এইমাত্র
  • জামানত ছাড়াই পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাওয়ার সুযোগ
  • শাহীন চাকলাদারের ৫৩ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ, দুদকের মামলা
  • মানুষের কল্যাণে কাজ করুন, উপদেষ্টাদের রিজভী
  • বহুল প্রতিক্ষীত দেশের সর্ববৃহৎ যমুনা রেল সেতু উদ্বোধন আগামীকাল
  • বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে রাত ১১টা-সকাল ৭টা সেচ কার্যক্রম চালানোর অনুরোধ
  • এবার যুক্তরাষ্ট্রের কাছে স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফেরত চাইলেন ফরাসি এমপি
  • সাংবাদিককে ফাঁসানোর চেষ্টাকারী মাদকের সেই দিদারুলকে ‘স্ট্যান্ড রিলিজ’
  • কাঠগড়ায় কাঁদার পর হাসতে হাসতে হাজতখানায় যান সাবেক মন্ত্রী শাজাহান
  • রমজানের প্রথম ১০ দিনে ৩৩ ভিক্ষুককে গ্রেফতার করেছে দুবাই পুলিশ
  • ময়মনসিংহে ছদ্মবেশে থাকা নারীসহ আরাকান আরসার ৪ সদস্য আটক
  • আজ সোমবার, ৩ চৈত্র, ১৪৩১ | ১৭ মার্চ, ২০২৫
    আন্তর্জাতিক

    মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আগ মুহূর্তে ছেলের খুনিকে ক্ষমা করলেন বাবা

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ৮ মে ২০২৪, ০৭:১০ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ৮ মে ২০২৪, ০৭:১০ পিএম

    মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আগ মুহূর্তে ছেলের খুনিকে ক্ষমা করলেন বাবা

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ৮ মে ২০২৪, ০৭:১০ পিএম

    সৌদি আরবের ছেলে হত্যার জন্য বিচারপ্রার্থী ছিলেন বাবা। সেই খুনির সাজার রায়ও ঘোষণা হয়েছিলো আদালতে। কিন্তু মৃত্যুদণ্ডের সেই রায় কার্যকর করার ঠিক আগ মুহূর্তে নিজের সন্তানের হত্যাকারীকে ক্ষমা করে দিয়েছেন বিচারপ্রার্থী ওই বাবা।

    মঙ্গলবার (০৭ মে) গালফ নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, আল হুমাইদি আল হারবি নামের ওই বাবা হঠাৎ করে দণ্ড কার্যকরের স্থানে যান। সেখানে গিয়ে ঘোষণা দেন ছেলের হত্যাকারীকে ক্ষমা করে দিয়েছেন তিনি। তার এমন উদারতা দেখে অবাক হয়েছেন উপস্থিত সব কর্মকর্তারা। সেখানে হত্যার শাস্তি হত্যার মাধ্যমেই দেয়া হয়ে থাকে।

    শোকাহত পিতার মহানুভবতার ঘটনাটি সম্প্রতি গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছে। খুনের অপরাধে এক তরুণের মৃত্যুদণ্ড হতে দেখে খারাপ লাগে ছেলেহারা বাবার। তাই নিজের সন্তানের হত্যাকারীকেই জীবন ভিক্ষা দেন তিনি।

    ওই হত্যাকারীর দণ্ড কার্যকরের প্রস্তুতি নেয়ার আগে আল হুমাইদি আল হারবির কাছে একাধিকবার গিয়েছিলেন সরকারি কর্মকর্তারা। কিন্তু ওই সময় তিনি ছেলের হত্যাকারীকে ক্ষমা করতে চাননি। তবে পরে নিজের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন।

    ক্ষমা ঘোষণার পর, তরুণ অপরাধীকে মৃত্যুদণ্ডের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য আল হারবির চারপাশে জড়ো হয়ে উপস্থিত জনতা তার সহানুভূতিশীল কাজের জন্য প্রশংসা এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে।

    আল হারবির এই পদক্ষেপে সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোতে ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করে। ওই বাবার এমন উদারতার সাধারণ মানুষের হৃদয় ছুঁয়ে যায়। তারা এটিকে ক্ষমার একটি অনন্য দৃষ্টান্ত হিসেবে অভিহিত করেছেন।

    উল্লেখ্য, সৌদি আরবে হত্যাকাণ্ডের সর্বোচ্চ শাস্তি হলো মৃত্যুদণ্ড। দেশটিতে শিরশ্ছেদের মাধ্যমে দণ্ড কার্যকর করা হয়। তবে দণ্ড কার্যকরের আগে হত্যার শিকার হওয়া ব্যক্তির পরিবারের কাছে হত্যাকারীর জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা হয়। পরিবার ক্ষমা করলে মৃত্যুদণ্ড রহিত করা হয়।

    এসএফ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…