এইমাত্র
  • জুমার দিনের ফজিলত ও বিশেষ আমল
  • বৈশ্বিক অস্থিরতার কারণে প্রচণ্ড চাপে আছে বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী
  • শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা : খাদ্যমন্ত্রী
  • বিয়ের কথা ছড়িয়ে দেয়ায় জেঠিকে হত্যা করে তন্ময়
  • শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
  • গাজীপুরে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন
  • বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা একসময় বিশ্বে রোল মডেল হবে: ইসি হাবিব
  • ইমরান খানের ছবি ফাঁস, তদন্তের নির্দেশ
  • দেশে কোরবানির যোগ্য পশু আছে কত, জানালেন মন্ত্রী
  • ফোর্বসের তালিকায় ৯ বাংলাদেশি
  • আজ শুক্রবার, ৩ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ | ১৭ মে, ২০২৪
    শিক্ষাঙ্গন

    তীব্র তাপদাহের মধ্যে ঘন ঘন লোডশেডিং, 'অতিষ্ঠ' জাবি শিক্ষার্থীরা

    রুহুল ইসলাম, জাবি করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ২ মে ২০২৪, ০৮:৩১ এএম
    রুহুল ইসলাম, জাবি করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ২ মে ২০২৪, ০৮:৩১ এএম

    তীব্র তাপদাহের মধ্যে ঘন ঘন লোডশেডিং, 'অতিষ্ঠ' জাবি শিক্ষার্থীরা

    রুহুল ইসলাম, জাবি করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ২ মে ২০২৪, ০৮:৩১ এএম

    গত কয়েকদিন ধরে সারাদেশে বইছে তীব্র তাপদাহ। এর মধ্যেই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) শুরু হয়েছে লোডশেডিং। ক্যাম্পাসে দিনে কমপক্ষে ৪ থেকে ৫ বার ঘন্টাব্যাপি বিদ্যুৎ থাকছে না। ফলে তীব্র গরমের মধ্যে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা।

    জানা যায়, দিনরাত মিলে প্রতিদিন ৪ থেকে ৫ ঘন্টা লোডশেডিংয়ে কাটাতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। ফলে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা, গবেষণা ও দৈনন্দিন কার্যক্রম ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে জানান শিক্ষার্থীরা। তবে লোডশেডিং কমাতে কর্তৃপক্ষ স্থায়ী কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না বলেও অভিযোগ তাদের ।

    শিক্ষার্থীরা জানান, ক্যাম্পাসে এখন প্রতিনিয়তই লোডশেডিং হচ্ছে। এতে প্রচণ্ড দাবদাহ ও ভাপসা গরমে থাকতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের, ক্ষতি হচ্ছে তাঁদের পড়াশোনায়। এ ছাড়া রাতে লোডশেডিংয়ের কারণে শিক্ষার্থীদের ঘুমাতে কষ্ট হচ্ছে। এভাবে অতিরিক্ত মাত্রায় লোডশেডিংয়ের কারণে নষ্ট হচ্ছে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের তদারকির মাধ্যমে দ্রুত এ সমস্যার সমাধান চান তাঁরা।

    এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী আতাউর রহমান বলেন, দিনে প্রচণ্ড রোদ আর রাতে গরমে জীবন যায় যায় অবস্থা। তার উপর ক্লাসে এবং হলে দীর্ঘসময় বিদ্যুৎ থাকছে না। এ সমস্যা আগে অনেক কম থাকলেও বর্তমানে প্রচণ্ড রকমের বিদ্যুৎ বিভ্রাট লক্ষ্য করছি ফলে ক্লাস এবং হলে পড়াশুনার ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে । দ্রুত এ সমস্যার সমাধান দাবি করছি।

    এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-প্রধান প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) শরীফুল ইসলাম ভূইয়া বলেন, লোডশেডিং এখন জাতীয় সমস্যা। প্রচন্ড তাপদাহে সারাদেশেই বিদ্যুতের চাহিদা বেড়েছে। কিন্তু পর্যাপ্ত জ্বালানির ঘাটতি থাকায় বিদ্যুতের উৎপাদন বাড়েনি। ফলে বিভিন্ন সময় লোডশেডিং দেখা দিচ্ছে। আর আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে বিদ্যুৎ কিনে সেটা ব্যবহার করে থাকি। এখানে আমরা নিজেরাও গ্রাহক হিসেবে কাজ করি। পল্লী বিদ্যুৎ অফিস থেকেই মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদ্যুতের বন্টন করা হয়। তাপদাহ একটু কমলে লোডশেডিং এর সমস্যা সমাধান হবে বলে আশা করছি।

    বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্টার আবু হাসান বলেন, লোডশেডিং এখন একটি জাতীয় সমস্যা। আমরা তারপরেও বিদ্যুৎ অফিসে কথা বলেছি তারা যাতে অফিস টাইমে বিশেষ করে সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত লোডশেডিং না দেয়। তবে তারা চেষ্টা করছে যাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে লোডশেডিং না হয়।

    উপাচার্য অধ্যাপক ড. নূরুল আলমের সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

    পিএম

    ট্যাগ :

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…