এইমাত্র
  • পাওয়া গেছে রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার, তবে....
  • রাইসির বেঁচে থাকা নিয়ে সর্বশেষ যা জানা গেল
  • খোঁজ মিলছে না ইরানের প্রেসিডেন্টের
  • ‘ভোট চাহিয়া লজ্জা দিবেন না’
  • দুর্ঘটনার কবলে ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার
  • ফেনীতে বজ্রপাতে প্রাণ গেল কলেজ ছাত্র মাহাদীর
  • একজন আদর্শ স্বামীর গুণাবলী
  • চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে হিমশিম খাচ্ছেন ৪৬ শতাংশ মানুষ
  • নতুন রেকর্ড গড়লেন ফারহান
  • বাবাকে খুঁজে পেতে ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপির মেয়ে ডিবিতে
  • আজ সোমবার, ৫ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ | ২০ মে, ২০২৪
    আন্তর্জাতিক

    ফিলি’স্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরেকটি আফ্রিকার দেশ

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ৮ মে ২০২৪, ০৩:০৯ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ৮ মে ২০২৪, ০৩:০৯ পিএম

    ফিলি’স্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরেকটি আফ্রিকার দেশ

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ৮ মে ২০২৪, ০৩:০৯ পিএম

    ফিলিস্তিনকে একটি রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে উত্তর আফ্রিকার দেশ বাহামাস। সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে বেশ কিছু রাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। শেষ রাষ্ট্র হিসেবে তারাও এই তালিকায় যোগ দিল।

    বুধবার কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে, মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে বাহামাসের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে, তারা ‘এই বিষয়ে ক্যারিবিয়ান সম্প্রদায়ের ঐকমত্যে’ যোগ দিয়েছে।

    বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাহামা ১৯৭৩ সালে স্ব-নিয়ন্ত্রণের একটি আইনের মাধ্যমে একটি স্বাধীন জাতি হয়ে উঠে। তাই বাহামা ফিলিস্তিনি জনগণের স্ব-নিয়ন্ত্রণের আইনি অধিকারকে সমর্থন করে।

    গত সপ্তাহে ত্রিনিদাদ ও টোবাগো সরকার ঘোষণা করেছে, তারা আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিচ্ছে।

    এদিকে মে মাসের শেষের দিকে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নভুক্ত বেশ কয়েকটি দেশ ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে বলে জানিয়েছে আল জাজিরা।

    মূলত ২০১২ সালে ফিলিস্তিন জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের একটি পর্যবেক্ষক রাষ্ট্র হিসেবে গৃহীত হয়। তখন দেশটির দূতকে জাতিসংঘের সংস্থাগুলোতে অংশ নেওয়ার অনুমতি দেয়া হয়েছিল, তবে কোনো ভোট দেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হয়নি। গেল ১৮ এপ্রিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদের অনুরোধের একটি প্রস্তাবে ভেটো দেয়। ১৫ সদস্যের নিরাপত্তা পরিষদে ভোটে ১২টি রাষ্ট্র পক্ষে ছিল, একমাত্র বিরোধী ছিল যুক্তরাষ্ট্র। আর যুক্তরাজ্য ও সুইজারল্যান্ড ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিল।

    এমএইচ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…