এইমাত্র
  • চুয়াডাঙ্গায় বাতাসে যেন আগুনের হল্কা, তাপমাত্রা ৪২.৬ ডিগ্রি
  • বাংলাদেশ বিপক্ষে খেলার জন্য আইপিএল ছাড়লেন রাজা
  • তীব্র গরমে বাড়ছে ডায়েরিয়ার প্রকোপ, হাসপাতালে রোগীর চাপ
  • ৩ দিন পর থেকে তাপমাত্রা কমতে থাকবে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
  • চাটমোহরে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
  • শরীয়তপুরে ঘোড়ার গাড়িতে করে মসজিদের ইমামকে রাজকীয় বিদায়
  • রাজবাড়ীতে হাসপাতালের নির্মাণ সামগ্রী বিক্রি করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
  • বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ছেলে-মেয়েসহ মায়ের মৃত্যু
  • বন্দি ইসরাইলি তরুণীর প্রেমে পড়ে বিয়ের প্রস্তাব হামাস যোদ্ধার
  • সিদ্ধিরগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেপ্তার ৯
  • আজ শনিবার, ১৪ বৈশাখ, ১৪৩১ | ২৭ এপ্রিল, ২০২৪
    জাতীয়

    বউদের ভারতীয় শাড়িগুলো পুড়িয়ে দিলে বুঝব সত্যিকারের বর্জন: প্রধানমন্ত্রী

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৭ মার্চ ২০২৪, ০৩:৫৯ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৭ মার্চ ২০২৪, ০৩:৫৯ পিএম

    বউদের ভারতীয় শাড়িগুলো পুড়িয়ে দিলে বুঝব সত্যিকারের বর্জন: প্রধানমন্ত্রী

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৭ মার্চ ২০২৪, ০৩:৫৯ পিএম

    প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বিএনপির এক নেতা চাদর খুলে বলে দিয়েছেন, ভারতের পণ্য ব্যবহার করবেন না। যে নেতারা বলছেন, ভারতীয় পণ্য বর্জন করেন, তাদের বউদের কয়খানা ভারতীয় শাড়ি আছে? তারা বউদের কাছ থেকে শাড়িগুলো এনে কেন পুড়িয়ে দিচ্ছে না?, বউদের শাড়িগুলো পুড়িয়ে দিলে বুঝবো সত্যিকারের পণ্য বর্জন করেছেন।

    আজ বুধবার (২৭ মার্চ) মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

    শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি জানি, বিএনপির বহু মন্ত্রীর বউ ওখানে গিয়ে শাড়ি কিনে এনে এখানে বেচতো। আমি বিএনপি নেতাদের বলব, তাদের বউরা যেন ভারতীয় শাড়ি না পরেন। যেদিন ওগুলো এনে অফিসের সামনে পোড়াবেন, সেদিন বিশ্বাস করব, আপনারা ভারতীয় পণ্য বর্জন করলেন।’

    ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাকে ক্ষোভ প্রকাশ করে শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘কারও পাকের ঘরে যেন ভারতীয় মসলা না দেখা যায়। এটা তারা করতে পারবে কিনা? আপনারা রংঢং করতে ওস্তাদ। সত্যিকার অর্থে বর্জন করছেন কিনা, এটা জানতে চাই।’

    বিএনপি নেতাদের বিভিন্ন সময়ে দেওয়া বক্তব্যের জবাব দিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি আরও বলেন, ‘বিএনপির নেতারা বলছেন, গণতন্ত্র কোথায়? গণতন্ত্র আপনি দেখবেন কীভাবে। না দেখতে পারা তাদের মুদ্রাদোষ বলা যায়। আমার প্রশ্ন হচ্ছে, গণতন্ত্রের সংজ্ঞা কী? গভর্নমেন্ট অব দ্য পিপল, বাই দ্য পিপল, ফর দ্য পিপল। এটাই তো। ক্যান্টনমেন্টের হাতে ক্ষমতা থাকলে গণতন্ত্র থাকবে? যাদের হাতে ডান্ডা আছে, তাদের হাতে ক্ষমতা থাকলে আপনারা ঠান্ডা? জনগণের হাতে ক্ষমতা থাকুক চান না?’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের কিছু আঁতেল আছে এদেশে, বুদ্ধিজীবী! বুদ্ধি বেচিয়া জীবিকা নির্বাহ করে যারা। বুদ্ধির অবশ্যই দরকার আছে। কারণ বুদ্ধি না হলে তো দেশ এগোতে পারবে না। জনগণের গণতন্ত্রে তারা বিশ্বাস করে না। কিছু অতিবাম ও অতিডান একসঙ্গে হয়ে গেছে। বিপ্লব করতে করতে দাঁড়ি-কমা-সেমিকোলন হতে হতে তারা নিজেরাই শেষ হয়ে গেছেন।’

    এমএইচ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…