এইমাত্র
  • কুমিল্লায় সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ‘পানি ঘণ্টা’ চালু
  • কালো চশমা পরা বিএনপি নেতারা দেশের উন্নয়ন দেখতে পায় না: কাদের
  • সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
  • এবার পরিবারের পছন্দে বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন শাকিব খান
  • কুমিল্লায় বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
  • ঠান্ডা পানি-স্যালাইন নিয়ে মাঠে মাঠে ঘুরছেন ইউপি চেয়ারম্যান
  • অনুমতি ছাড়া হজ করলে পাপ হবে: সৌদির আলেমগণ
  • নিউইয়র্কে বন্দুকধারীর এলোপাতাড়ি গুলিতে ২ বাংলাদেশি নিহত
  • যশোরে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
  • দেশে আবারও ৩ দিনের 'হিট অ্যালার্ট' জারি
  • আজ রবিবার, ১৫ বৈশাখ, ১৪৩১ | ২৮ এপ্রিল, ২০২৪
    দেশজুড়ে

    ভিঙি নৌকার স্থলে সেতু নির্মাণ করে দিলেন চেয়ারম্যান

    মাহমুদুর রহমান, বরগুনা প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৭ মার্চ ২০২৪, ০৬:৪৮ পিএম
    মাহমুদুর রহমান, বরগুনা প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৭ মার্চ ২০২৪, ০৬:৪৮ পিএম

    ভিঙি নৌকার স্থলে সেতু নির্মাণ করে দিলেন চেয়ারম্যান

    মাহমুদুর রহমান, বরগুনা প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৭ মার্চ ২০২৪, ০৬:৪৮ পিএম

    বরগুনার তালতলী উপজেলার শারিকখালী ইউনিয়নের পশ্চিম শারিকখালী ও দক্ষিণ নলবুনিয়া গ্রামের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত খালের উপর ১৫০ ফুট লম্বা কাঠের সেতু নির্মাণ করে দিয়েছেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রেজবী-উল-কবির উল কবির। এলাকাবাসীর ভোগান্তির কথা চিন্তা করে নিজস্ব তহবিল থেকে ওই সেতুটি নির্মাণ করে দেন তিনি।

    খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার শারিকখালী ইউনিয়নের পশ্চিম শারিকখালী ও দক্ষিণ নলবুনিয়া গ্রামের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত খালের উপর ব্রিজটি ২০০৭ সালে ঘূর্ণিঝড় সিডরে ভেঙ্গে খালে পড়ে যায়। এরপর থেকে দীর্ঘ ১৭ বছর পূর্ব শারিকখালি, পশ্চিম শারিকখালী, দক্ষিণ শারিকখালি, মধ্যে শারিকখালি ও নলবুনিয়াসহ কয়েকটি গ্রামের মানুষ ডিঙি নৌকায় ঝুঁকি নিয়ে পারাপার করতেন। এছাড়াও এলাকার উৎপাদিত ফসল পরিবহন করতে পারতেন না। জরুরি সময়ে অসুস্থরা চলাচল করতে পারতেন না। সেতুটির অভাবে আশপাশে গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের দুর্ভোগে শেষ ছিল না।

    শারিকখালী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক ইউপি সদস্য ওলি আহমেদ বলেন, সেতু না থাকায় দুর্ভোগের শিকার হতে হয়েছে এলাকাবাসীকে। বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের স্কুল-কলেজে যেতে এবং অসুস্থ ব্যক্তিদের জরুরি চিকিৎসায় দুর্ভোগ পোহাতে হতো। এছাড়া উৎপাদিত ফসল সময়মতো ঘরে তুলতে পারতো না আবার উৎপাদিত ফসলের ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হতো।

    স্থানীয় বাসিন্দারা কৃষ্ণ ধোফা বলেন, এখান থেকে প্রতিদিন ৫ শতাধিক মানুষ ডিঙি নৌকায় ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হত। এখন এই সেতুটি নির্মাণ হওয়ায় স্বস্তিতে মানুষ পারাপার হতে পারবে। আমরা দ্রুত এখানে একটি পাকা সেতু চাই।

    করাইবাড়িয়া টেকনিক্যাল কলেজের শিক্ষার্থী সুদেব দাস বলেন, আগে ডিঙি নৌকায় ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে গিয়ে অনেকেই বই-খাতা হারিয়ে ফেলতাম। এখন আর এমন হবে না। এখন নিরাপদে সেতু দিয়ে পার হতে পারব। এজন্য চেয়ারম্যানকে ধন্যবাদ।

    তালতলী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রেজবী-উল-কবির বলেন, এই খাল দিয়ে এলাকাবাসী ডিঙি নৌকায় ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে দেখে কাঠের সেতু নির্মাণ করে দিয়েছি এতে মানুষের ভোগান্তি লাঘব হবে।

    পিএম

    ট্যাগ :

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…