এইমাত্র
  • স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের সদস্য বিমল আর নেই
  • মানিক মিয়ার বাড়িতে ১০৫ পিস ইয়াবা ও মাদক বিক্রির টাকা উদ্ধার
  • গণপিটুনিতে জড়িত শিক্ষার্থীদের বহিস্কার ও গ্রেফতার করা হবে: ঢাবি প্রক্টর
  • পরকীয়ার জেরে স্বামীকে হত্যা, স্ত্রী ও প্রেমিকের মৃত্যুদণ্ড
  • মেট্রোরেলের ভায়াডাক্টের বিয়ারিং খুলে পড়ার কারণ জানা গেল
  • সিলেবাস ছোট করার দাবিতে শিক্ষার্থীদের সায়েন্সল্যাব অবরোধ
  • সিন্ধু নদ চুক্তি : পাকিস্তানকে নোটিশ দিলো ভারত
  • বেক্সিমকো গ্রুপের সম্পত্তি দেখভালে রিসিভার নিয়োগের আদেশ
  • মাদারীপুরে কৃষককে পিটিয়ে হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
  • ইউক্রেনের ‘বিজয় পরিকল্পনা’ প্রস্তুত, বলছেন জেলেনস্কি
  • আজ বৃহস্পতিবার, ৪ আশ্বিন, ১৪৩১ | ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
    দেশজুড়ে

    ব্যাংকে নেই ভ্রমণকরের রশিদ, চেকপোস্টে ভোগান্তিতে যাত্রীরা

    মো. জামাল হোসেন, বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৫:১৩ পিএম
    মো. জামাল হোসেন, বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৫:১৩ পিএম

    ব্যাংকে নেই ভ্রমণকরের রশিদ, চেকপোস্টে ভোগান্তিতে যাত্রীরা

    মো. জামাল হোসেন, বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৫:১৩ পিএম

    বেনাপোল আন্তর্জাতিক পুলিশ ও কাস্টমস চেকপোস্টের সোনালী ব্যাংক বুথে ভ্রমণকরের রশিদ (ট্যাক্স টোকেন) না থাকায় ভারত ভ্রমণে যাওয়া যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়েছেন।

    রবিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সকালে চেকপোস্ট সোনালী ব্যাংক বুথ থেকে কোনও যাত্রী ভ্রমণকরের রশিদ কাটতে পারেননি। পরে অনলাইনের ব্যবস্থা চালু করলেও একেকটি রশিদ কাটতে দীর্ঘ সময় লাগছে বলে অভিযোগ করেছেন সাধারণ যাত্রীরা।

    ভূক্তভোগী যাত্রী সেলিম রেজা জানান, ভ্রমণকরের রশিদ তো আর একদিনে শেষ হয়ে যায়নি। আগে থেকে রশিদ বই ছাপানো উচিত ছিল। সংবাদমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে সাধারণ যাত্রীদের দেশের অন্য কোনও সোনালী ব্যাংক কিংবা অনলাইনে ভ্রমণকর পরিশোধ করে তারপর বর্ডারে আসার কথা বললে আজকে এই শীতের সকালে লাইনে ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে কষ্ট করা লাগতো না।

    এ অবস্থায় বুথের মধ্যে চারটি ডেস্কের দুটিতে অনলাইনে ভ্রমণকর কাটতে দেখা গেলেও একেকটি ভ্রমণকর দিতে ৪-৫ মিনিট সময় লাগছে। এতে করে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন যাত্রীরা।

    ভারত ভ্রমণে আসা ঢাকার যাত্রী মাসুদ রানা বলেন, ভারতে বেড়াতে যাওয়ার উদ্দেশে রবিবার ভোর ৫টা থেকে ভ্রমণকর দেওয়ার জন্য বেনাপোল চেকপোস্ট প্যাসেঞ্জার টার্মিনালের সোনালী ব্যাংক বুথের লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলাম। ভোর ৬টা ২৫ মিনিটের সময় ব্যাংকের লোকজন জানায় ভ্রমণকরের রশিদ শেষ। অনলাইনে দিতে হবে সময় লাগবে। তখন ভ্রমণের আনন্দটাই নষ্ট হয়ে গেলো।’

    রয়েল পরিবহনের সহকারী ম্যানেজার মুকুল হোসেন বলেন, ঢাকা থেকে আমার পরিবহনের দুটি গাড়িতে ৫২ জন পাসপোর্টধারী যাত্রী ভারতে যাওয়ার জন্য আসে। তাদের সহযোগিতা করার জন্য পরিবহনের লোকজন ব্যাংকে গেলে ভ্রমণকর কাটতে না পেরে ফিরে এসে বাইরে থেকে ওই যাত্রীদের অনলাইনে ভ্রমণকর দিয়ে ২ ঘণ্টা পর তাদের ভারতে পাঠানো হয়।

    বেনাপোল চেকপোস্ট সোনালী ব্যাংকের ইনচার্জ রুহুল আমিন বলেন, ‘হঠাৎ করে ব্যাংকে ভ্রমণকরের রশিদ শেষ হয়ে গেছে। আমরা ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে আগে থেকে জানিয়েছিলাম। রশিদ বই ছাপানোর কাজ চলমান রয়েছে বলে তারা আমাদের জানিয়েছেন।

    এআই

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…