এইমাত্র
  • ঢাকা থেকে সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল মজিদ খান গ্রেপ্তার
  • আ.লীগ-ছাত্রলীগের নামে বাংলাদেশে কেউ রাজনীতি করতে পারবে না: নাহিদ ইসলাম
  • মৃত্যুর ঠিক আগমুহূর্তে কী ঘটে, অবশেষে হাজার বছরের রহস্যের জট খুলল
  • কারখানার মালিক হওয়াই কি অপরাধ শহিদুজ্জামান শুভ'র?
  • 'স্বাভাবিক মৃত্যু'কে ফরেনসিকের কারিশমায় হত্যা প্রমাণের অভিযোগ
  • সরকার ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার প্রস্তুতি নিচ্ছে: মির্জা ফখরুল
  • 'এটা তার ব্যক্তিগত বিষয়' তাহসান খানের বিয়ে প্রসঙ্গে মিথিলা
  • নতুন বিজ্ঞাপনে চিত্রনায়ক ইমন, সঙ্গী তার স্ত্রী আয়েশা
  • ঈশ্বরগঞ্জে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ৬
  • মিরপুরে দেশীয় অস্ত্রসহ আ.লীগের ৫ নেতা কর্মী গ্রেফতার
  • আজ মঙ্গলবার, ২৭ মাঘ, ১৪৩১ | ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
    জাতীয়

    পণ্য মজুতকারীদের গণধোলাই দেয়া উচিত: প্রধানমন্ত্রী

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৩০ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৩০ পিএম

    পণ্য মজুতকারীদের গণধোলাই দেয়া উচিত: প্রধানমন্ত্রী

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৩০ পিএম

    জিনিস মজুত রেখে বা লুকিয়ে রেখে দাম বাড়িয়ে দেওয়া লোকদের গণধোলাই দেওয়া উচিত বলে মত দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) গণভবনে জার্মানি সফর পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

    সকাল সাড়ে ১০টার পর প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার নজরুল ইসলামের সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলন শুরু হয়। এতে দেশি বিদেশি গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন। যথারীতি লিখিত বক্তব্যের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দেন প্রধানমন্ত্রী।

    দ্রব্যমূল্য, অবৈধ মজুত ও বাজার পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৫ বছর ধরে যে পরিবর্তন এসেছে তা তো স্বীকার করবেন। ভাতের জন্য হাহাকার ছিল। একটু নুন ভাত। একটু ফ্যান চাইত। এখন তা চায় না। ডিম লুকিয়ে রেখে দাম বাড়ানো, আপনার কী মনে হয় না দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে সরকার উৎখাতে আন্দোলনকারীদের কিছু কারসাজি আছে?

    শেখ হাসিনা বলেন, এর আগে পেঁয়াজের খুব অভাব। দেখা গেলে বস্তার পর বস্তা পচা পেঁয়াজ পানিতে ফেলে দিচ্ছে। এই লোকগুলোর কী করা উচিত, আপনারাই বলুন কী করা উচিত? তাদের গণধোলাই দেওয়া উচিত। কারণ আমরা সরকার কিছু করলে বলবে, সরকার করেছে। পাবলিক যদি প্রতিকার করে, তাহলে সব থেকে ভালো, কেউ কিছু বলবে না। জিনিস লুকিয়ে রেখে পচিয়ে ফেলে দেবে, আর দাম বাড়াবে।

    এর আগে, লিখিত বক্তব্যে মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে বড় শক্তিগুলোর প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং আঞ্চলিক সংঘাত, অর্থনৈতিক নিরাপত্তা, নিউক্লিয়ার নিরাপত্তা, খাদ্য নিরাপত্তা, জলবায়ু নিরাপত্তা, তথ্য নিরাপত্তা, পানি নিরাপত্তা, অভিবাসন, সাপ্লাই চেইন, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, মহামারি ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা হয় বলে জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে মূলত রাষ্ট্র/সরকারপ্রধান, আন্তর্জাতিক সংস্থা ও এনজিও নেতারা, মিডিয়া, সুশীল সমাজ, সরকারি এবং বেসরকারি খাতের শীর্ষস্থানীয় প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণ করেন। এটি সমকালীন ও ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার স্বার্থে উচ্চপর্যায়ের নিয়মিত আলোচনার একটি শীর্ষস্থানীয় ফোরাম হিসেবে বিবেচিত। এ বছরের ফোরামে ৩৫-জনেরও বেশি রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধান অংশগ্রহণ করেছেন।

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…