ২০২৪

    লাইফস্টাইল

    ঘরের নানা কাজে টুথপেস্ট
    চলুন জেনে নেওয়া যাক টুথপেস্টের বিভিন্ন ব্যবহার সম্পর্কে১. জুতো পরিষ্কার করতে কিন্তু বেশ উপকারী টুথপেস্ট। স্নিকার্স বা চামড়ার জুতোয় লাগিয়ে নিন। তারপর শুকনো নরম কাপড় দিয়ে ঘষে মুছে নিলেই নতুনের মতো চকচক করবে আপনার কাদা লাগা জুতোও।২. বাড়িতে শিশু থাকলে দেয়ালে আঁকিবুঁকি থাকবেই। আঁকিবুকি তুলতে নরম কাপড় বা ব্রাশে টুথপেস্ট লাগিয়ে দেওয়ালে মাখিয়ে নিন। তার পর শুকনো কাপড় দিয়ে ঘষে তুলে ফেলুন। তবে জেল টুথপেস্ট ব্যবহার করবেন না কিন্তু।৩. বাথরুমের আয়নায় বাষ্প জমে যায়। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন টুথপেস্ট ব্যবহার করে। নন-জেল টুথপেস্ট আয়নায় লাগিয়ে পাতলা কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করে ফেলুন। আয়না ঝাপসা হবে না।৪. চা বা কফি মগের হলুদ দাগ তুলতে প্রথমে কিছুক্ষণ টুথপেস্ট লাগিয়ে রেখে দিন। এবার সেটিকে ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। নিমেষে ঝকঝকে হয় উঠবে কাপ।।৫. রান্না করার পরে কিছুতেই হাত থেকে পেঁয়াজ-রসুনের গন্ধ দূর করতে কয়েক ফোঁটা টুথপেস্ট লাগিয়ে ভালো করে ঘষে নিন। তার পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। মুহূর্তে দুর্গন্ধ দূর হয়ে যাবে।৬.হঠাৎ কাপড়ে কলমের দাগ লেগে গেছে? দুশ্চিন্তার কিছু নেই। টুথপেস্টের সাহায্যে তুলে ফেলুন চট করে। দাগের উপরে সাদা টুথপেস্ট লাগিয়ে জোরে জোরে ঘষুন। বার কয়েক করলে উঠে যাবে কালির দাগ। দাগ উঠে গেলে ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুয়ে ফেলুন কাপড়। লিপস্টিকের দাগও দূর করতে পারবেন একইভাবে।৭. স্পঞ্জে টুথপেস্ট নিয়ে সিঙ্ক ঘষে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ঝকঝকে হওয়ার পাশাপাশি দুর্গন্ধও দূর হবে।৮. কাঠের আসবাবে পানির সাদাটে দাগ পড়েছে? দাগ ওঠাতে সাহায্য নিন টুথপেস্টের।৯. কার্পেটে চা অথবা কফির দাগ পড়লে খানিকটা টুথপেস্ট ঘষে পরিষ্কার করে নিন।১০. ইস্ত্রির সামনের অংশে দাগ লেগে থাকলে কাপড়ও নোংরা হয়ে যায়। একটি নরম কাপড়ে টুথপেস্ট লাগিয়ে পরিষ্কার করে আরেকটি কাপড়ের সাহায্যে মুছে ফেলুন ইস্ত্রি।১১. পুরনো নরম ব্রাশে সামান্য টুথপেস্ট লাগান। তার পর তা দিয়ে ধীরে ধীরে ঘষুন রুপোর গয়না। এর পর পাতলা কাপড় দিয়ে আলতো করে মুছে পরিষ্কার করে নিন। কালচে দাগ উঠে একেবারে চকচকে হয়ে যাবে।এমআর
    জেনে নিন আজকের রাশিফল ২০ নভেম্বর ২০২৪
    আজ বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪। প্রতিটি রাশির নিজস্ব স্বভাব এবং গুণ-ধর্ম থাকে, তাই প্রতিদিন গ্রহের স্থিতি অনুসারে তাদের সঙ্গে যুক্ত জাতকের জীবনে নানা ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে। এ কারণেই প্রত্যেক রাশির রাশিফল আলাদা-আলাদা হয়। ভাগ্যরেখা অনুযায়ী আপনার আজকের দিনটি কেমন কাটতে পারে? ব্যক্তি, পারিবারিক ও কর্মক্ষেত্র সম্পর্কে কী বলছে জ্যোতিষশাস্ত্র? এ বিষয়গুলো সম্পর্কে যারা দিনের শুরুতেই কিছুটা ধারণা নিয়ে রাখতে চান তারা একবার পড়ে নিতে পারেন আজকের রাশিফল।মেষ রাশি (২১ মার্চ - ২০ এপ্রিল) এই দিনটি আপনি আপনার পছন্দসই জিনিসে অর্থ ব্যয় করতে পারেন। বিবাহযোগ্য জাতক জাতিকারা এই দিন বিবাহের জন্য একটি ভাল প্রস্তাব পেতে পারেন। যাঁরা অনেকদিন নতুন যানবাহন বা কিছু গৃহস্থালির জিনিস কেনার পরিকল্পনা করছিলেন তাঁরা এই দিন তা কিনতে পারেন। নিয়মিত ব্যায়াম এবং একটি সুষম ডায়েট আপনার মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করবে। নিজের সমস্ত ইচ্ছেকে সত্যি করতে হলে এটি একটি অনুকূল দিন, শুধু আপনার আত্মবিশ্বাস বজায় রাখুন এবং ইতিবাচক চিন্তাভাবনা নিয়ে এগিয়ে যান। শুভ রঙ: হলুদ, শুভ সংখ্যা: ৭বৃষ রাশি (২১ এপ্রিল - ২১ মে)আর্থিক অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে এই দিন কিছু অপ্রত্যাশিত ব্যয় হতে পারে, তাই বাজেট বজায় রাখুন। স্বাস্থ্যের দিক থেকে, নিয়মিত ব্যায়াম এবং একটি সুষম ডায়েট অনুসরণ করার প্রয়োজন। তবে সামগ্রিক ভাবে, এই দিনটি আপনার জন্য ইতিবাচকতা এবং সমৃদ্ধির সম্ভাবনা নিয়ে আসতে চলেছে। দিনের অভিজ্ঞতা উপভোগ করুন এবং এগিয়ে যেতে থাকুন। এই দিন সন্ধ্যায় আপনার প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটানোর ভাল সুযোগও আসতে পারে, যা আপনার জন্য খুব আরামদায়ক হবে। এই দিনটিকে সফল করতে কঠোর পরিশ্রম ও দৃঢ় সংকল্প বজায় রাখুন এবং সময়মতো সুযোগের সদ্ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। শুভ রঙ: লাল, শুভ সংখ্যা: ১২মিথুন রাশি (২২ মে - ২১ জুন)এই দিন রুটিন কাজকর্ম থেকে বিরতি নিন এবং নতুন কিছু করার চেষ্টা করুন। এটি আপনার মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করবে এবং মেজাজও ভাল থাকবে। সামাজিক জীবনে নতুন বন্ধুত্ব হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়াও, পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে পুনরায় মিলিত হওয়ার সুযোগ আসতে পারে, এতে আপনার মন ভাল থাকবে। ব্যক্তিগত সম্পর্ক আরও মজবুত করার এটাই সেরা সময়। তবে আপনার সঙ্গীর সঙ্গে সংবেদনশীল ভাবে কথা বলুন এবং তাঁর মতামতকে সম্মান দিন। এই দিন পরিবারিক দিক থেকেও সাহায্য পেতে পারেন এবং তবে মনে করে আপনাকে পরিবারেরও সমর্থন করতে হবে। অর্থ উপার্জনের জন্য এই দিনটি অনুকূল নয়। সারা দিনের শেষে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় কাটালে আপনি মানসিক শান্তি পাবেন। শুভ রঙ: কমলা, শুভ সংখ্যা: ৪কর্কট রাশি (২২ জুন - ২২ জুলাই)এই দিন সামাজিক ক্ষেত্রে কিছু সুখকর সংবাদ পেতে পারেন। বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান এবং বন্ধুত্বের সম্পর্ক শক্তিশালী করার চেষ্টা করুন। নিজের অনুভূতিকে যেমন সম্মান করতে হবে, তেমনই যে কোনও পরিস্থিতিতে নিজেকে সংযত রাখুন। সামগ্রিক ভাবে, প্রিয়জনদের সময় দিন, এতে আপনি ইতিবাচক শক্তি অনুভব করবেন। নিজের মনের কথা শুনুন এবং এগিয়ে যান! এই দিনটি আপনার পক্ষে অনুকূল নাও হতে পারে, তবে আপনাকে কঠোর পরিশ্রম চালিয়ে যেতে হবে। নিজের শরীরের যত্ন নিন। এই সময় নিজের মতামত শেয়ার করতে ভুলবেন না, কারণ আপনার চিন্তাভাবনাই আপনার শক্তি হয়ে উঠতে পারে। শুভ রঙ: মেরুন, শুভ সংখ্যা: ১০সিংহ রাশি (২৩ জুলাই - ২৩ আগস্ট)সিংহ জাতক জাতিকারা এই দিন সুখী ও সফল হবেন। এই দিন আপনার কাজে সাফল্য পাবেন এবং আপনার নাম উজ্জ্বল হবে। স্বাস্থ্যের পরিপ্রেক্ষিতে, নিয়মিত ব্যায়াম এবং একটি সুষম ডায়েটের দিকে মনোযোগ দিন। মানসিক শান্তি পেতে যোগব্যায়াম বা ধ্যান অবলম্বন করা যেতে পারে। এই দিনটিকে সবচেয়ে বেশি কাজে লাগানোর চেষ্টা করুন, নিজের অন্তর্দৃষ্টিকে বিশ্বাস করুন এবং যে সিদ্ধান্তই নিন তাতে বিশ্বাস রাখুন। নিজের মতামত শেয়ার করার চেষ্টা করুন এবং অন্যদের সঙ্গে কথোপকথনের সময় ভারসাম্য বজায় রাখুন। শুভ রঙ: নেভি ব্লু, শুভ সংখ্যা: ১৪কন্যা রাশি (২৪ আগস্ট – ২৩ সেপ্টেম্বর)এই দিন সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আপনি নতুন নতুন মানুষদের সঙ্গে দেখা করতে পারে। এতে আপনার সামাজিক পরিচিতি আরও প্রসারিত হবে। নিজের ওপর আত্মবিশ্বাস বজায় রাখুন এবং স্পষ্টতার সঙ্গে নিজের চিন্তাভাবনা প্রকাশ করুন। জাতক জাতিকারা এই দিন মানসিক ভাবে শক্তিশালী বোধ করবেন, তাই এই দিনের সব সুযোগ ইতিবাচক ভাবে ব্যবহার করুন। এই দিনটি আপনার জন্য খুব শুভ হবে এবং আপনি আপনার জীবনে সুখ এবং সাফল্য পাবেন। রাশিফল অনুসারে, এই দিনটি জাতক জাতিকাদের জন্য খুবই অনুকূল। তাই কাজে মনোনিবেশ করুন এবং আপনার লক্ষ্য অর্জনের জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করুন। শুভ রঙ: সাদা, শুভ সংখ্যা: ৮তুলা রাশি (২৪ সেপ্টেম্বর – ২৩ অক্টোবর)এই দিনটি জাতক জাতিকাদের জন্য ইতিবাচক শক্তিতে পূর্ণ। এই দিন এমন কিছু করতে পারেন যা আপনাকে আনন্দ দেবে। এই সময় নিজের ওপর বিশ্বাস রাখুন, এটি আপনাকে সঠিক পথে যেতে সাহায্য করবে। আপনাকে আপনার আর্থিক পরিস্থিতি ভাল ভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। নিজের সন্তানদের ভবিষ্যতের কথাও ভাবতে হবে। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় কাটানোর চেষ্টা করুন এবং তাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখুন। আর্থিক বিষয়ে সতর্ক থাকা জরুরি। শুভ রঙ: নীল, শুভ সংখ্যা: ৩বৃশ্চিক রাশি (২৪ অক্টোবর – ২২ নভেম্বর)এই দিনটি মানসিক উদ্যম এবং শক্তিতে ভরপুর হবে। আপনি আপনার মতামত প্রকাশ করতে সক্ষম হবেন এবং অন্যদের উপর নিজের ছাপ রেখে যেতে সমর্থ হবেন। আপনার অন্তর্দৃষ্টি এই দিন বিশেষ ভাবে শক্তিশালী হবে, যা আপনাকে আপনার চারপাশের পরিস্থিতিকে আরও ভাল ভাবে বুঝতে সাহায্য করবে। এই দিন কর্মজীবনে বিশেষ সুযোগ আসতে পারে, যা আপনার কঠোর পরিশ্রম এবং নিষ্ঠার ফল হতে চলেছে। দলগত কাজে নিজেকে নিয়োগ করতে চেষ্টা করুন, এতে আপনি সাফল্য পাবেন। এই দিন আপনি নিজের ধারণা স্পষ্ট ভাবে প্রকাশ করতে এবং অন্যদের সমর্থন পেতে সমর্থ হবেন। ব্যক্তিগত জীবনেও, জীবনসঙ্গীর সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক তৈরি করার চেষ্টা করুন। শুভ রঙ: ম্যাজেন্টা, শুভ সংখ্যা: ৬ধনু রাশি (২৩ নভেম্বর – ২১ ডিসেম্বর)এই দিন আপনাকে প্রতিটি কাজ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে সম্পন্ন করতে হবে। কর্মক্ষেত্রে আপনি সাফল্য পাবেন এবং আপনার দিনটি চমৎকার হবে। তবে কর্মক্ষেত্রে অযথা তর্কে জড়াবেন না, সহকর্মীদের সঙ্গে সম্প্রীতি বজায় রাখুন, এতে আপনিই উপকার পাবেন। এই দিন নিজের ইতিবাচক শক্তিকে সঠিক ভাবে ব্যবহার করুন এবং আপনার লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যান। স্বাস্থ্যের দিক থেকে দেখলে একটু ব্যায়াম এবং ধ্যান আপনাকে মানসিক শান্তি দিতে পারে। এছাড়াও, আপনার ডায়েটের যত্ন নিন। শুভ রঙ: বাদামি, শুভ সংখ্যা: ২মকর রাশি (২২ ডিসেম্বর – ২০ জানুয়ারি)জাতক জাতিকারা মানসিক স্ট্রেস থেকে দূরে থাকতে ধীরে ধীরে শ্বাস নিন এবং প্রয়োজনে ধ্যান অবলম্বন করুন। সামগ্রিক ভাবে, এই দিন নিজেকে অনুপ্রেরণা দেওয়া চেষ্টা করুন, এতে আপনি এগিয়ে চলার জন্য শক্তি পাবেন। নিজের লক্ষ্যগুলিতে মনোনিবেশ করুন এবং নিজেকে নেতিবাচকতা থেকে দূরে রাখুন। আপনাকে মানসিক ভাবে শক্ত থাকতে হবে। প্রিয় শখের জন্য কিছুটা সময় ব্যয় করলেও আপনি মানসিক শান্তি পাবেন। শিক্ষার্থীরা এই দিন পড়াশোনা থেকে কিছুক্ষণ বিশ্রামের সুযোগ পেতে পারেন। শুভ রঙ: গোলাপি, শুভ সংখ্যা: ১১কুম্ভ রাশি (২১ জানুয়ারি – ১৮ ফেব্রুয়ারি)এই দিন জীবনে প্রেমের নতুন ফুল ফুটতে চলেছে। জীবনসঙ্গীকে আরও বেশি সময় দেওয়ার চেষ্টা করুন। আপনি আপনার সঙ্গীকে এই দিন উপহারও দিতে পারেন। মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য যোগব্যায়াম বা ধ্যান অবলম্বন করার চেষ্টা করুন, যা আপনাকে মানসিক শান্তি দেবে। সামগ্রিক ভাবে, এই দিনটি আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর এবং নতুন কিছু অর্জনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার দিন। নিজের ওপর বিশ্বাস রাখুন এবং ইতিবাচকতার সঙ্গে এগিয়ে যান। এই দিন পুরনো বিনিয়োগে ভাল আয় হতে পারে। এছাড়াও এই দিন আয়ের পথও বাড়তে পারে। শুভ রঙ: সবুজ, শুভ সংখ্যা: ৫মীন রাশি (১৯ ফেব্রুয়ারি – ২০ মার্চ) এই দিন সঙ্গীর সঙ্গে মানসম্পন্ন সময় কাটানোর চেষ্টা করুন, এতে আপনাদের সম্পর্কের গভীরতা বাড়বে। নিজেকে স্বপ্ন পূরণ করতেও অনুপ্রাণিত করুন। অন্যের মতামতকে এই দিন সম্মান জানান, তবে নিজের আত্মবিশ্বাসও বজায় রাখুন। এই দিনটি আপনার জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিতে চলেছে। নিজের অনুভূতিকে সঠিক ভাবে প্রকাশ করার চেষ্টা করুন, এটি মানসিক চাপ কমাতেও সাহায্য করবে। জীবনে রোম্যান্সের সম্ভাবনাও রয়েছে। তবে জাতক জাতিকাদের স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে হবে এবং একটি স্বাস্থ্যকর ডায়েট অনুসরণ করতে হবে। এই দিন আর্থিক অবস্থার উন্নতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আপনি এই দিন নিজের স্বপ্ন পূরণের সুযোগ পেতে পারেন। শুভ রঙ: আকাশি নীল, শুভ সংখ্যা: ১১এবি 
    যেভাবে ত্বকের যত্নে ব্যবহার করবেন গোলাপজল
    নিখুঁত ত্বকের জন্য গোলাপজল তালিকায় সবার ওপরে থাকে। ত্বক পরিষ্কার করা থেকে ত্বকের ময়েশ্চারাইজার; প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে এ উপাদানটি ব্যবহার হয়ে আসছে রূপচর্চায়।  কেননা, এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রেখে ত্বককে রাখে সতেজ। পাশাপাশি ত্বক করে উজ্জ্বল ও দাগহীন। দেখে নেওয়া যাক-কীভাবে ত্বকের যত্নে ব্যবহার করবেন গোলাপজল।অলিভ, নারিকেল বা বাদাম তেলের সঙ্গে এক চামচ গোলাপজল মিশিয়ে ত্বকে ম্যাসাজ করুন। টিস্যু বা কটন প্যাডে মুখ মুছে এরপর ফেসওয়াশ ব্যবহার করুন। এ ডাবল ক্লিনজিং থেরাপি ত্বকের ভিতর থেকে সব মেকআপ ও ময়লা দূর করবে।আধা কাপ গোলাপজলের সঙ্গে এক টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে স্প্রে বোতলে ভালো করে ঝাঁকিয়ে নিন। ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে মিশ্রণটি ত্বকে স্প্রে করুন। শুকিয়ে গেলে দিনে সানস্ক্রিন আর রাতে ময়েশ্চারাইজার লাগান। এটি নিরাপদ টোনার।এক কাপ গোলাপজলের সঙ্গে এক চামচ লেবুর রস আর কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন মিশিয়ে আইস বক্সে রেখে বরফ করে রাখুন। রাতে শোবার আগে ত্বক পরিষ্কার করে এ আইসকিউব ত্বকে ঘষে নিন। রাতভর ত্বকের যত্ন নেবে এ ময়েশ্চারাইজার।রাতে শোবার আগে প্রতিদিন ফেসপ্যাক, মুলতানি মাটি বা উপটান গোলাপজলে গুলে ত্বকে লাগান। ২০ মিনিট রেখে ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন।এমআর
    জেনে নিন আজকের রাশিফল ১৯ নভেম্বর ২০২৪
    আজ মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪। প্রতিটি রাশির নিজস্ব স্বভাব এবং গুণ-ধর্ম থাকে, তাই প্রতিদিন গ্রহের স্থিতি অনুসারে তাদের সঙ্গে যুক্ত জাতকের জীবনে নানা ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে। এ কারণেই প্রত্যেক রাশির রাশিফল আলাদা-আলাদা হয়। ভাগ্যরেখা অনুযায়ী আপনার আজকের দিনটি কেমন কাটতে পারে? ব্যক্তি, পারিবারিক ও কর্মক্ষেত্র সম্পর্কে কী বলছে জ্যোতিষশাস্ত্র? এ বিষয়গুলো সম্পর্কে যারা দিনের শুরুতেই কিছুটা ধারণা নিয়ে রাখতে চান তারা একবার পড়ে নিতে পারেন আজকের রাশিফল।মেষ রাশি (২১ মার্চ - ২০ এপ্রিল)মা-বাবার সঙ্গে জরুরি আলোচনা সারতে পারেন। দুপুরের পরে কিছু পাওনা আদায় হতে পারে। সম্পত্তির ব্যাপারে চাপ বৃদ্ধি। অন্যের উপকার করতে গিয়ে খরচ বৃদ্ধি। ব্যবসায় উন্নতির ইঙ্গিত। চাকরির স্থানে জটিলতার জন্য দুশ্চিন্তা। কোনও আত্মীয়ের সঙ্গে সামান্য বিষয় নিয়ে তর্ক বাধতে পারে। একাধিক পথে আয় করতে গেলে বিপদ ঘটতে পারে। কাজের ব্যাপারে উদ্বেগ দেখা দিতে পারে। খেলাধুলায় কৃতিত্বের জন্য পুরস্কার পেতে পারেন। অহেতুক ক্রোধ বাড়তে পারে। কাজের ব্যাপারে নতুন যোগাযোগের সম্ভাবনা।বৃষ রাশি (২১ এপ্রিল - ২১ মে)বুদ্ধির ভুলে ক্ষতি হতে পারে। ব্যবসায় কর্মচারীদের সঙ্গে বিবাদে যাবেন না। বাড়িতে বন্ধু সমাগমে খরচ বৃদ্ধি। শরীর নিয়ে কষ্ট পেতে পারেন। বুদ্ধির জোরে শত্রুজয়ে আনন্দ। ভাই-বোনে সম্পত্তি নিয়ে বিবাদ। সম্মান নিয়ে দুশ্চিন্তা। কোনও ক্ষতির থেকে একটুর জন্য রক্ষা পাবেন। প্রেমে আনন্দ বাড়তে পারে। চিকিৎসার খরচ বাড়তে পারে। সন্তানের জন্য দুশ্চিন্তা বাড়তে পারে।মিথুন রাশি (২২ মে - ২১ জুন)মনের মতো স্থানে ভ্রমণের জন্য আনন্দ লাভ। মিথ্যা বদনাম থেকে সাবধান। প্রেমে আনন্দ লাভ। বাড়তি খরচের জন্য ব্যবসায় চাপ। শত্রুর চক্রান্তে ব্যবসায় ক্ষতির আশঙ্কা। জমি ক্রয়-বিক্রয়ে প্রচুর লাভ হতে পারে। পড়াশোনার ক্ষেত্রে খারাপ কিছু ঘটতে পারে। সব থেকে বিশ্বাসযোগ্য মানুষ আপনাকে ঠকাতে পারেন। ন্যায্য পাওনা আদায় করতে গেলে অশান্তি হতে পারে। উচ্চ পদের কোনও চাকরির খোঁজ আসতে পারে। লিভারের সমস্যায় ভোগান্তি।কর্কট রাশি (২২ জুন - ২২ জুলাই)কর্মক্ষেত্রে উন্নতি শেষ মুহূর্তে গিয়ে আটকে যাওয়ায় মানসিক চাপ বৃদ্ধি। দাম্পত্য জীবনে বিবাদ হতে পারে। ব্যবসায় লাভের পরিমাণ বৃদ্ধির ব্যাপারে আলোচনা। কুকথা বলার জন্য অনুতাপ হতে পারে। জ্যোতিষচর্চায় আনন্দ লাভ। শরীরের কষ্ট বৃদ্ধি। কারও দ্বারা ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বুঝে খরচ করুন। সংসারের দায়িত্ব দ্রুত সেরে ফেলুন। দৈনন্দিন কাজে বাধা পড়তে পারে। সিংহ রাশি (২৩ জুলাই - ২৩ আগস্ট)খরচ বৃদ্ধি পেতে পারে। পারিবারিক ভ্রমণে বাধা। প্রেমের ক্ষেত্রে সুখের দিন। আইনি কাজে কোনও উচ্চপদস্থ ব্যক্তির সাহায্য পাবেন। সন্তানের ব্যবহারে কষ্ট পেতে পারেন। বাড়িতে কোনও সুসংবাদ আসতে পারে। সেবামূলক কাজে শান্তিলাভ। কোমরের যন্ত্রণা বাড়তে পারে। স্ত্রীর কোনও কাজে আপনাকে হতভম্ব হতে হবে। নিজের কাজের প্রতি নিজেরই গর্ববোধ হবে। জ্বরজ্বালায় ভোগান্তির আশঙ্কা রয়েছে। গৃহনির্মাণের পরিকল্পনা। কন্যা রাশি (২৪ আগস্ট – ২৩ সেপ্টেম্বর)কোনও নিকটাত্মীয়ের চক্রান্তে সংসারে বিবাদ। ব্যবসায় লাভ বাড়তে পারে। বাড়িতে নতুন লোক নিয়ে দুশ্চিন্তা। কৃষিকাজে সাফল্য পাবেন। পড়াশোনায় সুনাম বৃদ্ধি। দুপুরের পরে ব্যবসা নিয়ে বিশেষ আলোচনা। ভ্রমণে না যাওয়াই ভাল, কষ্ট বাড়তে পারে। প্রিয়জনের কোনও কাজে সংসারে অশান্তি। কোনও প্রতিবেশীর সঙ্গে বিবাদে আইনি ঝঞ্ঝাট হতে পারে। বেশি কথা বলার ফলে ক্ষতি হতে পারে। বাড়তি উপার্জনের যোগ। তুলা রাশি (২৪ সেপ্টেম্বর – ২৩ অক্টোবর)মনে দুর্বুদ্ধির উদয় হতে পারে। ব্যবসায় শত্রুর দ্বারা ক্ষতি হতে পারে। পরিবারে প্রচুর খরচ হওয়ার সম্ভাবনা। ব্যবসায় অভাবের পরিমাণ বাড়তে পারে। প্রেমে বিবাদ বিচ্ছেদ পর্যন্ত যেতে পারে। অসৎ কোনও কাজের জন্য মনঃকষ্ট। ব্যবসায় পরিবর্তনের যোগ। কর্মস্থানে উন্নতির সুযোগ আসতে পারে। কোমরের কষ্ট বাড়তে পারে। পরিবারের সঙ্গে ভ্রমণের আলোচনা বাতিল হতে পারে। চিকিৎসার খরচ বৃদ্ধি। দাম্পত্য কলহ থেকে সাবধান থাকুন।বৃশ্চিক রাশি (২৪ অক্টোবর – ২২ নভেম্বর)ব্যবসার ক্ষেত্রে তর্ক-বিতর্ক ক্ষতি ডেকে আনতে পারে। আর্থিক সুবিধা পেতে পারেন। প্রতিবেশীর কারণে সম্মান নষ্ট। সেবামূলক কাজে উন্নতি। পরিবারে বিবাদের আশঙ্কা। কোনও বন্ধুর জন্য কষ্ট পেতে পারেন। শুভ কাজে সাফল্য লাভ। পড়াশোনার জন্য বিদেশযাত্রার পরিকল্পনা বাতিল হতে পারে। আপনার আলোচনায় অন্যেরা সন্তুষ্ট হবেন। কর্মক্ষেত্রে মালিকের বশ্যতা স্বীকার করতে হতে পারে। শত্রুপক্ষের সঙ্গে আপস করে নিজের কাজ উদ্ধার করুন। প্রয়োজনীয় বিষয়ে দ্রুত এগিয়ে যান। ধনু রাশি (২৩ নভেম্বর – ২১ ডিসেম্বর)কর্মক্ষেত্র পরিবর্তনের যোগ। আর্থিক উন্নতির জন্য খুব ভাল সময়। সকালের দিকে কোনও দুশ্চিন্তা মাথা খারাপ করবে। শিক্ষকদের জন্য ভাল খবর। প্রেমের ব্যাপারে চাপ আসতে পারে। প্রতিবেশীদের সঙ্গে বিবাদে যাবেন না। নতুন বন্ধুর জন্য আনন্দ লাভ। স্ত্রীর কোনও কাজে শান্তি পাবেন। শত্রু থেকে সাবধান। কোনও আশা নষ্ট হতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে চিন্তা বৃদ্ধি। পেটের সমস্যা বাড়তে পারে। স্বামীর আবদার পূরণ করতে হতে পারে। সন্তানের ব্যাপারে চিন্তা বৃদ্ধি পেতে পারে। মকর রাশি (২২ ডিসেম্বর – ২০ জানুয়ারি)বিষয়সম্পত্তি কেনাবেচা নিয়ে গুরুজনের সঙ্গে মনোমালিন্যের জেরে বাড়িতে বিবাদ হতে পারে। কোনও মহিলার জন্য পরিবারে আনন্দ বৃদ্ধি পেতে পারে। নেশা থেকে ক্ষতির সম্ভাবনা। ব্যবসায় ভাল কিছু ঘটতে পারে। চাকরির স্থানে উন্নতির যোগ লক্ষ করা যাচ্ছে। ব্যয় বাড়তে পারে। কোনও কাজে বার বার চেষ্টা করা বৃথা হবে। শারীরিক কষ্ট অবহেলা করবেন না। আইনি কাজের জন্য ভাল সুযোগ আসতে পারে। বাড়ির কাছে ভ্রমণ হতে পারে। কুচিন্তার কারণে মনঃকষ্ট। লটারি থেকে কিছু আয় হতে পারে। কোনও বন্ধুর দ্বারা ক্ষতি হওয়ার যোগ রয়েছে। কুম্ভ রাশি (২১ জানুয়ারি – ১৮ ফেব্রুয়ারি)সকালের দিকে পেটের ব্যথা নিয়ে কষ্ট বাড়তে পারে। কিছু কেনার জন্য খরচ বাড়তে পারে। বাড়িতে বিবাদের জন্য মনঃকষ্ট। ব্যবসার ক্ষেত্র শুভ। বিবাহের ব্যাপারে যোগাযোগ আসতে পারে। দুপুরের পরে একটু সাবধানে থাকুন, কোনও বিপদ ঘটতে পারে। কোনও আত্মীয়ের সঙ্গে বিবাদ হতে পারে। দাম্পত্য জীবনে সুখের খবর আসতে চলছে। সামাজিক সুনাম লাভের যোগ। ব্যবসার ব্যাপারে ভাল যোগাযোগ আসতে পারে। বাড়তি খরচের জন্য চিন্তা।মীন রাশি (১৯ ফেব্রুয়ারি – ২০ মার্চ)ভ্রমণে যাওয়ার আলোচনা এখন বন্ধ রাখাই ভাল। সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কোনও কাজে সময় নষ্ট হতে পারে। চাকরির শুভ যোগাযোগ হতে পারে। পিতার সঙ্গে তর্ক হওয়ার জন্য মনখারাপ। সারা দিন প্রিয়জনের সঙ্গে থাকার জন্য আনন্দ লাভ। খেলাধুলায় শুভ পরিবর্তন। পেটের সমস্যা দেখা দেবে। দাম্পত্য কলহের জন্য মনঃকষ্ট। ব্যবসায় চাপ বাড়তে পারে। বাড়িতে অতিথি আসতে পারেন।এবি 
    শীতে জ্বর-ঠান্ডা, তুলসীতে মিলবে উপকার
    অল্প অল্প করে প্রকৃতিতে জাঁকিয়ে বসতে শুরু করেছে শীত। ঢাকাতে তেমনভাবে ঠান্ডা অনুভুত না হলেও গ্রামের দিকে পাওয়া যাচ্ছে হিমেল হাওয়ার উপস্থিতি। প্রকৃতির এই পালা বদলে সবচেয়ে মুশকিলে পড়ে আমাদের শরীর। এত দ্রুত পরিবর্তনের সঙ্গে শরীর খাপ খাইয়ে নিতে না পারায় ঋতু পরিবর্তনের সময়টাতে নানা ধরনের অসুখ-বিসুখ দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে এই সময়ে সর্দি-কাশি, গলা ব্যথা, জ্বর ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। এই সময়টাতে উপশম হিসেবে পাশে রাখা যেতে পারে তুলসীকে।তুলসী পাতার সঙ্গে গোল মরিচ খেলে কিছু অসুখ দ্রুত সেরে যায়। তার মধ্যে একটি হলো সর্দি-কাশি। খুশখুশে সর্দি-কাশি কিংবা জ্বর দেখা দিলে তুলসি পাতার সঙ্গে গোল মরিচ মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যাবে। এর সঙ্গে মেশাতে হবে দশ গ্রামের মতো আখের চিনি। ঋতু পরিবর্তনের সময়ে অ্যালার্জির সমস্যাও দেখা দিতে পারে। এক্ষেত্রেও তুলসি পাতা ও গোল মরিচ একসঙ্গে খেলে উপকার হবে।খাবারে একটু এদিক-সেদিক হলে গ্যাস কিংবা অ্যাসিডিটির সমস্যা দেখা দেওয়া খুব স্বাভাবিক। সেইসঙ্গে হতে পারে পেট ব্যথাও। যদি এ ধরনের সমস্যা দেখা দেয় তবে তুলসি পাতা চিবিয়ে খেলে উপকার পাবেন। এছাড়া তুলসি পাতার রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলেও মিলবে সমাধান।সুস্থতার জন্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো জরুরি। সেজন্য খেতে হবে সহায়ক সব খাবার। তুলসী পাতা এক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করবে। নিয়মিত এই পাতা চিবিয়ে খেলে শক্তিশালী হবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। তুলসী পাতা ও গোল মরিচ দিয়ে তৈরি ক্বাথ খেলে তা শরীর থেকে দূষিত পদার্থ দূর করে দেবে।এমআর
    জেনে নিন মেছতা থেকে মুক্তির উপায়
    মেছতা বা মেলাসমা একধরনের চর্মরোগ। এটি হলো ছোট ছোট বাদামি রঙের ছোপ ছোপ দাগ যা মুখে, হাতের বাহুতে, ঘাড়ে বা পিঠের ত্বকে দেখা যায়। মূলত শরীরের যে অংশগুলো সূর্যের আলোর সংস্পর্শে থাকে সেসব জায়গায় মেছতা দেখা যায়।মেছতা হয়ত খুব গুরুতর রোগ নয়, কিন্তু মুখের ত্বকে মেছতার কালো দাগ নিয়ে বিব্রতবোধ করেন অনেকেই। দিন যত যায়, তত গাঢ় হয় এই দাগ, সঙ্গে বাড়তে থাকে রোগীর মানসিক চাপ।মেছতার কারণসূর্যের আল্ট্রাভায়োলেট (ইউভি) রশ্মি শরীরে মেলানিন বাড়িয়ে দেয়। তাই বেশিক্ষণ রোদে থাকলে শরীরের কিছু কিছু অংশের ত্বকে মেলানিন বেড়ে যায়; ফলে সেসব জায়গার রঙ গাঢ় হয়ে যায়। যা দেখতে বাদামি ছোপ ছোপ দাগের মতো মনে হয়। নারীদের এ রোগ বেশি হয়, বিশেষ করে চল্লিশোর্ধ্ব নারীদের মেছতায় আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি।এছাড়াও বিভিন্ন কারণে ত্বকে মেছতা হতে পারে, যেমন-হরমোনের চিকিৎসা এবং গর্ভাবস্থায় হরমোনের পরিবর্তন।ব্যবহৃত কোনো পণ্যের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।জেনেটিক কারণ।চিকিৎসায় মেছতা পুরোপুরি ভাল হওয়ার সম্ভাবনা কম। কিন্তু ঘরোয়া পরিচর্যার মাধ্যমে আপনি মেছতার দাগ ধীরে ধীরে কমিয়ে আনতে পারেন।একেবারেই না কমলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাহায্য নিতে পারেন। সময়ের সঙ্গে মেছতার অনেক আধুনিক চিকিৎসাপদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়েছে। বর্তমানে মেছতা দূর করার জন্য অনেকে লেজার ট্রিটমেন্ট করাতে চান। তবে বেশিরভাগই লেজার ট্রিটমেন্টের পরে সঠিকভাবে যত্ন নেন না। এ কারণে দীর্ঘমেয়াদে ত্বক আরও বেশি খারাপ হয়। মেছতা দূর করার জন্য সবচেয়ে নিরাপদ উপায় হিসেবে তাই বেছে নিতে পারেন কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি। অ্যালোভেরাতাজা অ্যালোভেরা মেছতার স্পটে লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট ম্যাসাজ করুন। এরপর ধুয়ে নিন। ত্বকে মানিয়ে গেলে আপনি সারারাতও অ্যালোভেরা জেল রেখে দিতে পারেন। প্রাকৃতিক এই উপাদান কোষের ডি-পিগমেন্টেশন করে মেছতার দাগ কমায়।আমন্ড অয়েলত্বকের যত্নে দারুণ উপকারী আমন্ড অয়েল বা কাঠবাদামের তেল। ২-৩ ফোঁটা আমন্ড অয়েল নিয়ে মেছতার স্পটে নিয়মিত ম্যাসাজ করতে হবে। ঘণ্টাখানেক রেখে ধুয়ে ফেলবেন। নিয়মিত ব্যবহারে মেছতার দাগ দূর হবে।টমেটোর রসএকটি ছোট, পাকা টমেটো ভালোভাবে চটকে নিন। এটি মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এই প্যাকটিও প্রতিদিন ব্যবহারে মেছতার দাগ দূর হয়।টক দইমেছতা দূর করতে অন্যতম কার্যকরী উপায় হলো টক দইয়ের ব্যবহার। সামান্য টক দই ফেটিয়ে নিয়ে মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। ১৫-২০ মিনিট পর ধুয়ে নিন। নিয়মিত টক দইয়ের ব্যবহারে মেছতা দূর হবে, বাড়বে ত্বকের উজ্জ্বলতাও।প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম। একবার মেছতা দেখা দিলে তা দ্রুত সারানো খুব কঠিন। কিছু জিনিস প্রথম থেকেই এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।যতটা সম্ভব রোদ এড়িয়ে চলুন। সূর্যের আলো মেলানিনের উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়।প্রতিদিন সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। যাদের মেছতার দাগ পড়ে গিয়েছে তারা জানালার পাশে কিংবা চুলার সামনেও সানস্ক্রিন ছাড়া যাবেন না।নিয়মিত এক্সফোলিয়েট করুন। এক্সফোলিয়েশন ত্বকের মৃত কোষ দূর করে, ফলে মেছতার দাগ ধীরে ধীরে হালকা হয়ে ওঠে।অনেক সময় ঠোটেও মেছতার দাগ হতে দেখা যায়। তাই এসপিএফ যুক্ত লিপ বাম ব্যবহার করুন।এবি 
    স্বপ্নে প্রাক্তনকে দেখা কীসের ইঙ্গিত? কারণ জানলে অবাক হবেন
    প্রেম ভেঙে যাওয়া নতুন কিছু নয়। রোজ কত প্রেম ভাঙছে কত প্রেম নতুন করে গড়ে উঠছে। কিন্তু জানেন কী প্রাক্তন প্রেমিক বা প্রেমিকা স্বপ্নে আসার মানে কী? অনেকেই প্রাক্তন প্রেমিক বা প্রেমিকাকে স্বপ্নে দেখেন। ভাবেন তাহলে কী এখনও টান রয়েছে আগের সম্পর্কে? বিষয়টা কিন্তু একদম অন্য, যা জানলে অবাক হবেন। কেন সম্পর্ক না থাকলেও স্বপ্নে  প্রাক্তন সঙ্গীর দেখা পাচ্ছেন তার ব্যাখ্যা দিয়েছে বিজ্ঞান। সাইকোলজিস্ট কোচ এল ম্যাসে এ বিষয়ে বিস্তারিত কথা বলেছেন ভোগ ম্যাগাজিনের এক প্রতিবেদনে। চলুন জানা যাক স্বপ্ন নিয়ে বিজ্ঞান কী বলে?আমরা কেনো নির্দিষ্ট বিষয় স্বপ্ন দেখি তার নির্দিষ্ট কারণ কখনো বিজ্ঞান বের করতে পারে নি। সুইস মনস্তত্ত্ববিদ কার্ল জুং স্বপ্নকে প্রাকৃতিক সত্য বলে বর্ণনা করেছেন। তার মতে, স্বপ্ন আমাদের বাস্তব চেতনার বাইরে গিয়ে মূল মানসিক অবস্থার সঙ্গে মিলিয়ে দেয়। তবে তিনি এটাও বিশ্বাস করতেন যে স্বপ্ন সব সময় সরাসরি অর্থ প্রকাশ করে না।তবে কেনো আমরা প্রাক্তনকে স্বপ্নে দেখি? স্বপ্নে প্রাক্তন সঙ্গীর দেখা পাওয়া অনেক কারণেই হতে পারে। যার কয়েকটি কারণ উল্লেখ্য করেছেন সাইকোলজিস্ট-অমীমাংসিত আবেগ : প্রাক্তনকে স্বপ্নে দেখার অন্যতম কারণ হতে পারে অমীমাংসিত আবেগ। আপনাদের সম্পর্কের অসম্পূর্ণ অনুভূতি বা স্মৃতি আপনার অবচেতন মনে বারবার নাড়া দিলে এমন হতে পারে। যার ফলে সে ব্যক্তি আপনি স্বপ্নে দেখছেন।শূন্যতা : বিশেষজ্ঞের মতে, জীবনে কোনো অভাব বা শূন্যতার প্রতীক হিসেবে প্রাক্তনকে স্বপ্ন দেখতে থাকি।এলোমেলো স্মৃতি : কখনো কখনো কেবল অতীতের স্মৃতির কারণেই প্রাক্তন সঙ্গীকে স্বপ্ন দেখেন। এর পেছনে গভীর মানসিক কোনো যোগাযোগ নেই।তাহলে প্রাক্তন সঙ্গীকে স্বপ্ন দেখার অর্থ কী?প্রাক্তনকে স্বপ্নে দেখার মানে এই নয় যে আপনাকে সেই সম্পর্কের আবার ফিরে যেতে হবে। বরং এটি হতে পারে অতীত সম্পর্ক বা জীবনের সেই সময়ের কোনো অমীমাংসিত আবেগের প্রতিফলন। যদি স্বপ্নটি একবার বা দুবার দেখা হয় সেটা স্বাভাবিক। কিন্তু একই স্বপ্ন বারবার ফিরে এলে, এটি আপনার জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বা অতীতের সঙ্গে কোনো অমীমাংসিত ইঙ্গিত করতে পারে। সুতরাং, প্রাক্তনকে স্বপ্নে দেখে অস্বস্তি অনুভব করলেও, এটি আপনার মানসিক স্বাস্থ্য বা চেতনার কোনো গভীর দিক আবিষ্কার করার সুযোগও হতে পারে নাও পারে।
    এই নবান্নে বানাতে পারেন দুধ চিতই, রইল রেসিপি
    অগ্রহায়ণ মানেই নবান্ন উৎসব। হেমন্তকালে আমন ধান কাটার পর, সেই ধানের চালে চলে পিঠা বানানোর ধুম। আর সেদিক থেকে এগিয়ে আছে দুধ চিতই পিঠা। গ্রামবাংলার এই ঐতিহ্যকে প্রাধান্য দিয়ে আপনিও বানাতে পারেন নতুন ধানের পিঠা। তাহলে একটা ছুটির দিন দেখে বাড়িতে বানাতে পারেন দুধ চিতই।উপকরণ: চালের গুঁড়া ২ কাপ, লবণ ১/২ চামচ, পানি ২ কাপ, বেকিং পাউডার ১/৪ চামচ, দুধ দেড় লিটার, গুঁড়া দুধ আধ কাপ, এলাচ ২টি ও খেজুরের গুড় স্বাদমতো।প্রণালী: একটি বাটিতে দুই কাপ চালের গুঁড়া নিয়ে তাতে লবণ মেশান। এবার এক কাপ গরম পানি চালের গুঁড়ায় দিয়ে হাত দিয়ে ময়ান দিন। চালের গুঁড়া খানিকটা এঁটে গেলে তাতে আরও এক কাপ গরম পানি দিয়ে ফেটিয়ে নিন। প্রয়োজনে আরো একটু পানি দিন। একটি ঘন ব্যাটার তৈরি করতে হবে। ব্যাটার তৈরি হয়ে গেলে ১০ মিনিট ঢাকা দিয়ে রাখুন।এবার এই ব্যাটারে বেকিং পাউডার দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। চুলাতে চিতই পিঠার সাজ বসিয়ে সূতির কাপড় দিয়ে তেল বুলিয়ে নিন। এবার চামচে করে ব্যাটার নিয়ে সাজের মধ্যে ঢেলে দিন। গ্যাসের আঁচ মাঝারি রেখে সাজটি ঢেকে দিন। এভাবে এক মিনিটের রাখলেই পিঠে তৈরি হয়ে যাবে।একটা বড় পাতিলে দুধ জ্বালে বসান। তাতে আধ কাপ গুঁড়া দুধ দিয়ে মিশিয়ে দিন। সাথে এলাচ চিরে দুধে দিয়ে দিতে পারেন। দুধ শুকিয়ে এক লিটার মতো হয়ে গেলে, তাতে মেলাতে হবে গুড়। তবে গরম দুধে সরাসরি গুড় দিলে দুধ কেটে যেতে পারে। তাই এক কাপ হালকা গরম পানিতে গুড় আগে থেকেই গুলিয়ে রাখতে হবে। গরম অবস্থাতেই দুধে ঢেলে দিয়ে মিশিয়ে নিন।এবার পিঠা গুড় মেশানো গরম দুধের মধ্যে দিয়ে দিন। ঠান্ডা হলে পাত্রটি সারারাত ফ্রিজে রেখে দিন। এভাবে বানালে ফ্রিজে রেখে ২-৩ দিন দুধ চিতই খেতে পারবেন।এবি 
    জেনে নিন আজকের রাশিফল ১৮ নভেম্বর ২০২৪
    আজ সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪। প্রতিটি রাশির নিজস্ব স্বভাব এবং গুণ-ধর্ম থাকে, তাই প্রতিদিন গ্রহের স্থিতি অনুসারে তাদের সঙ্গে যুক্ত জাতকের জীবনে নানা ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে। এ কারণেই প্রত্যেক রাশির রাশিফল আলাদা-আলাদা হয়। ভাগ্যরেখা অনুযায়ী আপনার আজকের দিনটি কেমন কাটতে পারে? ব্যক্তি, পারিবারিক ও কর্মক্ষেত্র সম্পর্কে কী বলছে জ্যোতিষশাস্ত্র? এ বিষয়গুলো সম্পর্কে যারা দিনের শুরুতেই কিছুটা ধারণা নিয়ে রাখতে চান তারা একবার পড়ে নিতে পারেন আজকের রাশিফল।  মেষ রাশি (২১ মার্চ - ২০ এপ্রিল)ব্যবসায় দায়িত্ব বাড়তে পারে। নেশার প্রতি আসক্তি বৃদ্ধি পেতে পারে। অর্শ জাতীয় কোনও রোগ বাড়তে পারে। পড়াশোনার জন্য সুনাম বাড়তে পারে। প্রতিবেশীদের সঙ্গে তর্কে না যাওয়াই ভাল হবে। বাড়তি খরচ হতে পারে। সাবধানে গাড়ি চালানো দরকার, আঘাত লাগতে পারে। স্ত্রীর প্রতি অভিমান বাড়তে পারে। কাজের চাপের জন্য শরীরে কষ্ট বৃদ্ধি। সম্পত্তির ব্যাপারে খরচ বাড়তে পারে। ব্যবসায় বিনিয়োগ বাড়াতে পারেন। টিউমার জাতীয় রোগে ভোগান্তি। প্রেমের ক্ষেত্রে চাপ বাড়তে পারে। পেটের সমস্যা বাড়তে পারে।বৃষ রাশি (২১ এপ্রিল - ২১ মে)বন্ধুদের দিক থেকে খারাপ কিছু ঘটতে পারে। প্রেমে বিবাদ বাধতে পারে। বাইরের অশান্তি বাড়িতে আসতে পারে। ব্যবসায় ঝুঁকি না নেওয়াই ভাল হবে। যুক্তিপূর্ণ কথা সুনাম বাড়াতে পারে। পাওনা আদায়ের জন্য বেশি কষ্ট পেতে হবে না। বাড়ির লোকের সঙ্গে বনিবনা না-ও হতে পারে। সব দরকারি কাজ সেরে ফেলুন। অপরের উপর কাজের দায়িত্ব দেবেন না। কর্মস্থানে বিবাদের জন্য কাজ বন্ধ হতে পারে।মিথুন রাশি (২২ মে - ২১ জুন)ব্যবসায় চাপ থাকলেও আয় বৃদ্ধি পাবে। বুদ্ধির দোষে কোনও কাজ পণ্ড হতে পারে। মায়ের সঙ্গে বিবাদ ও মনঃকষ্ট। প্রেমে চিন্তা বৃদ্ধি পাবে। কোনও উঁচু স্থান থেকে পড়ে যেতে পারেন। সন্তানের জন্য কষ্ট বাড়তে পারে। কর্মস্থলে ব্যস্ততার জন্য শরীরে কষ্ট বৃদ্ধি। সংসারের খরচ নিয়ে দাম্পত্য কলহ। দুপুরের পরে ব্যবসায় চাপ বাড়তে পারে। কর্কট রাশি (২২ জুন - ২২ জুলাই)কর্মক্ষেত্রে সুনাম বাড়তে পারে। ব্যবসায় নিজের বুদ্ধিতেই আয় বাড়বে। দাম্পত্য কলহ হতে পারে। শারীরিক কষ্টের কারণে কাজে অনীহা দেখা দিতে পারে। সন্তানের জন্য গর্ববোধ। বাবা-মা’র চিকিৎসায় খরচ বৃদ্ধি পেতে পারে। সম্পত্তির ব্যাপারে সুবিধা হওয়ার সম্ভাবনা। লেখাপড়ায় সন্তানের আগ্রহ দেখতে পাবেন। সিংহ রাশি (২৩ জুলাই - ২৩ আগস্ট)সিংহ রাশির জাতকদের ব্যবসায় বড় লোকসান হতে পারে। সতর্ক থাকুন, চোখ কান খোলা রেখে কাজ করুন। কোথাও সফর করার জন্য আজকের দিনটি ভালো। জীবনসঙ্গীর সঙ্গে ভবিষ্যৎ বিষয় আলোচনা করবেন। চাকরি ও ব্যবসায় উন্নতি করার ইচ্ছা হলে আলস্য ত্যাগ করে কাজে মনোনিবেশ করতে হবে।কন্যা রাশি (২৪ আগস্ট – ২৩ সেপ্টেম্বর)দাম্পত্য সম্পর্কে উন্নতির সময়। ব্যবসায় বিবাদ থেকে সাবধান থাকা দরকার। বাইরের লোকের জন্য খরচ বাড়তে পারে। মনের মতো আয় হবে না। প্রতিবেশীদের সঙ্গে বিবাদে যাবেন না। দুর্ঘটনা থেকে সাবধান থাকা দরকার। পরোপকারে শান্তি লাভ। চাকরির জন্য কোনও বন্ধুর সঙ্গে আলোচনা হতে পারে। রক্তচাপ নিয়ে চিন্তা। ভ্রমণের ব্যাপারে বাড়িতে  আলোচনা হতে পারে।তুলা রাশি (২৪ সেপ্টেম্বর – ২৩ অক্টোবর)বন্ধুদের সঙ্গে বিবাদের যোগ রয়েছে। কর্মস্থানে সম্মানহানির সম্ভাবনা। বাবার জন্য বিপদ থেকে উদ্ধার লাভ। প্রিয়জনের জন্য মনঃকষ্ট বৃদ্ধি। প্রবাসী বন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগ হতে পারে। ব্যবসার ক্ষেত্র শুভ। কর্মক্ষেত্রে নতুন যোগাযোগ আসতে পারে। সংসারে মাত্রাছাড়া ব্যয় হতে পারে। কোনও কাজে বন্ধুদের সাহায্য পেতে পারেন। প্রতিবেশীদের সঙ্গে বুঝে কথা বলুন। মাতৃস্থানীয়া কোনও ব্যক্তির খারাপ ব্যবহারের জন্য কষ্ট পেতে পারেন। অতিরিক্ত পরিশ্রমের জন্য শরীর অসুস্থ হতে পারে। বৃশ্চিক রাশি (২৪ অক্টোবর – ২২ নভেম্বর)খেলাধুলায় নাম করার ভাল সুযোগ হাতছাড়া হতে পারে। পেটের ব্যথায় কষ্ট পেতে পারেন। গুপ্তশত্রু বৃদ্ধি পেতে পারে। মাত্রাছাড়া রাগ সংসারে অশান্তি ডেকে আনতে পারে। বাসস্থান পরিবর্তনের সম্ভাবনা। সংসারে প্রচুর শ্রীবৃদ্ধি হওয়ায় শান্তি পাবেন। সন্তানের ব্যাপারে অভিজ্ঞ ব্যক্তির সঙ্গে আলোচনা। সামাজিক কাজের জন্য সুনাম লাভ করতে পারবেন। প্রেমের ক্ষেত্রে প্রচণ্ড মানসিক চাপ থাকবে। পিতার শরীর নিয়ে চিন্তা বৃদ্ধি। ধনু রাশি (২৩ নভেম্বর – ২১ ডিসেম্বর)স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মতান্তর সৃষ্টি হতে পারে। কাজের জায়গায় কথার উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে না পারলে ক্ষতি হতে পারে। সরকারি কর্মচারীদের শুভ দিন। ঋণ মকুব হতে পারে। মায়ের সঙ্গে বিবাদ হতে পারে। প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ পাবেন। আইনজীবীদের শুভ সময় আসতে চলেছে। বুদ্ধির ভুলের জন্য কোনও কাজ হাতছাড়া হতে পারে। কারও প্রতি বেশি উদারতা না দেখানোই ভাল হবে। মকর রাশি (২২ ডিসেম্বর – ২০ জানুয়ারি)একাধিক পথে আয় বাড়তে পারে। দূরে ভ্রমণের জন্য বাড়িতে আলোচনা হতে পারে। একটু সাবধানে চলাফেরা করুন, বিপদের যোগ রয়েছে। সারা দিন ব্যস্ত থাকতে হবে। সঙ্গীতশিল্পীদের জন্য ভাল সময় নয়। রক্তচাপের হেরফের হতে পারে। আত্মীয়দের নিয়ে বিবাদ হতে পারে। প্রেমে অভিমান বাড়তে পারে। অংশীদারি ব্যবসায় ভাল লাভের আশা করা য়ায়। কর্মস্থানে সুনাম বৃদ্ধি। ব্যবসা খুব একটা মনের মতো হবে না। কোনও নতুন কাজে হাত দেওয়া ঠিক হবে না।কুম্ভ রাশি (২১ জানুয়ারি – ১৮ ফেব্রুয়ারি)আগুন থেকে বিপদের আশঙ্কা। সংসারের জন্য অনেক করেও বদনাম হবে। বাড়িতে চুরি হতে পারে। ব্যবসার জন্য উচ্চপদস্থ ব্যক্তির সঙ্গে আলোচনা। প্রেমের জন্য বাড়িতে বিবাদ বাধতে পারে। চাকরির স্থানে কাজের চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে। পাড়ার লোকের উস্কানিতে বাড়িতে অশান্তি হতে পারে। স্ত্রীর জন্য কোনও বিপদ থেকে উদ্ধার লাভ। ব্যবসায় ভাল কিছু ঘটতে পারে। প্রবাসী বন্ধুর সঙ্গে কথা হতে পারে। চাকরির স্থানে উন্নতির সুযোগ পেতে পারেন।  মীন রাশি (১৯ ফেব্রুয়ারি – ২০ মার্চ)ব্যবসায় বাড়তি লাভ হতে পারে। প্রিয়জনের কাছ থেকে আঘাত পেতে পারেন। সঙ্গীতে সাফল্য লাভ। ব্যয় বাড়তে পারে। কাউকে কটুকথা বলার জন্য অনুতাপ হতে পারে। লিভারের সমস্যা বাড়তে পারে। প্রিয়জনের সম্পর্কে খারাপ খবর আসতে পারে। আলস্যের জন্য কোনও ভাল কাজ হাতছাড়া হতে পারে। দাম্পত্য জীবনে সামান্য কারণে বিবাদ হতে পারে। অর্থভাগ্য ভাল। এবি
    ট্রমা কাটিয়ে উঠবেন যেভাবে
    ট্রমা শব্দটির সঙ্গে সবাই কমবেশি পরিচিত। নানা কারণে মানুষ মানসিক বিপর্যয়ের মুখে পড়ে।  মানসিক আঘাতে কিছুদিনের জন্য যেমন বাধাগ্রস্ত হতে পারে দৈনন্দিন জীবন, কারও কারও ক্ষেত্রে আবার মারাত্মক দীর্ঘমেয়াদি জটিলতাও দেখা যায়। এক্ষেত্রে করণীয় যা তা বিষয়ে পরামর্শ রইলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তৌহিদুল ইসলামের।ট্রমায় যা ঘটে: জীবনের যেকোনো পরিসরে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় মানসিক চাপের সৃষ্টি হলে শরীরে অ্যাড্রেনালিন হরমোনের মাত্রা বেড়ে যায়। তাৎক্ষণিকভাবে পরিস্থিতি সামলাতে তৎপর হয়ে ওঠে শরীর। বিপর্যয়ের প্রাথমিক সময়ে অস্থির লাগতে পারে, বুক ধড়ফড় করতে পারে, হতে পারে ঘাম, এমনকি উদ্ভূত পরিস্থিতি থেকে পালিয়ে যাওয়ার প্রবণতাও সৃষ্টি হতে পারে। নেতিবাচক পরিস্থিতির শিকার হওয়া ব্যক্তি উদ্বিগ্ন বোধ করেন। তার খাওয়ার রুচি কমে যেতে পারে, হতে পারে ঘুমের সমস্যা। মনমেজাজও বিগড়ে যেতে পারে। স্বাভাবিক কাজে মন তো বসেই না এবং একই সময়ে মানসিক ভারসাম্য হারাতে থাকে।দীর্ঘ মেয়াদেও ক্ষতিগ্রস্ত হয় মন: মারাত্মকভাবে বিপর্যস্ত ব্যক্তির এমন দীর্ঘমেয়াদি সমস্যাকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় পোস্টট্রমাটিক স্ট্রেস ডিজঅর্ডার। এই ডিজঅর্ডারে আক্রান্ত ব্যক্তি ভয় বা আতঙ্কের অনুভূতি কাটিয়ে উঠতে সমস্যায় পড়তে পারেন। আশাহীন, ভরসাহীন একটি জীবনযাপন করতে পারেন তিনি। নিজেকে অযোগ্য কিংবা অপরাধীও মনে করতে পারেন তিনি। বিপর্যস্ত মনের অন্য উপসর্গগুলোও থাকতে পারে তার মধ্যে। জীবনের স্বাভাবিক সম্পর্কগুলো বজায় রাখতে হিমশিম খেতে পারেন তিনি। এমনকি এগিয়ে যেতে পারেন আত্মহননের পথেও।সমাধান কী: আপনজনদের সঙ্গে মন খুলে কথা বলতে হবে। ব্যক্তিজীবনের খারাপ লাগার কথা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের মতো উন্মুক্ত পরিসরে বলা ঠিক নয়। বরং পরিবার, বন্ধু, কিংবা একই অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাওয়া অন্য কোনো মানুষের সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারেন নিজের অনুভূতি।নিজেকে ব্যস্ত রাখুন: নিজের রোজকার দায়িত্ব সম্পন্ন করতে চেষ্টা করুন। স্বাভাবিক কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করাই ভালো। শরীরচর্চা করুন রোজ। মানসিক চাপ কমবে। এ ছাড়া শ্বাসের ব্যায়াম, যোগব্যায়াম কিংবা ধ্যান করতে পারেন।প্রয়োজনে সাহায্য নিন নিজের কিংবা কাছের মানুষদের, প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিন। সুস্থ হতে সবারই যে ওষুধ সেবনের প্রয়োজন হয়, তা কিন্তু নয়। অনেক মানুষই কাউন্সেলিং সহায়তা এবং সাইকোথেরাপি নেওয়ার মাধ্যমে সুস্থ জীবনে ফিরে আসেন। এমআর
    শীতকালে ত্বকের সমস্যা ও সমাধান
    শীতকালে  বাতাসে জলীয় বাষ্প কমে যাওয়া,  তাপমাত্রা কমে যাওয়া বা দিন ছোট হয়ে আসা এবং বৈরী আবহাওয়ার কারণে ত্বকের রোগসমূহ সাধারণ হয়ে থাকে যা ত্বকের প্রাকৃতিক স্তরকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। শীতকাল ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য একটি চ্যালেঞ্জও  বটে।  কারণ গরম ঝরনা, কম সূর্যের এক্সপোজার এবং অপর্যাপ্ত হাইড্রেশন শুষ্কতা বাড়ায় এবং ত্বককে আরও বেশি সমস্যায় ফেলে।শীতের ত্বকের সমস্যা এবং  সমাধানঈযধঢ়ঢ়বফ ঠোঁট: শীতে শুষ্ক ঠোঁট থেকে আমরা কেউই রেহাই পাই না! কীভাবে মোকাবিলা করবেন তা এখানে আলোচনা করা হলো- হাইড্রেটেড থাকার জন্য প্রচুর পানি পান করুন এবং সম্ভব হলে বাড়িতে একটি হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করুন। আপনার ঠোঁটে পেট্রোলিয়াম জেলি লাগান। প্রতি বার বাইরে পা দেয়ার সময় সানস্ক্রিনযুক্ত লিপবাম বা লিপস্টিক লাগান।  ঠোঁটকে হাইড্রেট করার জন্য চাটবেন না- কারণ  এই হাইড্রেট কেবল ফাটা ঠোঁটকে কিছুক্ষণ পরে আরও খারাপ করে তোলে।প্রতিরোধহাইড্রেটেড থাকুন:  শরীর এবং ঠোঁট হাইড্রেটেড রাখতে প্রচুর পানি পান করুন। ডিহাইড্রেশন শুষ্ক এবং ফাটা ঠোঁটে অবদান রাখতে পারে।হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করুন: বাতাসে আর্দ্রতা যোগ করতে বাড়িতে একটি হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করুন, বিশেষ করে শুষ্ক শীতকালে।ঠোঁট বাম প্রয়োগ: আর্দ্রতা আটকাতে এবং শুষ্কতা প্রতিরোধ করতে আপনার ঠোঁটে  পেট্রোলিয়াম জেলি লাগান।সানস্ক্রিন সুরক্ষা: ঠোঁট রশ্মি থেকে আপনার ঠোঁটকে রক্ষা করতে আপনি যখনই বাইরে যান তখন সানস্ক্রিনসহ লিপবাম বা লিপস্টিক ব্যবহার করুন।ঠোঁট চাটা এড়িয়ে চলুন: আপনার ঠোঁট চাটা থেকে বিরত থাকুন, কারণ লালা ত্বককে আরও শুকিয়ে দিতে পারে, ফাটা ঠোঁটকে আরও খারাপ করে তুলতে পারে।ফাটা হিল:  ফাটা হিল শীতকালে একটি বার বার সমস্যা। এগুলো প্রায়শই শুষ্ক ত্বকের কারণে হয় এবং শুষ্ক শীতে আরও খারাপ হয়ে যায়। ফাটা গোড়ালিতে পেট্রোলিয়াম জেলি লাগিয়ে, প্লাস্টিকের মোড়ক দিয়ে ঢেকে এবং একজোড়া মোজা পরিয়ে আপনার পা সুস্থ ও পর্যাপ্ত ময়েশ্চারাইজড রাখুন।প্রতিরোধময়েশ্চারাইজেশন: ফাটা হিলগুলোতে পেট্রোলিয়াম জেলি লাগান, প্লাস্টিকের মোড়ক দিয়ে ঢেকে রাখুন এবং আর্দ্রতা লক করার জন্য মোজা পরুন।শুকনো হাত: শীতের ঠাণ্ডা বাতাস ও পানিতে আপনার হাত কষ্ট পেতে পারে। ঠাণ্ডা এবং ফ্লু জীবাণু দূর করার জন্য ঘন ঘন আপনার হাত ধোয়া প্রয়োজন, তবে এটি শুষ্কতাও বাড়ায়।এই শীতে সকালে, ঘুমাতে যাওয়ার আগে এবং দিনের যেকোনো সময় যখন আপনার হাত শুকিয়ে যায় তখন গ্লিসারিনভিত্তিক ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করে শুকনো হাতের যত্ন নিন এবং প্রতিবার বাইরে যাওয়ার সময় গ্লাভস পরতে ভুলবেন না।প্রতিরোধ:গ্লিসারিনভিত্তিক ময়েশ্চারাইজার: শুষ্কতা মোকাবিলায় সকালে, শোবার আগে এবং সারা দিন গ্লিসারিনভিত্তিক ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।গ্লাভস সুরক্ষা: ঠাণ্ডা এবং বাতাস থেকে আপনার হাত রক্ষা করার জন্য বাইরে যাওয়ার সময় গ্লাভস পরিধান করুন।একজিমা: একজিমা শুষ্ক, লালচে ত্বক দ্বারা চিহ্নিত এক ধরনের ত্বকের প্রদাহকে বোঝায় যা চুলকায় বা পুড়ে যায়। এটি শীতকালে জ্বলতে পারে। সানস্ক্রিনযুক্ত তেলভিত্তিক মলম দিয়ে ঘন ঘন ময়েশ্চারাইজ করে সুরক্ষিত থাকুন। ঘাম এবং অতিরিক্ত উত্তাপও চুলকানির কারণ হতে পারে, তাই সেই অনুযায়ী আপনার স্তরগুলো পরিধান করুন। প্রতিরোধঘন ঘন ময়শ্চারাইজিং: শুষ্ক, লালচে ত্বক থেকে রক্ষা করার জন্য সানস্ক্রিনযুক্ত তেলভিত্তিক মলম দিয়ে ঘন ঘন ময়েশ্চারাইজ করুন।উপযুক্ত পোশাক: অতিরিক্ত গরম এড়াতে স্তরে স্তরে পোশাক পরুন, যা একজিমা-প্রবণ ত্বকে চুলকানি শুরু করতে পারে।সোরিয়াসিস: সোরিয়াসিস শুষ্ক ত্বকের চেয়ে বেশি গুরুতর। এটি ঘটে যখন ইমিউন সিস্টেম ত্বকের কোষের বিল্ডআপ নিয়ন্ত্রণ করতে অক্ষম হয়। শুষ্ক বায়ু, ঠাণ্ডা আবহাওয়া এবং সূর্যালোকের অভাব এটিকে আরও খারাপ করে তুলতে পারে। প্রতিরোধের জন্য, সংক্ষিপ্ত, হালকা উষ্ণ গোসলের রুটিন অনুসরণ করুন এবং সারা ঘরে প্রচুর ময়েশ্চারাইজার এবং হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করুন। প্রতিরোধসংক্ষিপ্ত, হালকা গরম ঝরনা: সোরিয়াসিসের লক্ষণগুলোকে আরও বাড়িয়ে তুলতে সংক্ষিপ্ত, হালকা উষ্ণ গোসলের রুটিন অনুসরণ করুন।ময়েশ্চারাইজেশন এবং হিউমিডিফায়ার: শুষ্ক বাতাসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে এবং ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে ময়েশ্চারাইজার এবং হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করুন।চুলকানি, শুষ্ক ত্বক: বায়ু শুষ্ক এবং শীতল হয়ে গেলে এটি অত্যন্ত সাধারণ। স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার পাশাপাশি প্রচুর তরল পান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ঝরনায় হালকা গরম  পানি এবং একটি মৃদু, সুপার-ফ্যাটেড সাবান ব্যবহার করুন। মনে রাখবেন, গরম  পানি পাত্র এবং প্যান থেকে গ্রিস অপসারণের জন্য, আপনার ত্বক নয়। আপনার   গোসলের পরে ত্বকের শুষ্ক ত্বকে আলতোভাবে চাপ দিয়ে এবং ময়েশ্চারাইজার প্রয়োগ করে আর্দ্রতা লক করুন, বিশেষত একটি গ্লিসারিন-ভিত্তিক ময়েশ্চারাইজার এবং শুধুমাত্র সুগন্ধযুক্ত কিছু জলযুক্ত লোশন নয়। যখনই প্রয়োজন হয়, বিশেষ করে অত্যধিক শুষ্ক ত্বকের প্যাচগুলিতে সারা দিন ময়শ্চারাইজার পুনরায় প্রয়োগ করুন। রোদে এবং বাতাসে বেশিক্ষণ বাইরে থাকা এড়িয়ে চলুন। বাইরে যাওয়ার আগে শীতকালীন সানস্ক্রিন ময়েশ্চারাইজার লাগান।প্রতিরোধস্বাস্থ্যকর ডায়েট এবং হাইড্রেশন: একটি পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করুন এবং সামগ্রিক ত্বকের স্বাস্থ্যকে সমর্থন করার জন্য ভালোভাবে হাইড্রেটেড থাকুন।মৃদু ক্লিনজিং: ত্বকের প্রাকৃতিক তেল ছিনতাই এড়াতে ঝরনায় হালকা গরম জল এবং একটি মৃদু, সুপার-ফ্যাটেড সাবান ব্যবহার করুন।কার্যকরীভাবে ময়েশ্চারাইজ করুন: গোসলের পরে একটি গ্লিসারিনভিত্তিক ময়েশ্চারাইজার প্রয়োগ করুন এবং শুষ্ক ত্বকের প্যাচগুলোতে সারা দিন পুনরায় প্রয়োগ করুন।খুশকি: মাথার ত্বকে জ্বালাপোড়া, খুশকি এবং ত্বকে ফুসকুড়ি যে কোনো সময় ঘটতে পারে, তবে সাধারণত শীতকালে তা জ্বলে ওঠে। মাথার ত্বকের জন্য, অ্যান্টি-ড্যান্ড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার করা উপকারী। অতিরিক্ত শ্যাম্পু করা শীতে চুলের অন্তর্নিহিত আর্দ্রতা কেড়ে নিতে পারে। তাই প্রতিদিনের পরিবর্তে প্রতি ২-৩ দিন অন্তর চুল ধুয়ে ফেলুন।  চুল হাইড্রেটেড, নরম এবং চকচকে রাখতে কন্ডিশনার প্রয়োগ করুন। ব্লো ড্রায়ার বা ফ্ল্যাট আয়রন দিয়ে ওভার-স্টাইল করা এড়িয়ে চলুন এবং টুপি পরার মাধ্যমে আপনার চুলকে উপাদান থেকে রক্ষা করুন। প্রতিরোধ:অ্যান্টি-ড্যান্ড্রাফ শ্যাম্পু: মাথার ত্বকে জ্বালাপোড়া এবং ফ্ল্যাকিং নিয়ন্ত্রণ করতে অ্যান্টি-ড্যান্ড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার করুন।শ্যাম্পু করা সীমিত করুন: প্রাকৃতিক আর্দ্রতা ছিঁড়ে যাওয়া রোধ করতে প্রতিদিনের পরিবর্তে প্রতি ২-৩ দিন পর পর চুল ধুয়ে নিন।চুলের অবস্থা: চুল হাইড্রেটেড রাখতে এবং শুষ্কতা রোধ করতে নিয়মিত কন্ডিশনার লাগান।প্রতিরক্ষামূলক স্টাইলিং: স্টাইলিং সরঞ্জামগুলোর অত্যধিক ব্যবহার এড়িয়ে চলুন এবং একটি টুপি পরার মাধ্যমে চুলকে উপাদান থেকে রক্ষা করুন।এমআর
    টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী রোট পিঠা
    টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী রোট পিঠা। অনেকেরই কাছে এই পিঠা নতুন মনে হতে পারে। যারা টাঙ্গাইলের বাসিন্দা, তারাই শুধু চিনতে পারবেন এই পিঠা। একটু ঝাল ঝাল হওয়ায় খেতেও বেশ মজার। বছরের যেকোনো সময় এই পিঠা বানানো গেলেও, কোরবানির ঈদে বেশি তৈরি হয়। কারণ পিঠা বানানোর অন্যতম একটি উপকরণ মাংস। মাটির চুলায় এই পিঠা ভালো হয়। যা যা লাগবেচালের গুঁড়া, হলুদ, মরিচ, ধনিয়া গুঁড়া, জিরা গুড়ো, গরম মসলার গুড়ো, পেঁয়াজ, আদা ও রসুন বাটা এবং কয়েক টুকরা রান্না করা গরুর মাংস।যেভাবে তৈরি করবেনপ্রথমে চালের গুড়ি পরিমাণ মতো নিয়ে হালকা করে চুলাতে ভাজতে হবে। একটা বড় পাত্র চালের গুড়ির সঙ্গে সব উপকরণ মিশিয়ে নিন। তারপর রান্না করা গরুর মাংসের টুকরোগুলো ঝোলসহ দিয়ে দিন। এবার কিছুটা গরম পানি দিয়ে ভালো করে নরম করে মাখাতে হবে। তারপর একটা বড় কড়াইয়ে তেল মাখিয়ে খামিটা দিয়ে হাত দিয়ে সমান করতে হবে। কলার পাতা দিয়ে কড়াই এর উপরে ঢাকনা দিতে হবে। এরপর কলার পাতার উপরে চুলোর গরম ছাই দিতে হবে। আপনি চাইলে কয়লা দিয়েও করতে পারেন।এই গরম ছাই বা কয়লার তাপে পিঠার উপরের অংশ হয়ে যাবে। এবার কড়াইটা মাটির চুলোর উপরে বসাতে হবে। চুলোর ছাইয়ের তাপে পিঠা হয়ে যাবে পুরোপুরি। এই পিঠা হতে চার পাঁচ ঘণ্টা সময় লাগে। সে সময় পর্যন্ত কড়াই চুলোর উপরেই রাখতে হয়। কারণ চুলোর ছাইয়ের তাপ কয়েক ঘণ্টা থাকে। যখন কড়াই থেকে ঘ্রাণ বের হবে, তখন বুঝতে হবে রোট পিঠা একেবারে রেডিচুলা থেকে নামিয়ে কড়াইটি একটা কাগজের উপর সরাসরি উপুর করে ঢেলে দিতে হবে। যাতে পিঠাতে ছাই না লাগে। এরপর হালকা ঠাণ্ডা হলে কেটে পরিবেশন করতে হবে। গরম গরম খেতে অনেক মজা এই পিঠা। এছাড়া ফ্রিজ এ রেখে এক সপ্তাহ পর্যন্ত খাওয়া যায়। তবে ফ্রিজ থেকে বের করে হালকা তেলে ভেজে খেতে হয়।
    ঋতু পরিবর্তনের সময় কমলা কেন খাবেন?
    শীত আসছে। বাতাসে শুষ্ক ও ঠান্ডা ভাব সে কথাই বলছে। শীত আসার আগে থেকেই অর্থাৎ কার্তিকের শুরু থেকেই অনেকে জ্বর-ঠান্ডা-কাশিতে ভুগছেন। কেননা এই সময়ে দিনে বেশ গরম থাকে এবং রাতে হালকা ঠান্ডা পড়ে। দিন ও রাতের আবহাওয়ার এ পরিবর্তনের কারণে মূলত অধিকাংশরা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাই সুস্থ থাকতে শীতের আগে থেকে স্বাস্থ্যের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। পুষ্টিকর ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী খাবারের দিকে মনোযোগ দিতে হবে। রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ঋতু বদলের এ সময় কমলা খেতে পারেন। কমলার হালুয়া, কমলার জেলি কিংবা অন্যকিছু নয়। তাজা কমলার রস আপনাকে সুস্থ থাকতে সহায়তা করবে। কমলায় একাধিক পুষ্টি উপাদান যেমন- পটাশিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফাইটোকেমিকাল ও ফ্লেভোনয়েড  থাকে। এসব উপাদান শরীর গঠনে ভূমিকা পালন করে। ফাইটোনিট্রিয়েন্টস, ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এ ফল ঠান্ডা-সর্দি-কাশি সারাতে কাজ করে। পাশাপাশি জ্বর কমাতে এবং মুখের রুচি বাড়াতেও কাজ করে। কমলা কেন খাবেন? •    যাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আছে তারা কমলা খেতে পারেন। কমলায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শীতে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। •    সকালের নাশতায় অন্যান্য খাবারে সঙ্গে কমলা খেলে দীর্ঘসময় পেট ভরা থাকে। কারণ এ ফলে আছে ফাইবার। এতে কোনো ধরনের ফ্যাট ও সোডিয়াম থাকে না। তাই এটি ওজন কমাতেও বেশ উপকারী।•    কমলায় থাকা ভিটামিন সি কিডনি ভালো রাখতে কাজ করে। এটি কিডনিতে এসিড লেভেল কমিয়ে দেয় এবং ক্যালসিয়াম অক্সালেট অর্থাৎ পাথর তৈরির সমস্যা আটকে দেয়। যারা কিডনি ভালো রাখতে চান, তারা নিয়মিত কমলা খেতে পারেন। • নিয়মিত কমলা খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে। আজকাল ছোট-বড় সবাই চোখের সমস্যায় ভোগেন। চোখ দিয়ে পানি পড়া, মাথাব্যথাসহ আরও অনেক সমস্যা অল্প বয়সেই জেঁকে বসে। এধরনের সমস্যা এড়াতে খেতে হবে কমলা। এ ফলে থাকা বিটা ক্যারোটিন চোখের জন্য উপকারী।• শীত ও শুষ্ক আবহাওয়ায় ত্বক অনেকটা ম্লান হয়ে পড়ে। এই সমস্যা দূর করতে পারে কমলা। সাইট্রাস জাতীয় এই ফল শরীরে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বাড়াতে কাজ করে। এর ফলে বজায় থাকে ত্বকের আর্দ্রতা। চুল ভালো রাখতেও কাজ করে এ ফলে থাকা বিভিন্ন উপাদান। এমআর
    কী আছে ভাগ্যে, জেনে নিন রাশিফলে
    আজ শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪। ভাগ্যরেখা অনুযায়ী আপনার আজকের দিনটি কেমন কাটতে পারে? ব্যক্তি, পারিবারিক ও কর্মক্ষেত্র সম্পর্কে কী বলছে জ্যোতিষশাস্ত্র? এ বিষয়গুলো সম্পর্কে যারা দিনের শুরুতেই কিছুটা ধারণা নিয়ে রাখতে চান তারা একবার পড়ে নিতে পারেন আজকের রাশিফল।মেষ: প্রিয়জনের সঙ্গে বিবাদ নিয়ে চিন্তা হতে পারে। গরিব মানুষের জন্য কিছু করার চেষ্টা করুন। অতিরিক্ত উদাসীনতা কর্মে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। অভিনয় সংক্রান্ত ব্যাপারে জটিলতা আসতে পারে। দাম্পত্য জীবনে শান্তি বিঘ্নিত হবে। কেনাবেচা করার জন্য দিনটি শুভ। খুব দরকারি কাজ থাকলে দুপুরের পরে করুন। বন্ধুদের কথা মেনে চললে বিপদের মুখে পড়তে পারেন। কারও প্রতি আপনার আচরণ খুব খারাপ হতে পারে। ব্যবসায় চাপ বাড়তে পারে। পাওনা অর্থ আদায় হওয়ার সম্ভাবনা। আগুন থেকে একটু সাবধান থাকুন।বৃষ: শত্রুভয় কাটাতে পারবেন। ব্যবসায় ফল নিয়ে চিন্তা থাকবে। অতিরিক্ত পরিশ্রম বৃদ্ধি পাওয়ায় উদ্বেগ। সন্তানদের চাকরির খবর নিয়ে আনন্দ। আইনজীবীদের জন্য সামনে শুভ সময়। খুব কাছের মানুষের জন্য আপনার ছোটখাটো ক্ষতি হতে পারে। স্ত্রীর সঙ্গে মনোমালিন্যের অবসান হতে পারে। কাজের সুবাদে ভ্রমণ হতে পারে। ব্যবসায় ভাল লাভ হতে পারে। পড়াশোনার জন্য ভাল সুযোগ আসতে পারে। মাথার যন্ত্রণা বৃদ্ধি পাবে।মিথুন: কাজের ব্যাপারে দুশ্চিন্তা থাকবে। ব্যবসার ক্ষেত্রে খুব সতর্ক থাকুন, বুদ্ধিভ্রংশ ঘটতে পারে। বন্ধুর সঙ্গে বিবাদ। ধর্মালোচনায় সুনাম অর্জন করবেন। বাড়তি উপার্জন হতে পারে। শৌখিনতার জন্য ব্যয় হতে পারে। শরীরে সমস্যা থাকতে পারে। অতিরিক্ত আবেগ ক্ষতি ডেকে আনতে পারে। চাকরির স্থানে বিবাদ হতে পারে। স্ত্রীর সঙ্গে বিবাদের কারণে মনঃকষ্ট। কর্কট: বাড়িতে অশান্তির সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। আপনার বক্তব্য সকলের মন জয় করতে পারবে না। সঙ্গীতশিল্পীদের শুভ সময়। চাকরিতে বদলি হওয়ার যোগ রয়েছে। ব্যবসায় জট ছেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। ক্রোধ সংযত রাখা দ্রুত প্রয়োজন। হঠাৎ পুরনো কোনও বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে। সন্তানের জন্য খরচ বাড়তে পারে। কোনও সুন্দর সম্পর্ক নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ব্যবসায় আয় বৃদ্ধি পেতে পারে। ভ্রমণের জন্য আলোচনা। বাড়িতে চিকিৎসার খরচ বাড়তে পারে।সিংহ: আর্থিক টানাটানির যোগ। কর্মস্থলে পদন্নোতি। বাসস্থান পরিবর্তনে খরচ বৃদ্ধি। পুরনো ঋণ শোধ হতে পারে। বাবার শরীর নিয়ে একটু চিন্তা থাকবে। নিজের ভুলের জন্য নানা দিক থেকে দুর্নাম হতে পারে। বাড়তি ব্যবসার কথা না ভাবাই শ্রেয়। রাস্তার লোকের সঙ্গে হঠাৎ বিবাদ বাধতে পারে। মামলা-মোকদ্দমা থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে চলাই ভাল। সাংসারিক শান্তি বজায় থাকবে। পুরনো শত্রুর কাছ থেকে বন্ধুর মতো ব্যবহার পাবেন। কন্যা: কোনও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ না করাই ভাল হবে। ভ্রমণে গেলে সমস্যা হতে পারে। ভাইবোনের সঙ্গে বিবাদ নিয়ে চিন্তা। শত্রুর সঙ্গে চুক্তিতে কার্যোদ্ধার হতে পারে। প্রেমে নতুন মোড় ঘোরার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। নতুন ব্যবসার জন্য চেষ্টা করতে পারেন। সারা দিন বেশ উৎফুল্ল ভাবেই কাটবে। বাড়ির বড়দের শরীর নিয়ে একটু চিন্তা থাকতে পারে। নিজের ক্ষমতা দেখানোর সুযোগ পাবেন।তুলা: অতিরিক্ত বিলাসিতার জন্য খরচ বাড়তে পারে। গুরুজনদের উপদেশে কর্মে উন্নতি। সন্ধ্যার দিকে কর্মক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দেবে। পরোপকার করতে গেলে সংসারে শান্তিভঙ্গ হতে পারে। সজ্জন ব্যক্তির সান্নিধ্যে সুখ। সন্তানের কাজের কারণে আনন্দ ও গর্ববোধ। বিষয়-সম্পত্তি নিয়ে দুশ্চিন্তা বাড়তে পারে। উচ্চপদের কোনও চাকরির যোগ দেখা যাচ্ছে। বাড়িতে শুভ কাজের জন্য অর্থ ব্যয়। পায়ের নীচে আঘাত থেকে সাবধান। বুকের কষ্ট বাড়তে পারে। বন্ধুদের কথায় আপনার খুব ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। চলাফেরায় বাড়তি সতর্কতা প্রয়োজন। বৃশ্চিক: নিজের ভুল সংশোধন করার ফলে ব্যবসায় উন্নতি ও দারুণ অর্থপ্রাপ্তির যোগ। গুরুজনের শরীর নিয়ে চিন্তা থাকবে। দূরে ভ্রমণ না করাই ভাল হবে। বিশেষ কোনও কাজ করায় সামাজিক মর্যাদা লাভ হতে পারে। কারও চিকিৎসার কাজে সারা দিন ব্যস্ততা থাকবে। সন্তানের বায়না পূরণ করতে হতে পারে। কোনও ভাল খবর পেতে পারেন। বহু দিনের আশা ভঙ্গ হতে পারে। সন্তানের কোনও ভাল কাজ আপনাকে অবাক করবে। বিনিয়োগী ব্যবসায় ভাল ফল পাওয়া যাবে। ধনু: কাজের চাপ বাড়তে পারে। ব্যবসায় শুভ ইঙ্গিত। প্রতিবেশীদের সঙ্গে শত্রুতার সম্ভাবনা। ভাল কাজের পরিপেক্ষিতে হতাশা। নতুন ব্যবসায় লগ্নি করতে পারেন, তবে খুব বিবেচনা করে। পরিশ্রম বৃদ্ধিতে শারীরিক অসুস্থতার যোগ। মামলায় জড়িয়ে পড়তে পারেন। পিতার সঙ্গে অর্থ নিয়ে তর্ক। কানের সমস্যা বাড়তে পারে। পিতার শরীর নিয়ে দুর্ভাবনা। প্রেমে বাধা থাকলেও আনন্দ পাবেন। বিদ্যার্থীদের নতুন যোগাযোগ আসতে পারে। মকর: সহকর্মীরা ক্ষোভপ্রকাশ করায় মানসিক চাপ বাড়বে। প্রেমে একটু কষ্ট বাড়তে পারে। দাম্পত্য কলহের সম্ভাবনা রয়েছে। সন্তানদের কাজে সাহায্য করতে হতে পারে। ব্যবসায় নতুন কর্মী নিযুক্ত করার আগে ভাল করে নজর দিন। বন্ধু সমাগমে আনন্দ লাভ। আপনার সহ্যশক্তিই বিপদে আপনাকে রক্ষা করবে। কোমরের সমস্যা বাড়তে পারে। ভ্রমণের জন্য উৎসাহিত হতে পারেন। স্বাস্থ্য  ভাল যাবে না। ক্রোধ সংবরণ করে চলুন। কুম্ভ: যে কোনও কাজে সুনাম পেতে পারেন। ব্যবসায় সহকর্মীর দ্বারা ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বাসস্থান কেনাবেচার পরিকল্পনা এখন বন্ধ রাখুন। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহ বাধতে পারে। ছোটখাটো আঘাত লাগতে পারে। আয় ও ব্যয়ের মধ্যে সমতা বজায় থাকবে। অযথা তর্কে যাবেন না, সমস্যা হতে পারে। পুরনো শত্রুতার জন্য ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পেটের সমস্যা বাড়তে পারে। পিতার শরীর নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে। মীন: স্ত্রীর কারণে শান্তি বিঘ্নিত হতে পারে। কোনও ঝুঁকিপ্রবণ কাজ করতে হতে পরে। নিজের বুদ্ধিতে শত্রুর মোকাবিলা করতে সক্ষম হবেন। বাড়িতে অতিথি সমাগম হতে পারে। দিনের শেষভাগে সম্মানপ্রাপ্তির যোগ রয়েছে। কর্মচারীর বেপরোয়া আচরণে ব্যবসায় গোলযোগ। আইনি সমস্যার হাত থেকে মুক্তি পেতে পারেন। রাস্তায় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। বাড়িতে খরচ বাড়তে পারে। সন্তানের জন্য চিন্তা বাড়তে পারে। ঠান্ডা লাগা থেকে সাবধান থাকুন।পিএম
    ডায়াবেটিস রোগীদের বাকশক্তি হারানোর ঝুঁকি দ্বিগুণ
    বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া মহামারির মতো ডায়াবেটিস এখন শুধু রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। সাম্প্রতিক গবেষণায় উঠে এসেছে এক চাঞ্চল্যকর তথ্য-ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে বাকশক্তি হারানোর ঝুঁকি ক্রমশ বাড়ছে।বিশ্বে ডায়াবেটিসের ভয়াবহ চিত্র-ইন্টারন্যাশনাল ডায়াবেটিস ফেডারেশনের (আইডিএফ) সর্বশেষ তথ্য মতে, বর্তমানে বিশ্বে প্রায় ৫৩৭ মিলিয়ন মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। আরও উদ্বেগজনক হলো, ২০৪৫ সালের মধ্যে এই সংখ্যা ৭৮৩ মিলিয়নে পৌঁছাতে পারে।নতুন উদ্বেগ: বিশেষজ্ঞ ডাঃ এইচ কে সুশেন দত্তের মতে, ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথির কারণে রোগীরা খাদ্য গলাধঃ করণে (ডিসফাজিয়া) জটিলতায় ভুগছেন। লক্ষণগুলো হলো: খাবার গিলতে অস্বাভাবিক চাপ অনুভব, ঘন ঘন কাশি, গলায় খাবার আটকে যাওয়ার অনুভূতি, শ্বাসকষ্ট, খাবার গিলতে অতিরিক্ত চাপের প্রয়োজন হওয়া বা গেলার সময় ব্যাথা অনুভব করা, খাবার গিলতে তুলনামূলক বেশি সময় লাগা।মস্তিষ্কে প্রভাব: নতুন গবেষণার আলোয়- ২০২১ সালে অ্যাবিগেইল ডাভের গবেষণায় আরও এক উদ্বেগজনক তথ্য উঠে এসেছে। টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে লক্ষণগুলো: স্মৃতিশক্তি হ্রাস, বাকশক্তি কমে যাওয়া, মনোযোগ দিতে অসুবিধা, সামাজিক যোগাযোগে সমস্যা।বিশেষজ্ঞদের পরামর্শঃ নুসরাত জাহান, বিএসসি ইন এসএলটি, বিএইচপিআই-সিআরপি (চিকিৎসা অনুষদ, ঢাবি) জানান, এসব লক্ষণ দেখা দিলেই স্পিচ অ্যান্ড ল্যাঙ্গুয়েজ থেরাপিস্টের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। সময়মত চিকিৎসা না নিলে অ্যালজাইমার বা সিজোফ্রেনিয়ার মতো জটিল মানসিক রোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে। বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, ডায়াবেটিস রোগীদের শুধু রক্তের শর্করা নয়, বাকশক্তি ও খাদ্য গ্রহণের দিকেও সমান নজর দিতে হবে। প্রাথমিক লক্ষণগুলো এড়িয়ে না গিয়ে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।এআই/শরিফুল গণি উসমানি

    Loading…